Health Tips: ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ভ্যানিশ! ম্যাজিকের মতো কমে গ্যাস-অম্বল, শুধু এই নিয়মে রোজ খান ধনেপাতা

*ভারতীয় খাবারে জিরে এবং ধনের যুগলবন্দি বহু প্রাচীন। ধনে গাছ থেকে প্রাপ্ত ধনে বীজ গুঁড়ো করে মশলা হিসেবে তা আমাদের খাবারে ব্যবহার করা হয়। তাই ধনেগুঁড়ো ছাড়া প্রায় প্রতিটি খাবারই অসম্পূর্ণ। তবে ধনে বীজের পাশাপাশি খাবারে সবুজ ধনেপাতা ব্যবহার করাও একটি প্রাচীন রীতি। সংগৃহীত ছবি। 

*আজকাল যে কোনও খাবারেই সবুজ ধনেপাতা দিয়ে ফিনিশিং টাচ দেওয়া হয়। ধনেপাতা শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, বরং খাবারের চেহারাকেও দারুণ দেখতে করে তোলে। কিন্তু শুধু এটুকুতেই ধনেপাতার অবদান সীমিত নয়, ধনেপাতা আমাদের শরীরের জন্যেও খুবই উপকারী। সংগৃহীত ছবি। 

*বহু প্রাচীন সময় থেকে ব্যবহার করা হলেও কম মানুষই হয়তো জানেন যে সবুজ ধনেপাতায় ভিটামিন এ, বি, সি, কে, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো নানা পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এই পুষ্টিকর উপাদানগুলো শুধু আমাদের শরীরকেই ফিট রাখে না, বরং আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও শক্তিশালী করে তোলে। সংগৃহীত ছবি। 

*ধনেপাতার ৫ আশ্চর্য স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে, যা সারা বছর আমাদের সুস্থ থাকতে সহায়তা করে। সংগৃহীত ছবি। 

*লিভারের রোগে উপকারী: ধনেপাতা লিভার সংক্রান্ত সমস্যায় খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। ধনে পাতা অ্যালকালয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ। এই উপাদানগুলো জন্ডিসের মতো লিভারের রোগ সারাতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 

*হজমে সাহায্য করে: ধনেপাতা খেলে হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি হয়। এছাড়াও অন্ত্রের রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। এটি আমাদের পেটের হজম প্রক্রিয়াকে ফিট রাখে। এটি ক্ষুধা বাড়াতেও সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 

*শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: ধনেতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এ গুলি ফ্রি র‍্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট কোষের যে কোনও ক্ষতিকে প্রতিরোধ করে। নিয়মিত ধনেপাতা খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। সংগৃহীত ছবি। 

*হৃদরোগ প্রতিরোধ করে: ধনেপাতা খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। এতে শরীর ভেতর থেকে ফিট থাকে। নিয়মিত ধনেপাতা খেলে খারাপ কোলেস্টেরল শরীর থেকে নির্গত হয় এবং শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই কারণে তা আমাদের হৃদরোগ প্রতিরোধেও কাজে আসে। সংগৃহীত ছবি। 

*রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়: খাবারে ধনেপাতা ব্যবহার করলে শরীরের এনজাইম সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা শরীরে রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এতে শরীরে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে, ডায়াবেটিস কাছে ঘেঁষতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।