মরসুম বদলের এই সময়টায় কি অ্যাস্থমা ও অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগে আপনার বাচ্চা? তা হলে প্রতি দিন শিশুর ডায়েটে রাখুন ভিটামিন ডি। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেই সব শিশুদের শরীরে ভিটামিন ডি-র মাত্রা কম, তাদের মধ্যে অ্যাস্থমা ও অ্যালার্জির সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। (Health Tips)
2/ 7
শিশুদের ফুসফুসের স্বাস্থ্য গঠনের জন্য ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শৈশবে যে শিশুরা ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগে, তারা প্রায়শই অ্যাস্থমা, অ্যালার্জি, ঠান্ডা লাগা, সর্দি, কাশি, জ্বরে আক্রান্ত হয়। তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার জন্য ভিটামিন ডি খাওয়ান।
3/ 7
রোজ কিছুটা সময়ের জন্য যেন সূর্যের আলোতেও থাকে আপনার শিশু। ক্যালসিয়ামের গুণেই মজবুত হয় দাঁত ও হাড়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভিটামিন ডি ঠিক মতো তৈরি না হলে ক্যালসিয়াম কাজ করতে পারে না। ফলে থাবা বসায় ছোটদের রিকেট থেকে শুরু করে বড়দের অস্টিওম্যালশিয়া, অস্টিওপোরেসিস প্রভৃতি নানাবিধ রোগ।
4/ 7
অনেক সময় কোলন ক্যানসার, স্তন বা প্রস্টেট ক্যানসারের মতো মারণ রোগ প্রতিরোধেও কাজ করে এই প্রয়োজনীয় ভিটামিনটি।
5/ 7
ক্লান্তি, যথেষ্ট ঘুমের পরেও ঘুমঘুম ভাব, হাড় বা পেশিতে ব্যথা, টেনশন, উচ্চ রক্তচাপ, দাঁতের ক্ষয় ও নানা সমস্যা, ঘুমের ব্যাঘাত বা ইনসমনিয়া, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, ডিপ্রেশন-- এ সবই কিন্তু হতে পারে ভিটামিন ডি-র অভাবজনিত লক্ষণ।
6/ 7
তৈলাক্ত মাছ যেমন স্যামন, টুনা, ম্যাকারেল জাতীয় সামুদ্রিক মাছে ভিটামিন ডি থাকে। কড লিভার অয়েল, এই ধরনের প্রাণিজ খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। মাটন, ডিমের সাদা অংশ, মাশরুম, দুধ, ছানা, মাখন থেকে শুরু করে দুগ্ধজাত খাবারেও কিছু ভিটামিন ডি থাকে।
7/ 7
কিছু বেবি ফুডেও বাইরে থেকে আলাদা করে ভিটামিন ডি যোগ করা হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঘাটতি পূরণে সক্ষম সেগুলিও। প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কতটা ভিটামিন ডি খাওয়াবেন, কীভাবে কোন খাবারে পাবেন তা জেনে নিন।Vit