Diabetes : ব্লাড সুগারকে বাগ মানাতে চান? শুধু এই কয়েকটি খাবার রাখুন ডায়েট লিস্টে! তাহলেই কেল্লাফতে...

Last Updated:
ডায়াবেটিস (Diabetes) স্পেসিফিক কিছু নিয়ম মেনে চললেই জীবনযাপন যেমন অনেকটা সহজ হবে, তেমনই ব্লাড সুগারও (Blood Sugar) থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
1/11
ব্লাড সুগারের (Blood Sugar) সমস্যায় আমাদের অনেককেই ইচ্ছা মতো খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানতে হয়। নিউট্রেশন মেডিক্যাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক অ্যাফেয়ার্সের (Nutrition Medical and Scientific Affairs) অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্ট ড, গণেশ কড়ে (Dr. Ganesh Kadhe) এবার পথ দেখাচ্ছেন। জানাচ্ছেন যে ডায়াবেটিস স্পেসিফিক কিছু নিয়ম মেনে চললেই জীবনযাপন যেমন অনেকটা সহজ হবে, তেমনই ব্লাড সুগারও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
ব্লাড সুগারের (Blood Sugar) সমস্যায় আমাদের অনেককেই ইচ্ছা মতো খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানতে হয়। নিউট্রেশন মেডিক্যাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক অ্যাফেয়ার্সের (Nutrition Medical and Scientific Affairs) অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্ট ড, গণেশ কড়ে (Dr. Ganesh Kadhe) এবার পথ দেখাচ্ছেন। জানাচ্ছেন যে ডায়াবেটিস স্পেসিফিক কিছু নিয়ম মেনে চললেই জীবনযাপন যেমন অনেকটা সহজ হবে, তেমনই ব্লাড সুগারও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
advertisement
2/11
১. দানাশস্য যে কোনও রকমের দানাশস্য, যেমন- ডাল, রাজমা, ছোলা ডায়েটে রাখা দরকার। এগুলো সবক'টাই লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুড। দেখা গিয়েছে যে কেউ যদি এক কাপ দানাশস্য রোজ খেতে পারেন, তাহলে ব্লাড সুগার যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনই HbA1c-এর পরিমাণ রক্তে কমে যায় অন্তত অর্ধেক পরিমাণে।
১. দানাশস্য যে কোনও রকমের দানাশস্য, যেমন- ডাল, রাজমা, ছোলা ডায়েটে রাখা দরকার। এগুলো সবক'টাই লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুড। দেখা গিয়েছে যে কেউ যদি এক কাপ দানাশস্য রোজ খেতে পারেন, তাহলে ব্লাড সুগার যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনই HbA1c-এর পরিমাণ রক্তে কমে যায় অন্তত অর্ধেক পরিমাণে।
advertisement
3/11
২. আপেল আপেলও একটি লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুড। একই সঙ্গে তা ফাইবারে পরিপূর্ণ, আবার ভিটামিন সি ফ্যাট-ফ্রি! ফলে রোজ একটা করে আপেল খেতে পারলে ব্লাড সুগারের সমস্যা কমে যায়।
২. আপেল আপেলও একটি লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুড। একই সঙ্গে তা ফাইবারে পরিপূর্ণ, আবার ভিটামিন সি ফ্যাট-ফ্রি! ফলে রোজ একটা করে আপেল খেতে পারলে ব্লাড সুগারের সমস্যা কমে যায়।
advertisement
4/11
৩. আমন্ড আমন্ডে আছে ম্যাগনেসিয়াম, মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন আর ফাইবার। ফলে রোজ একটু করে আমন্ড খেতে পারলে তা শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৩. আমন্ড আমন্ডে আছে ম্যাগনেসিয়াম, মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন আর ফাইবার। ফলে রোজ একটু করে আমন্ড খেতে পারলে তা শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
advertisement
5/11
৪. পালং শাক এই শাকও ম্যাগনেসিয়াম আর ফাইবারে পরিপূর্ণ, সুতরাং তা নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগতে হবে না।
৪. পালং শাক এই শাকও ম্যাগনেসিয়াম আর ফাইবারে পরিপূর্ণ, সুতরাং তা নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগতে হবে না।
advertisement
6/11
৫. শিয়া সিড এতে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার। ফলে তা ব্লাড সুগার যেমন নিয়ন্ত্রণে রাখে, তেমনই শীর থেকে বাড়তি মেদও দ্রুত ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
৫. শিয়া সিড এতে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার। ফলে তা ব্লাড সুগার যেমন নিয়ন্ত্রণে রাখে, তেমনই শীর থেকে বাড়তি মেদও দ্রুত ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
advertisement
7/11
৬. কালোজাম এই ফল ফাইবার, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টসে সমৃদ্ধ; সুতরাং তা নিয়ম করে রোজ খেলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৬. কালোজাম এই ফল ফাইবার, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টসে সমৃদ্ধ; সুতরাং তা নিয়ম করে রোজ খেলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
8/11
৭. ওটমিল ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে ব্রেকফাস্টে ওটমিল রাখতে পারলে ভালো হয়। আপেলের মতোই এটিও লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুড, ফলে ডায়াবেটিসে তা শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৭. ওটমিল ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে ব্রেকফাস্টে ওটমিল রাখতে পারলে ভালো হয়। আপেলের মতোই এটিও লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুড, ফলে ডায়াবেটিসে তা শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
9/11
৮. হলুদ রান্নায় হলুদের ব্যবহার জরুরি, বিশেষ করে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে। হলুদে আছে কারকুমিন যা ব্লাড সুগারের সঙ্গে লড়াই করে শরীরকে আরোগ্যের পথে নিয়ে যায়।
৮. হলুদ রান্নায় হলুদের ব্যবহার জরুরি, বিশেষ করে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে। হলুদে আছে কারকুমিন যা ব্লাড সুগারের সঙ্গে লড়াই করে শরীরকে আরোগ্যের পথে নিয়ে যায়।
advertisement
10/11
৯. ক্যামোমাইল টি শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখতে রোজ যদি এক কাপ রে এই চা পান করা যায়, তাহলে সুফল মেলে। পাশাপাশি এর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস এবং অ্যান্টি-ক্যানসার উপাদান সামগ্রিক ভাবে আমাদের সুস্থ রাখে।
৯. ক্যামোমাইল টি শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখতে রোজ যদি এক কাপ রে এই চা পান করা যায়, তাহলে সুফল মেলে। পাশাপাশি এর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস এবং অ্যান্টি-ক্যানসার উপাদান সামগ্রিক ভাবে আমাদের সুস্থ রাখে।
advertisement
11/11
সব শেষে ড. গণেশ কড়ের পরামর্শ- এই খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি শরীরচর্চা করা, নিয়ম করে ওষুধ খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটাও জরুরি, তা না হলে কতটা উপকার হল আর কোথায় থামতে হবে, তা নিজে থেকে বোঝা যাবে না!
সব শেষে ড. গণেশ কড়ের পরামর্শ- এই খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি শরীরচর্চা করা, নিয়ম করে ওষুধ খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটাও জরুরি, তা না হলে কতটা উপকার হল আর কোথায় থামতে হবে, তা নিজে থেকে বোঝা যাবে না!
advertisement
advertisement
advertisement