High Blood Sugar Control Tips: বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে কি সন্তানেরও হতে পারে? নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন কী ভাবে? জানালেন চিকিৎসক

Last Updated:
High Blood Sugar Control Tips: ডায়াবিটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? তাহলে তড়িঘড়ি এই ৫ ফাইবার রিচ খাবারকে ডায়েটে জায়গা করে দিন। তাহলেই অনায়াসে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
1/8
ডায়াবেটিস একটি খুবই পরিচিত রোগ। আমাদের সকলেরই চেনা একাধিক মানুষ রয়েছে, যারা এই রোগে আক্রান্ত। মানুষের রক্তে যখন গ্লুকোজের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়, তখন তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। আমরা যখন কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করি, তখন তা শরীরে গিয়ে ভেঙে গ্লুকোজ উপাদানে পরিণত হয়।
ডায়াবেটিস একটি খুবই পরিচিত রোগ। আমাদের সকলেরই চেনা একাধিক মানুষ রয়েছে, যারা এই রোগে আক্রান্ত। মানুষের রক্তে যখন গ্লুকোজের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়, তখন তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। আমরা যখন কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করি, তখন তা শরীরে গিয়ে ভেঙে গ্লুকোজ উপাদানে পরিণত হয়।
advertisement
2/8
একই সঙ্গে শরীরে ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যার কাজ হল-- এই গ্লুকোজকে কোষে কোষে পৌঁছে দেওয়া। এই গ্লুকোজ থেকেই কোষগুলি শক্তি উৎপন্ন করে, যা আমাদের দৈনন্দিন কাজ করতে সাহায্য করে। যখন এক জন ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তখন তাঁর শরীরে ইনসুলিন নিঃসরণ একেবারে অনেক কমে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায়। স্বাভাবিক ভাবেই গ্লুকোজ সঠিক জায়গায় না-পৌঁছনোর কারণে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়।
একই সঙ্গে শরীরে ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যার কাজ হল-- এই গ্লুকোজকে কোষে কোষে পৌঁছে দেওয়া। এই গ্লুকোজ থেকেই কোষগুলি শক্তি উৎপন্ন করে, যা আমাদের দৈনন্দিন কাজ করতে সাহায্য করে। যখন এক জন ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তখন তাঁর শরীরে ইনসুলিন নিঃসরণ একেবারে অনেক কমে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায়। স্বাভাবিক ভাবেই গ্লুকোজ সঠিক জায়গায় না-পৌঁছনোর কারণে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়।
advertisement
3/8
আপনার পরিবারে ডায়াবিটিস রোগী থাকলে সতর্ক হন। নিজেকে বাঁচাতে মেনে চলুন কয়েকটি নিয়ম। আর সেই সকল নিয়ম সম্পর্কে আমাদের জানালেন ডাঃ আশিস মিত্র।
আপনার পরিবারে ডায়াবিটিস রোগী থাকলে সতর্ক হন। নিজেকে বাঁচাতে মেনে চলুন কয়েকটি নিয়ম। আর সেই সকল নিয়ম সম্পর্কে আমাদের জানালেন ডাঃ আশিস মিত্র।
advertisement
4/8
সমস্যার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইলে ডায়েটে নজর দেওয়া জরুরি। সেক্ষেত্রে সবার প্রথমে মিষ্টি, কোল্ড ড্রিংক ও চকোলেটের মতো খাবারের থেকে দূরত্ব তৈরি করুন। এমনকী খাওয়া চলবে না ফাস্ট ফুড, প্রসেসড ফুড ও চিপসের মতো খাবার। সেই সঙ্গে ময়দার তৈরি খাবার এবং সুজিও এড়িয়ে যেতে হবে। কমাতে হবে আলু।
সমস্যার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইলে ডায়েটে নজর দেওয়া জরুরি। সেক্ষেত্রে সবার প্রথমে মিষ্টি, কোল্ড ড্রিংক ও চকোলেটের মতো খাবারের থেকে দূরত্ব তৈরি করুন। এমনকী খাওয়া চলবে না ফাস্ট ফুড, প্রসেসড ফুড ও চিপসের মতো খাবার। সেই সঙ্গে ময়দার তৈরি খাবার এবং সুজিও এড়িয়ে যেতে হবে। কমাতে হবে আলু।
advertisement
5/8
তার বদলে মরসুমের শাক, সবজি এবং ফল খান। ডায়েটে থাকুক ডালিয়া, ওটস ও আটার রুটির মতো ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। ব্যাস, তাহলেই সুস্থ থাকতে পারবেন বলে জানালেন ডাঃ পাল।
তার বদলে মরসুমের শাক, সবজি এবং ফল খান। ডায়েটে থাকুক ডালিয়া, ওটস ও আটার রুটির মতো ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। ব্যাস, তাহলেই সুস্থ থাকতে পারবেন বলে জানালেন ডাঃ পাল।
advertisement
6/8
অনেকেই খুব অলস জীবন কাটান। যেই কারণে বাড়ে তাঁদের ওজন। আর ওজন বেশি থাকার কারণে ইনসুলিন হরমোন ঠিক ঠাক কাজ করতে পারে না। যার ফলে ডায়াবিটিসের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। তাই চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিন অন্তত ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ব্যায়াম করার।
অনেকেই খুব অলস জীবন কাটান। যেই কারণে বাড়ে তাঁদের ওজন। আর ওজন বেশি থাকার কারণে ইনসুলিন হরমোন ঠিক ঠাক কাজ করতে পারে না। যার ফলে ডায়াবিটিসের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। তাই চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিন অন্তত ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ব্যায়াম করার।
advertisement
7/8
অন্তত ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ব্যায়াম করার। এক্ষেত্রে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতে পারেন। এছাড়া সাইকেল চালালে, সাঁতার কাঁটলে বা একটু জোর গতিতে হাঁটলেও ওজন কমবে। যার ফলে ইনসুলিন হরমোন ঠিক ঠাক কাজ করবে। আর আপনি ডায়াবিটিসের থেকে দূরে থাকবেন।
অন্তত ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ব্যায়াম করার। এক্ষেত্রে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতে পারেন। এছাড়া সাইকেল চালালে, সাঁতার কাঁটলে বা একটু জোর গতিতে হাঁটলেও ওজন কমবে। যার ফলে ইনসুলিন হরমোন ঠিক ঠাক কাজ করবে। আর আপনি ডায়াবিটিসের থেকে দূরে থাকবেন।
advertisement
8/8
পরিবারে হাই সুগারের হিস্ট্রি থাকলে প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৬ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। পারলে এর থেকে বেশি সময় ঘুমান। তবে এর থেকে কম নয়। তাহলেই উপকার মিলবে বলে জানালেন এই বিশিষ্ট চিকিৎসক।
পরিবারে হাই সুগারের হিস্ট্রি থাকলে প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৬ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। পারলে এর থেকে বেশি সময় ঘুমান। তবে এর থেকে কম নয়। তাহলেই উপকার মিলবে বলে জানালেন এই বিশিষ্ট চিকিৎসক।
advertisement
advertisement
advertisement