প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে তাপমাত্রার পারদ। আর তার ফলে ফ্রিজে ঠান্ডা জল রাখার (Cold Water) অভ্যাসও শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেকেই এই গরমের মধ্যে ঠান্ডা জল ছাড়া খেতেই পারেন না। আবার গরমে বারে বারে অনেকে স্নান করছেন। এর কারণে দেখা দেয় টনসিলাইটিস-এর সমস্যা!
2/ 7
টনসিল আসলে কী? মুখের ভিতর, জিভের শেষের দিকে, গলার দু’পাশে যে গোলাকার অংশ দেখা যায়, তা-ই টনসিল। মূলত, মাংসপিণ্ডের মতো দেখতে হলেও এটি আদতে টিস্যু। মুখ-গলা, নাক, কান দিয়ে শরীরের ভিতরে জীবাণু প্রবেশে বাধা দেয় টনসিল।
3/ 7
তাই টনসিল আক্রান্ত হলে জীবাণুর প্রকোপ বাড়ে, বাড়ে অন্যান্য অসুখের ভয়ও। প্রয়োজন পড়লে ওষুধ তো খেতেই হবে! কিন্তু প্রথম থেকেই গাদা গাদা অ্যান্টিবায়োটিক খেলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে! রয়েছে আরও অনেক সাইড-এফেক্টসও! তাই প্রাথমিক পর্যায় ঘরোয়া টোটকা দিয়ে মিকাবিলা করুন টনসিলের! যেমন--
4/ 7
মধু চা- গ্রিন টি-র মধ্যে ২ চা চামচ মধু মিশিয়ে ফোটান। মধুর অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল উপাদানের সঙ্গে গ্রিন টি-র অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট উপাদান মিশে টনসিলকে আরাম দেয়। নিয়মিত খেলে ঘনঘন ঠান্ডা লাগার সমস্যাও কমে।
5/ 7
হলুদ- এতে রয়েছে জীবাণুরোধক ক্ষমতা। হলুদ টিস্যুকে প্রদাহ থেকে রক্ষা করে। এক কাপ দুধে সামান্য হলুদ মিশিয়ে, ফুটিয়ে, গরম অবস্থায় খান।
6/ 7
দেড় কাপ জলে এক চামচ আদা কুচি ও আন্দাজ মতো চা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। দিনে ২-৩ বার এই চা পান করুন।
7/ 7
গরম ভাপ- গরম জলে সামান্য নুন মেশান। এবার কান-মাথা তোয়ালে দিয়ে ভাল করে জড়িয়ে, পাখা বন্ধ করে, গরম জলের ভাপ নিন। দিনে দু-তিনবার এমনটা করতে হবে।