Health: জানেন,শরীরে কোন 'ভিটামিন' কমে গেলে মানুষ 'খারাপ স্বপ্ন' দেখে? 'নিশ্চিন্তে' ঘুমাতে কী কী খাবেন? পড়ুন

Last Updated:
অনেকেই রাতে ভয়ের স্বপ্ন, অস্বস্তিকর স্বপ্ন বা খারাপ স্বপ্ন দেখেন। ঘেমে-নেয়ে, বুক ধরফর করে ঘুম ভেঙে যায়। গবেষকরা বলেন, স্ট্রেস, মানসিক অবসাদ, মানসিক অস্থিরতা মূলত 'নাইটমেয়ার' বা খারাপ স্বপ্নের জন্য দায়ি
1/8
অনেকেই রাতে ভয়ের স্বপ্ন, অস্বস্তিকর স্বপ্ন বা খারাপ স্বপ্ন দেখেন। ঘেমে-নেয়ে, বুক ধরফর করে ঘুম ভেঙে যায়। গবেষকরা বলেন, স্ট্রেস, মানসিক অবসাদ, মানসিক অস্থিরতা মূলত 'নাইটমেয়ার' বা খারাপ স্বপ্নের জন্য দায়ি।
অনেকেই রাতে ভয়ের স্বপ্ন, অস্বস্তিকর স্বপ্ন বা খারাপ স্বপ্ন দেখেন। ঘেমে-নেয়ে, বুক ধরফর করে ঘুম ভেঙে যায়। গবেষকরা বলেন, স্ট্রেস, মানসিক অবসাদ, মানসিক অস্থিরতা মূলত 'নাইটমেয়ার' বা খারাপ স্বপ্নের জন্য দায়ি।
advertisement
2/8
অনেক সময়েই স্ট্রেস বা মানসিক অবসাদ থেকে শরীর ও পেশিতে ব্যথা হয়। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে মাসকিউলোস্কেলিট্যাল পেইন। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হলে এই ব্যথা আরও বেড়ে যায়, যা উলটে বাড়ায় স্ট্রেস, ডিপ্রেশন, ফলে বাড়ে খারাপ স্বপ্ন দেখা। কাজেই, গবেষণায় এটা প্রমাণিত, শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হলে মানুষ ভয়ের স্বপ্ন, অস্বস্তিকর স্বপ্ন বা খারাপ স্বপ্ন বেশি দেখেন
অনেক সময়েই স্ট্রেস বা মানসিক অবসাদ থেকে শরীর ও পেশিতে ব্যথা হয়। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে মাসকিউলোস্কেলিট্যাল পেইন। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হলে এই ব্যথা আরও বেড়ে যায়, যা উলটে বাড়ায় স্ট্রেস, ডিপ্রেশন, ফলে বাড়ে খারাপ স্বপ্ন দেখা। কাজেই, গবেষণায় এটা প্রমাণিত, শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হলে মানুষ ভয়ের স্বপ্ন, অস্বস্তিকর স্বপ্ন বা খারাপ স্বপ্ন বেশি দেখেন
advertisement
3/8
শরীর ও পেশির ব্যথায় ভুগছেন, এমন ১৯১ জন মানুষের মধ্যে একটি সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। সেখানে দেখা যায়, খারাপ স্বপ্ন দেখা, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি,অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশন সব-ই একে অন্যের সঙ্গে জড়িত।
শরীর ও পেশির ব্যথায় ভুগছেন, এমন ১৯১ জন মানুষের মধ্যে একটি সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। সেখানে দেখা যায়, খারাপ স্বপ্ন দেখা, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি,অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশন সব-ই একে অন্যের সঙ্গে জড়িত।
advertisement
4/8
মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋতুবন্ধের পরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি বেশি হয়। তাই সে সময়ে খাওয়াদাওয়ায় বিশেষ নজর দিতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট একটা বয়সের পর রক্তে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখা যায়।
মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋতুবন্ধের পরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি বেশি হয়। তাই সে সময়ে খাওয়াদাওয়ায় বিশেষ নজর দিতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট একটা বয়সের পর রক্তে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখা যায়।
advertisement
5/8
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
advertisement
6/8
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
7/8
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন, যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন, যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
8/8
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।

ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
advertisement
advertisement
advertisement