শীতের সময় ফুসফুসের আলাদা যত্ন নিচ্ছেন তো? রুক্ষ আবহাওয়ায় বড় ক্ষতি হতে পারে!

Last Updated:
শীতে অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যাও বাড়ে। ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে হবে।
1/7
২০২৩ পড়তেই ঠান্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। রাজ্য-সহ গোটা দেশেই পারদ অনেকটাই নেমে গিয়েছে। তবে মাথায় রাখতে হবে এই শীতের রুক্ষ আবহাওয়ায় দূষণও প্রচন্ড বাড়তে থাকে।
২০২৩ পড়তেই ঠান্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। রাজ্য-সহ গোটা দেশেই পারদ অনেকটাই নেমে গিয়েছে। তবে মাথায় রাখতে হবে এই শীতের রুক্ষ আবহাওয়ায় দূষণও প্রচন্ড বাড়তে থাকে।
advertisement
2/7
এই সময় বাতাসে দূষণের পরিমাণ বেড়ে যায়। শহরাঞ্চলে এই সমস্যা বেশি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাতাসের দূষক পদার্থ ফুসফুস ও অন্যান্য অঙ্গের গুরুতর ক্ষতি করে। পারদ পড়তে শুরু করলে তাই সচেতন হওয়া জরুরি।
এই সময় বাতাসে দূষণের পরিমাণ বেড়ে যায়। শহরাঞ্চলে এই সমস্যা বেশি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাতাসের দূষক পদার্থ ফুসফুস ও অন্যান্য অঙ্গের গুরুতর ক্ষতি করে। পারদ পড়তে শুরু করলে তাই সচেতন হওয়া জরুরি।
advertisement
3/7
শীতে অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যাও বাড়ে। ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে হবে। এই রোগে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট হচ্ছে । তাই আগে ভাগেই ফুসফুসের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। তাই কয়েকটি ঘরোয়া পানীয় রোজ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফুসফুস থাকবে সুস্থ আর চনমনে।
শীতে অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যাও বাড়ে। ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে হবে। এই রোগে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট হচ্ছে । তাই আগে ভাগেই ফুসফুসের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। তাই কয়েকটি ঘরোয়া পানীয় রোজ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফুসফুস থাকবে সুস্থ আর চনমনে।
advertisement
4/7
মধু আর গরম জল-শরীরকে 'ডিটক্স' বা বিষাক্ত পদার্থমুক্ত করে এই পানীয়। মধুতে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, যা শরীরকে পরিষ্কার রাখে। গ্রিন টি- এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে আর রাতে ডিনারের পরে এই চা খাওয়া তাই খুবই উপকারী।
মধু আর গরম জল-শরীরকে 'ডিটক্স' বা বিষাক্ত পদার্থমুক্ত করে এই পানীয়। মধুতে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, যা শরীরকে পরিষ্কার রাখে। গ্রিন টি- এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে আর রাতে ডিনারের পরে এই চা খাওয়া তাই খুবই উপকারী।
advertisement
5/7
এলাচ ও দারচিনি চা-অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে এই মশলা গুলিতে। হ্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে, ব্লাড প্রেসার কম করতে প্রচুর সাহায্য করে এই মশলা চা। এতে ভাল থাকে ফুসফুসও।
এলাচ ও দারচিনি চা-অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে এই মশলা গুলিতে। হ্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে, ব্লাড প্রেসার কম করতে প্রচুর সাহায্য করে এই মশলা চা। এতে ভাল থাকে ফুসফুসও।
advertisement
6/7
আদা ও হলুদ চা বা দুধ- কাশি, সর্দির জন্য খুবই ভাল হলুদ। সর্দি-কাশি, ঠান্ডা লাগায় আদাও খুব ভাল কাজ করে। আদা-হলুদের যে কোনও পানীয়তেই অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ক্যানসারাস উপাদান প্রচুর পরিমাণে থাকে।
আদা ও হলুদ চা বা দুধ- কাশি, সর্দির জন্য খুবই ভাল হলুদ। সর্দি-কাশি, ঠান্ডা লাগায় আদাও খুব ভাল কাজ করে। আদা-হলুদের যে কোনও পানীয়তেই অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ক্যানসারাস উপাদান প্রচুর পরিমাণে থাকে।
advertisement
7/7
আপেল, বীট, গাজরের স্মুদি-এই সব্জিগুলিতে থাকে ভিটামিন সি, ই, পটাসিয়াম প্রভৃতি। অ্যাজমা, ঠান্ডা লাগার মতো সমস্যায় এটি খুবই উপকারী। পিপার্মেন্ট চা-গলা ব্যথা, সর্দি, কাশি, ঠান্ডা লাগা উপশম করে। ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এই পানীয় ।
আপেল, বীট, গাজরের স্মুদি-এই সব্জিগুলিতে থাকে ভিটামিন সি, ই, পটাসিয়াম প্রভৃতি। অ্যাজমা, ঠান্ডা লাগার মতো সমস্যায় এটি খুবই উপকারী। পিপার্মেন্ট চা-গলা ব্যথা, সর্দি, কাশি, ঠান্ডা লাগা উপশম করে। ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এই পানীয় ।
advertisement
advertisement
advertisement