Dehydration: গরমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা অতি সাধারণ, এই কয়েক নিয়ম মানলেই শরীর থাকবে সুশীতল

Last Updated:
Dehydration: অনেকেই মনে করে থাকেন যে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা শীতের একচেটিয়া ব্যাপার। কথাটা মিথ্যে নয়, ওই সময়ে বাতাসে শুষ্ক ভাব বেশি থাকে, জলও কম খাওয়া হয়, তাই অনেককেই ভুগতে হয় ডিহাইড্রেশনের সমস্যায়।
1/7
অনেকেই মনে করে থাকেন যে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা শীতের একচেটিয়া ব্যাপার। কথাটা মিথ্যে নয়, ওই সময়ে বাতাসে শুষ্ক ভাব বেশি থাকে, জলও কম খাওয়া হয়, তাই অনেককেই ভুগতে হয় ডিহাইড্রেশনের সমস্যায়। এটা ঠিক যে গরমে সেই তুলনায় জল বেশি খাওয়া হয়। তা বলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা যে হয় না, এমনটা কিন্তু নয়। কেন না, প্রখর তাপে শরীর থেকে ঘাম ঝরে আর সেই সঙ্গে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়!
অনেকেই মনে করে থাকেন যে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা শীতের একচেটিয়া ব্যাপার। কথাটা মিথ্যে নয়, ওই সময়ে বাতাসে শুষ্ক ভাব বেশি থাকে, জলও কম খাওয়া হয়, তাই অনেককেই ভুগতে হয় ডিহাইড্রেশনের সমস্যায়। এটা ঠিক যে গরমে সেই তুলনায় জল বেশি খাওয়া হয়। তা বলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা যে হয় না, এমনটা কিন্তু নয়। কেন না, প্রখর তাপে শরীর থেকে ঘাম ঝরে আর সেই সঙ্গে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়!
advertisement
2/7
গ্রীষ্মের মরশুমে ঘামের কারণে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যেমন মাথা ঘোরা, ক্লান্ত বোধ, ডিহাইড্রেশন এই ধরনের সমস্যায় প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিশু উভয়েই পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে জলের সঙ্গে এই জিনিসগুলো ব্যবহার করলে শরীরে প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ এবং জলশূন্যতার সমস্যাও দূর হয়।
গ্রীষ্মের মরশুমে ঘামের কারণে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যেমন মাথা ঘোরা, ক্লান্ত বোধ, ডিহাইড্রেশন এই ধরনের সমস্যায় প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিশু উভয়েই পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে জলের সঙ্গে এই জিনিসগুলো ব্যবহার করলে শরীরে প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ এবং জলশূন্যতার সমস্যাও দূর হয়।
advertisement
3/7
গ্রীষ্ম ঋতু আসার সঙ্গে সঙ্গেই বেশিরভাগ মানুষ জলশূন্যতার সমস্যার সম্মুখীন হয়, কখনও সূর্যের আলোর কারণে, আবার কখনও ঘুমের অভাবে। এই পরিস্থিতিতে, মানুষের খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং যতটা সম্ভব স্বাস্থ্যকর সবজি, ফল এবং এনার্জি ড্রিঙ্ক ব্যবহার করা উচিত, এটি ডিহাইড্রেশনের সমস্যা এড়াবে।
গ্রীষ্ম ঋতু আসার সঙ্গে সঙ্গেই বেশিরভাগ মানুষ জলশূন্যতার সমস্যার সম্মুখীন হয়, কখনও সূর্যের আলোর কারণে, আবার কখনও ঘুমের অভাবে। এই পরিস্থিতিতে, মানুষের খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং যতটা সম্ভব স্বাস্থ্যকর সবজি, ফল এবং এনার্জি ড্রিঙ্ক ব্যবহার করা উচিত, এটি ডিহাইড্রেশনের সমস্যা এড়াবে।
advertisement
4/7
গ্রীষ্মকালে শরীরে প্রচুর পরিমাণে জল থাকা খুবই জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে কিছু তরল ব্যবহার করলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হবে না। পুদিনা পাতা, কালো লবণ, জিরে ও শসা মিশিয়ে জল পান করলে শরীরে জলের অভাব হবে না এবং জলশূন্যতার সমস্যাও থাকবে না।
গ্রীষ্মকালে শরীরে প্রচুর পরিমাণে জল থাকা খুবই জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে কিছু তরল ব্যবহার করলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হবে না। পুদিনা পাতা, কালো লবণ, জিরে ও শসা মিশিয়ে জল পান করলে শরীরে জলের অভাব হবে না এবং জলশূন্যতার সমস্যাও থাকবে না।
advertisement
5/7
সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাব ডিহাইড্রেশনের একটি বড় কারণ। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের উচিত গ্রীষ্মের মরশুমে বেশি করে রসালো ফল যেমন তরমুজ, কমলা, আনারস এবং আরও অনেক ধরনের ফল খাওয়া, যাতে তারা পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন পেতে পারে।
সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাব ডিহাইড্রেশনের একটি বড় কারণ। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের উচিত গ্রীষ্মের মরশুমে বেশি করে রসালো ফল যেমন তরমুজ, কমলা, আনারস এবং আরও অনেক ধরনের ফল খাওয়া, যাতে তারা পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন পেতে পারে।
advertisement
6/7
গ্রীষ্মে ওয়ার্কআউট করার পরে, ইলেকট্রোলাইট বা ডাবের জল পান করা সাধারণ জল পান করার চেয়ে বেশি উপকারী। কারণ এটি শরীরকে শক্তি দেয় এবং ঘামের কারণে শরীরে যে ক্লান্তি হয় তাও অনুভূত হয় না।
গ্রীষ্মে ওয়ার্কআউট করার পরে, ইলেকট্রোলাইট বা ডাবের জল পান করা সাধারণ জল পান করার চেয়ে বেশি উপকারী। কারণ এটি শরীরকে শক্তি দেয় এবং ঘামের কারণে শরীরে যে ক্লান্তি হয় তাও অনুভূত হয় না।
advertisement
7/7
গরমে বেশি করে জল পান করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। জলে কিছু ফল মিশিয়ে পান করলে তা থেকে শরীর প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ পায়, যেমন স্ট্রবেরি, শসা, লেবু, কমলালেবুর রস জলে মিশিয়ে কিছুক্ষণ পর পান করা যেতে পারে, এতে শরীরে সতেজতা ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
গরমে বেশি করে জল পান করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। জলে কিছু ফল মিশিয়ে পান করলে তা থেকে শরীর প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ পায়, যেমন স্ট্রবেরি, শসা, লেবু, কমলালেবুর রস জলে মিশিয়ে কিছুক্ষণ পর পান করা যেতে পারে, এতে শরীরে সতেজতা ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
advertisement
advertisement
advertisement