সাংঘাতিক! ঠিকভাবে দাঁত না মাজলে ক্ষতি হতে পারে ফুসফুসেরও, চমকে দেওয়া তথ্য

Last Updated:
মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকী এর অভাবে ফুসফুসে সংক্রমণের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে।
1/5
দাঁত থাকতে কেউ না কি দাঁতের মর্ম বোঝে না। তবে সেটা বোঝা যে কতখানি জরুরি তা মনে করিয়ে দেন চিকিৎসকরা। দাঁত শুধু যে হাসিতে মুক্ত ছড়ানোর জন্য প্রকৃতি তৈরি করেছে তা নয়। দাঁত যে কোনও ভাবে পুষ্টি বিধানের অন্যতম হাতিয়ার। খাদ্য গ্রহণে দাঁতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে।তাই মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকী এর অভাবে ফুসফুসে সংক্রমণের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে।
দাঁত থাকতে কেউ না কি দাঁতের মর্ম বোঝে না। তবে সেটা বোঝা যে কতখানি জরুরি তা মনে করিয়ে দেন চিকিৎসকরা। দাঁত শুধু যে হাসিতে মুক্ত ছড়ানোর জন্য প্রকৃতি তৈরি করেছে তা নয়। দাঁত যে কোনও ভাবে পুষ্টি বিধানের অন্যতম হাতিয়ার। খাদ্য গ্রহণে দাঁতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে।তাই মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকী এর অভাবে ফুসফুসে সংক্রমণের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে।
advertisement
2/5
দাঁত মাজা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শুধু তাই নয়, ব্রাশের সাহায্যেই দাঁত মাজা ভাল। চিকিৎসকদের মতে, সঠিক ভাবে ব্রাশ না করলে অনেক রোগ হতে পারে। সঠিকভাবে ব্রাশ না করার কারণে প্রতি বছর লক্ষাধিক মানুষ ফুসফুসে সংক্রমণের শিকার হন বলে চিকিৎসকদের দাবি।
দাঁত মাজা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শুধু তাই নয়, ব্রাশের সাহায্যেই দাঁত মাজা ভাল। চিকিৎসকদের মতে, সঠিক ভাবে ব্রাশ না করলে অনেক রোগ হতে পারে। সঠিকভাবে ব্রাশ না করার কারণে প্রতি বছর লক্ষাধিক মানুষ ফুসফুসে সংক্রমণের শিকার হন বলে চিকিৎসকদের দাবি।
advertisement
3/5
এদেশে বেশির ভাগ মানুষই দিনে একবার ব্রাশ করেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে। কিন্তু এটা ঠিক নয়। চিকিৎসকদের মতে, দিনে প্রায় তিন বার ব্রাশ করা খুবই জরুরি। দিনে রাতে তো বটেই। মধ্যাহ্ন ভোজের পরেও ব্রাশ করে নেওয়া জরুরি। তাতে দাঁতের কোণে আটকে থাকা খাদ্যদ্রব্যের কণা বেরিয়ে যাবে।
এদেশে বেশির ভাগ মানুষই দিনে একবার ব্রাশ করেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে। কিন্তু এটা ঠিক নয়। চিকিৎসকদের মতে, দিনে প্রায় তিন বার ব্রাশ করা খুবই জরুরি। দিনে রাতে তো বটেই। মধ্যাহ্ন ভোজের পরেও ব্রাশ করে নেওয়া জরুরি। তাতে দাঁতের কোণে আটকে থাকা খাদ্যদ্রব্যের কণা বেরিয়ে যাবে।
advertisement
4/5
যে কোনও খাবার খেলেই তা দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকতে পারে। দীর্ঘক্ষণ খাবারের কণা দাঁতে আটকে থাকলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। সেই ব্যাকটেরিয়া যে শুধু দাঁতে বা মাড়িতেই আটকে থাকবে তেমন নাও হতে পারে। অনায়াসে তা ফুসফুসেও পৌঁছে যেতে পারে। ঠিক যে ভাবে দাঁতের ভিতর গর্ত তৈরি করে, ব্যাকটেরিয়াগুলি ফুসফুসেও অ্যাসিড তৈরি করে গহ্বর তৈরি করার ক্ষমতা রাখে।
যে কোনও খাবার খেলেই তা দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকতে পারে। দীর্ঘক্ষণ খাবারের কণা দাঁতে আটকে থাকলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। সেই ব্যাকটেরিয়া যে শুধু দাঁতে বা মাড়িতেই আটকে থাকবে তেমন নাও হতে পারে। অনায়াসে তা ফুসফুসেও পৌঁছে যেতে পারে। ঠিক যে ভাবে দাঁতের ভিতর গর্ত তৈরি করে, ব্যাকটেরিয়াগুলি ফুসফুসেও অ্যাসিড তৈরি করে গহ্বর তৈরি করার ক্ষমতা রাখে।
advertisement
5/5
ফলে প্রথম থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন!
ফলে প্রথম থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন!
advertisement
advertisement
advertisement