Holi 2025: আগামিকাল অফিস, হোলির পরে হ্যাংওভার কাটাতে ভরসা থাকুক কিছু ঘরোয়া টোটকায়, আরাম পেতে কী করবেন? কী করবেন না!

Last Updated:
হোলিতে প্রাণ খুলে রঙ খেলার আনন্দে মেতে উঠতে কে না পছন্দ করেন। হোলির দিনে উৎসবের আনন্দে গা ভাসিয়ে ভাঙ অনেকেই পান করে ফেলেন। রঙ খেলায় মজে গিয়ে আরও নানান পানীয়ে মত্ত হন অনেকেই।
1/7
এবার দেখে নেই, হোলির পর কোন রাশির জন্য সময় কঠিন হতে চলেছে এবং কী করলে তারা এই খারাপ প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
হোলিতে প্রাণ খুলে রঙ খেলার আনন্দে মেতে উঠতে কে না পছন্দ করেন। হোলির দিনে উৎসবের আনন্দে গা ভাসিয়ে ভাঙ অনেকেই পান করে ফেলেন। রঙ খেলায় মজে গিয়ে আরও নানান পানীয়ে মত্ত হন অনেকেই। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
2/7
 কিন্তু, তারপরেই হ্যাংওভারটি সামলানো হয়ে যায় মুশকিল। কীভাবে ঝটপট ঘরোয়া উপায়ে এই হ্যাংওভার কাটানো যায়? রইল কিছু ঘরোয়া টোটকা। (প্রতীকী ছবি)
কিন্তু, তারপরেই হ্যাংওভারটি সামলানো হয়ে যায় মুশকিল। কীভাবে ঝটপট ঘরোয়া উপায়ে এই হ্যাংওভার কাটানো যায়? রইল কিছু ঘরোয়া টোটকা। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
3/7
লেবুর জল- লেবুর জল পান করা খুবই উপকারি। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিডের প্রভাব কমায়। সকালে উঠে ঈষদুষ্ণ গরম জলে লেবুর জল খেলে তা খুবই উপকারি। (প্রতীকী ছবি)
লেবু-নুন দিয়ে তৈরি করুন পানীয়-
হ্যাংওভার কাটাতে বাড়িতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল লেবু আর নুন দিয়ে পানীয় বানিয়ে নিন। এক্ষেত্রে লেবু আর নুনের জল হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে খুবই উপকারি। এটি বানাতে আগে হালকা গরম করে নিন জল। তারপর তাতে সামান্য় নুন আর লেবুর রস দিয়ে দিন। ধীরে ধীরে জল পান করুন। তবে ভুলেও খালি পেটে এটি পান করবেন না। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
4/7
মাথাব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা, তবে কখনও কখনও এটি বিপজ্জনকও হতে পারে। আমাদের মাথা ব্যথা হলে আমরা ব্যথানাশক ওষুধ খাই যাতে মাথা ব্যথা কম হয়। কিন্তু অনেক সময় পরিস্থিতি এমন হয়ে যায় যে ওষুধ খেয়েও মাথাব্যথা কমে না। এটা কি স্বাভাবিক? না, ডাঃ নরেন্দ্র বলেছেন যে প্যারাসিটামলের মতো ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়ার পরেও যদি মাথাব্যথা অব্যাহত থাকে, তবে অবশ্যই আমাদের ডাক্তারের কাছে পরীক্ষা করা উচিত, কারণ এটি কিছু মানসিক অসুস্থতার ইঙ্গিত দেয়।
মাথার যন্ত্রণা শুরু হলে কী করণীয়-
হ্যাংওভারের ফলে তীব্র মাথা যন্ত্রণা শুরু হলে সামান্য বিশ্রাম নেওয়া দরকার। তবে মাথার যন্ত্রণা খুব বেড়ে গেল অবশ্যই নিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ। এছাড়াও চুপচাপ বসে থেকে বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন। সঙ্গে ফোন বা গেজেট রাখবেন না। গ্যাজেটের দিকে না তাকিয়ে থাকাই ভালো এই সময়। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
5/7
Water Bottle
বেশি করে জল খেতে হবে
অ্যালকোহল বা মদ্যপান প্রচুর বেশি হয়ে গেলে পান করতে হবে জল। যত বেশি জল পান করতে থাকবেন, তত বেশি জলের ঘাটতি কমবে। কারণ, হ্যাংওভার বেড়ে যায় ডিহাইড্রেশন হলে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
6/7
অতএব, ডায়াবেটিস রোগীদের উচিত তাদের খাদ্যাভ্যাসের প্রতি সচেতন থাকা এবং রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্বাস্থ্যকর পানীয় নির্বাচন করা।
ডাবের জল
হ্যাংওভার কাটাতে জল বা ডাবের জল খেতে পারেন। সাধারণ জল খাওয়ার সময় তা অল্প গরম করে, তাতে সামান্য মধু দিতে পারেন। তবে কোনও মতেই জলে লেবু দেবেন না। এছাড়াও সারা রাতের হ্যাংওভার থাকলে সকালে ব্রেকফাস্ট হালকা করুন। সকালে স্যুপ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
7/7
বমি বমি ভাব: বমি বমি ভাব কোলেস্টেরল-সহ অনেকগুলি রোগের লক্ষণ। ধমনীতে কোলেস্টেরল তৈরি হলে রক্ত ​​প্রবাহ অনিয়মিত হয়ে পড়ে। এতে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অস্বস্তি হয়। ফলে বমি বমি ভাব হতে পারে।
বমিভাব কাটাতে কী করণীয়-
হ্যাংওভারের জেরে পরের দিন গা গোলানো ভাব বা বমি বমিভাব হয়, তাহলে আদার কুচি মুখে রাখতে পারেন। প্রতি দুই তিন ঘণ্টা অন্তর আদার কুচি চিবিয়ে খেতে পারেন। আদা কুচানোর সঙ্গে অল্প পাকা তেঁতুলের কাথ মিশিয়ে নিন, সামান্য ব্রাউন সুগার তাতে মেশাতে পারেন। তাতে মিলতে পারে উপকার। কাটতে পারে গা বমিভাব। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
advertisement
advertisement