Health Tips: সুগার-প্রেশার-কোলেস্টেরলের দফারফা! এই ৫ পানীয় সর্বরোগহরা! কীভাবে কোনটা খাবেন? জানুন

Last Updated:
Health Tips: এমন পাঁচটি জুসের কথা জেনে নেওয়া যাক যা সবুজ শাক-সবজি দিয়ে তৈরি হয়। শুধু তাই নয়, এগুলির উপকারিতাও নানা বিধ।
1/8
*মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে সবুজ শাকসবজি থাকা খুবই জরুরি। প্রকৃতির ভাণ্ডার থেকে পাওয়া এই সবুজ শাক-সবজি অনেক রোগ ভোগ থেকে দূরে রাখতে পারে আমাদের। সংগৃহীত ছবি। 
*মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে সবুজ শাকসবজি থাকা খুবই জরুরি। প্রকৃতির ভাণ্ডার থেকে পাওয়া এই সবুজ শাক-সবজি অনেক রোগ ভোগ থেকে দূরে রাখতে পারে আমাদের। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
2/8
*ভারতীয়রা বিভিন্ন পদে রান্না করে খান শাক-সবজি। কিন্তু তার বাইরে জুস বানিয়েও পান করা যেতে পারে। এমন পাঁচটি জুসের কথা জেনে নেওয়া যাক যা সবুজ শাক-সবজি দিয়ে তৈরি হয়। শুধু তাই নয়, এগুলির উপকারিতাও নানা বিধ। ডায়াবেটিস বা আর্থ্রাইটিসের মতো রোগও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এর মাধ্যমে। সংগৃহীত ছবি। 
*ভারতীয়রা বিভিন্ন পদে রান্না করে খান শাক-সবজি। কিন্তু তার বাইরে জুস বানিয়েও পান করা যেতে পারে। এমন পাঁচটি জুসের কথা জেনে নেওয়া যাক যা সবুজ শাক-সবজি দিয়ে তৈরি হয়। শুধু তাই নয়, এগুলির উপকারিতাও নানা বিধ। ডায়াবেটিস বা আর্থ্রাইটিসের মতো রোগও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এর মাধ্যমে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
3/8
*আসলে শীত হোক বা গ্রীষ্ম, শরীরে জলের মাত্রা ঠিক রাখা খুব জরুরি। শীতের সময় নিজেকে ফিট ও সুস্থ রাখতে তাজা ফল ও সবজির রস বা জুস পান করা খুবই উপকারী। সবুজ সবজির রস পান করার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এই পাঁচটি জুস শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সংগৃহীত ছবি। 
*আসলে শীত হোক বা গ্রীষ্ম, শরীরে জলের মাত্রা ঠিক রাখা খুব জরুরি। শীতের সময় নিজেকে ফিট ও সুস্থ রাখতে তাজা ফল ও সবজির রস বা জুস পান করা খুবই উপকারী। সবুজ সবজির রস পান করার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এই পাঁচটি জুস শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
4/8
*পালং শাকের জুস: পালং শাকের রস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর পালং শাকের রস খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। এটি রক্তের ক্ষয় কমাতেও সাহায্য করে। পালং শাকের রস চোখের জন্যও উপকারী। এর সেবন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এই জুস উপকারী। সংগৃহীত ছবি। 
*পালং শাকের জুস: পালং শাকের রস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর পালং শাকের রস খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। এটি রক্তের ক্ষয় কমাতেও সাহায্য করে। পালং শাকের রস চোখের জন্যও উপকারী। এর সেবন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এই জুস উপকারী। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
5/8
*অ্যালোভেরার জুস: অ্যালোভেরায় রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ, এটি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। অ্যালোভেরার জুস খাওয়া অম্বলের সমস্যায় খুবই উপকারী। অ্যালোভেরার জুস খেলে সারাদিন শরীর সতেজ থাকে। এর নিয়মিত সেবনে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি পরিপাকতন্ত্রকেও শক্তিশালী করে। সংগৃহীত ছবি। 
*অ্যালোভেরার জুস: অ্যালোভেরায় রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ, এটি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। অ্যালোভেরার জুস খাওয়া অম্বলের সমস্যায় খুবই উপকারী। অ্যালোভেরার জুস খেলে সারাদিন শরীর সতেজ থাকে। এর নিয়মিত সেবনে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি পরিপাকতন্ত্রকেও শক্তিশালী করে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
6/8
*লাউয়ের জুস: প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় লাউয়ের জুস রাখলে শরীর ফিট ও সুস্থ থাকে। লাউয়ের অনেক রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে। লাউয়ের রস হৃদযন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এটি হজমশক্তিও ঠিক রাখে। সংগৃহীত ছবি। 
*লাউয়ের জুস: প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় লাউয়ের জুস রাখলে শরীর ফিট ও সুস্থ থাকে। লাউয়ের অনেক রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে। লাউয়ের রস হৃদযন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এটি হজমশক্তিও ঠিক রাখে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
7/8
*সজনে ডাঁটার রস: সজনে গাছের প্রায় সব অংশই উপকারী। সজনে ডাঁটা থেকেও অনেক পুষ্টি পাওয়া যায়। সজনে ডাঁটার রস সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এই জুস অনেক রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে। এই রস পান করলে গাঁটের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*সজনে ডাঁটার রস: সজনে গাছের প্রায় সব অংশই উপকারী। সজনে ডাঁটা থেকেও অনেক পুষ্টি পাওয়া যায়। সজনে ডাঁটার রস সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এই জুস অনেক রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে। এই রস পান করলে গাঁটের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
8/8
*করলার জুস: করলা স্বাদে তেতো হলেও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই জুসটিকে একটি মহৌষধী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। করলার জুস নিয়মিত পান করলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে। সংগৃহীত ছবি।
*করলার জুস: করলা স্বাদে তেতো হলেও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই জুসটিকে একটি মহৌষধী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। করলার জুস নিয়মিত পান করলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement