Health Tips: হুবহু তরমুজের মতো, কিন্তু তরমুজ নয়...! মাত্র ৩ মাসই মেলে, ভিটামিন সি-র ভাণ্ডার, চিবিয়ে খেলেই যৌবন চাঙ্গা, শরীর থেকে টেনে বার করবে বিষাক্ত পদার্থ

Last Updated:
Health Tips: আজকাল তরমুজের মতো ছোট ফল বাজারে আসতে শুরু করেছে। এই ফলটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাজস্থানে পাওয়া যায়। এর সবজিও খুব সুস্বাদু হয়। এই ফলটি মাত্র ৩ মাস পাওয়া যায়।
1/5
জেনে প্রথমটায় অবাক হয়ে যাবেন অনেকেই! আমাদের সবারই এত দিন ধরে জানা ছিল যে তরমুজ একটি গ্রীষ্মের ফল। রস করে খাওয়া হোক বা চিবিয়ে- গ্রীষ্মে শরীর সুশীতল রাখতে এর জুড়ি নেই। তবে প্রকৃতি আজকাল গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কারণে যে ভাবে বদলাতে শুরু করে দিয়েছে, তারই প্রভাব কি এসে পড়েছে তরমুজের ফলনে, বদলে গিয়েছে ফলনের ঋতুচক্র?
জেনে প্রথমটায় অবাক হয়ে যাবেন অনেকেই! আমাদের সবারই এত দিন ধরে জানা ছিল যে তরমুজ একটি গ্রীষ্মের ফল। রস করে খাওয়া হোক বা চিবিয়ে- গ্রীষ্মে শরীর সুশীতল রাখতে এর জুড়ি নেই। তবে প্রকৃতি আজকাল গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কারণে যে ভাবে বদলাতে শুরু করে দিয়েছে, তারই প্রভাব কি এসে পড়েছে তরমুজের ফলনে, বদলে গিয়েছে ফলনের ঋতুচক্র?
advertisement
2/5
আসলে আজকাল তরমুজের মতো ছোট ফল বাজারে আসতে শুরু করেছে। এই ফলটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাজস্থানে পাওয়া যায়। এর সবজিও খুব সুস্বাদু হয়। এই ফলটি মাত্র ৩ মাস পাওয়া যায়। রাজস্থানের এই বন্য তরমুজটি আশ্চর্যজনক। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সিতে পরিপূর্ণ এই তরমুজ ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
আসলে আজকাল তরমুজের মতো ছোট ফল বাজারে আসতে শুরু করেছে। এই ফলটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাজস্থানে পাওয়া যায়। এর সবজিও খুব সুস্বাদু হয়। এই ফলটি মাত্র ৩ মাস পাওয়া যায়। রাজস্থানের এই বন্য তরমুজটি আশ্চর্যজনক। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সিতে পরিপূর্ণ এই তরমুজ ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
advertisement
3/5
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. মুকেশ চৌধুরি লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, আয়ুর্বেদে এই ফল কাছারিকে 'মৃগাক্ষী' বলা হয়, এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। কাছারির সবজি ও আচার খুবই সুস্বাদু। কৃষকরা তাঁদের ক্ষেতে অন্যান্য ফসলের মধ্যে কাছারিও রাখেন। এতে দ্বিগুণ লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। এর ফলে ক্ষেত থেকে শাক-সবজির সঙ্গে সঙ্গে এই ফলও পাওয়া যায়। কাছারির পাতা অনেকটা শসার মতো। এর গায়ে ছোট ছোট হলুদ ফুলও দেখা যায়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. মুকেশ চৌধুরি লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, আয়ুর্বেদে এই ফল কাছারিকে 'মৃগাক্ষী' বলা হয়, এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। কাছারির সবজি ও আচার খুবই সুস্বাদু। কৃষকরা তাঁদের ক্ষেতে অন্যান্য ফসলের মধ্যে কাছারিও রাখেন। এতে দ্বিগুণ লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। এর ফলে ক্ষেত থেকে শাক-সবজির সঙ্গে সঙ্গে এই ফলও পাওয়া যায়। কাছারির পাতা অনেকটা শসার মতো। এর গায়ে ছোট ছোট হলুদ ফুলও দেখা যায়।
advertisement
4/5
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. মুকেশ চৌধুরি জানান, কাছারিকে বন্য তরমুজও বলা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এটি ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এছাড়া কাছারিতে মূত্রবর্ধক গুণ রয়েছে, যার কারণে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। কাছারি শরীরকে সম্পূর্ণরূপে ডিটক্সিফাই করে। কাছারিতে পাওয়া পুষ্টি উপাদান এবং ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। এটি হজম প্রক্রিয়াকে সুস্থ করে তোলে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. মুকেশ চৌধুরি জানান, কাছারিকে বন্য তরমুজও বলা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এটি ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এছাড়া কাছারিতে মূত্রবর্ধক গুণ রয়েছে, যার কারণে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। কাছারি শরীরকে সম্পূর্ণরূপে ডিটক্সিফাই করে। কাছারিতে পাওয়া পুষ্টি উপাদান এবং ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। এটি হজম প্রক্রিয়াকে সুস্থ করে তোলে।
advertisement
5/5
এটি খেলে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া কাছারি খেলে ক্ষুধা বাড়ে এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ইচ্ছা কমে। তাই কাছারি হজম ও ক্ষুধা নিবারণের জন্য একটি ভাল ফল। এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, কাছারি ফল সাধারণত গ্রীষ্মের মরশুমে চাষ করা হয়। সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এগুলো পেকে যায়। এমতাবস্থায় এগুলো মাত্র দুই-তিন মাসের জন্য এই সময়ে বাজারে আসে। এর থেকে তৈরি সবজি স্বাদে টক-মিষ্টি হয়। বিদেশ থেকে আসা পর্যটকরা এই সবজি খুবই পছন্দ করেন। এই সবজিটি বিশেষভাবে সেই সব জায়গায় প্রস্তুত করা হয় যেখানে প্রচুর বিদেশি পর্যটক থাকেন।
এটি খেলে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া কাছারি খেলে ক্ষুধা বাড়ে এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ইচ্ছা কমে। তাই কাছারি হজম ও ক্ষুধা নিবারণের জন্য একটি ভাল ফল। এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, কাছারি ফল সাধারণত গ্রীষ্মের মরশুমে চাষ করা হয়। সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এগুলো পেকে যায়। এমতাবস্থায় এগুলো মাত্র দুই-তিন মাসের জন্য এই সময়ে বাজারে আসে। এর থেকে তৈরি সবজি স্বাদে টক-মিষ্টি হয়। বিদেশ থেকে আসা পর্যটকরা এই সবজি খুবই পছন্দ করেন। এই সবজিটি বিশেষভাবে সেই সব জায়গায় প্রস্তুত করা হয় যেখানে প্রচুর বিদেশি পর্যটক থাকেন।
advertisement
advertisement
advertisement