Mental Stress: মানসিক চাপে ভুগছেন? এই ছোট্ট অভ্যাসগুলিই নিমেষে দিতে পারে মুক্তি

Last Updated:
শারীরিক অন্যান্য সমস্যার মতো মানসিক সমস্যা, মানসিক চাপ (Mental Stress) এগুলোরও সমাধান প্রয়োজন।
1/5
মানসিক চাপ (Mental Stress) বর্তমানে একটা পরিচিত সমস্যা। প্রত্যেকেরই কোনও না কোনও কারণে এই সমস্যা হয়ে থাকে। কারও বাড়িতে ঝামেলার কারণে, তো কারও অফিসের চাপে। করোনার জেরে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য এই সমস্যা আরও বেশি দেখা দিচ্ছে। রিফ্রেশমেন্টের জায়গা নেই, কারও সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ নেই। মানসিক স্বাস্থ্যে এর প্রভাব পড়ছে। অনেকেই বিষয়টিকে এড়িয়ে গেলেও এর জন্য আমাদের সারা দিনের কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে। ফলে শারীরিক অন্যান্য সমস্যার মতো মানসিক সমস্যা, মানসিক চাপ এগুলোরও সমাধান প্রয়োজন। চিকিৎসকরা বলছেন, সারা দিনে কিছু অভ্যাসে নজর দিলে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা সম্ভব -
মানসিক চাপ (Mental Stress) বর্তমানে একটা পরিচিত সমস্যা। প্রত্যেকেরই কোনও না কোনও কারণে এই সমস্যা হয়ে থাকে। কারও বাড়িতে ঝামেলার কারণে, তো কারও অফিসের চাপে। করোনার জেরে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য এই সমস্যা আরও বেশি দেখা দিচ্ছে। রিফ্রেশমেন্টের জায়গা নেই, কারও সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ নেই। মানসিক স্বাস্থ্যে এর প্রভাব পড়ছে। অনেকেই বিষয়টিকে এড়িয়ে গেলেও এর জন্য আমাদের সারা দিনের কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে। ফলে শারীরিক অন্যান্য সমস্যার মতো মানসিক সমস্যা, মানসিক চাপ এগুলোরও সমাধান প্রয়োজন। চিকিৎসকরা বলছেন, সারা দিনে কিছু অভ্যাসে নজর দিলে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা সম্ভব -
advertisement
2/5
১) ওয়ার্ক আউটকে সঙ্গী করে ফেলা  ওয়ার্ক আউট করার একাধিক ভালো গুণ রয়েছে। শরীর তো ভালো রাখেই, এটি ভালো রাখে মনও। অনেকেই সারাদিনের কাজের পর ওয়ার্ক আউটে আর সময় দিতে পারে না বা ভালো লাগে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনে একটু সময় অন্তত ওয়ার্ক আউটে দেওয়া অত্যন্ত দরকার। অলসতা থাকলে তা কাটিয়ে বেরিয়ে এসে ওয়ার্ক আউট করা উচিত। এতে মন ভালো থাকবে।  আসলে ওয়ার্ক আউট করলেই সব সময় বোঝা যায় না এর ফল। কিন্তু এর ফল সুদূরপ্রসারী। অনেক দিন এই অভ্যাস করার পর বোঝা যাবে এটি কী ভাবে আমাদের শরীরে কাজ করছে।
১) ওয়ার্ক আউটকে সঙ্গী করে ফেলা ওয়ার্ক আউট করার একাধিক ভালো গুণ রয়েছে। শরীর তো ভালো রাখেই, এটি ভালো রাখে মনও। অনেকেই সারাদিনের কাজের পর ওয়ার্ক আউটে আর সময় দিতে পারে না বা ভালো লাগে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনে একটু সময় অন্তত ওয়ার্ক আউটে দেওয়া অত্যন্ত দরকার। অলসতা থাকলে তা কাটিয়ে বেরিয়ে এসে ওয়ার্ক আউট করা উচিত। এতে মন ভালো থাকবে। আসলে ওয়ার্ক আউট করলেই সব সময় বোঝা যায় না এর ফল। কিন্তু এর ফল সুদূরপ্রসারী। অনেক দিন এই অভ্যাস করার পর বোঝা যাবে এটি কী ভাবে আমাদের শরীরে কাজ করছে।
advertisement
3/5
২) জল পান করা  শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কাজ করার সময় তো বটেই, সারা দিনে নির্দিষ্ট পরিমাণ জল না পান করলে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে আর সেখান থেকে অনেক সময় মানসিক সমস্যাও তৈরি হয়। এছাড়াও জল কম খেলে তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে যায় মানুষ। যা কাজে প্রভাব ফেলে। ফলে জল পান করতে হবে। প্রয়োজনে কাজের সময় হাতের সামনে জল রাখতে হবে।
২) জল পান করা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কাজ করার সময় তো বটেই, সারা দিনে নির্দিষ্ট পরিমাণ জল না পান করলে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে আর সেখান থেকে অনেক সময় মানসিক সমস্যাও তৈরি হয়। এছাড়াও জল কম খেলে তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে যায় মানুষ। যা কাজে প্রভাব ফেলে। ফলে জল পান করতে হবে। প্রয়োজনে কাজের সময় হাতের সামনে জল রাখতে হবে।
advertisement
4/5
৩) মিষ্টির সঙ্গে দূরত্ব  সমীক্ষা বলছে, মিষ্টি জাতীয় খাবার কগনিটিভ স্কিলে প্রভাব ফেলে। তাই কাজে বসার আগে বা কাজে যাওয়ার আগে মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত। এর বদলে সবুজ শাক-সবজি খেলে পেটও ভালো থাকবে, মানসিক চাপও হবে না।
৩) মিষ্টির সঙ্গে দূরত্ব সমীক্ষা বলছে, মিষ্টি জাতীয় খাবার কগনিটিভ স্কিলে প্রভাব ফেলে। তাই কাজে বসার আগে বা কাজে যাওয়ার আগে মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত। এর বদলে সবুজ শাক-সবজি খেলে পেটও ভালো থাকবে, মানসিক চাপও হবে না।
advertisement
5/5
৪) ফোনের ব্যবহার কমাতে হবে  ফোনের আলোর অর্থাৎ রেডিয়েশনের প্রভাব চোখের উপর তো পড়েই, পরে মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও। বেশি ফোন ঘাঁটলে ঘুম আসতে দেরি হয়। তাই এই সবক'টা বিষয় মাথায় রেখে বেশি ফোন ব্যবহার না করাই ভালো।
৪) ফোনের ব্যবহার কমাতে হবে ফোনের আলোর অর্থাৎ রেডিয়েশনের প্রভাব চোখের উপর তো পড়েই, পরে মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও। বেশি ফোন ঘাঁটলে ঘুম আসতে দেরি হয়। তাই এই সবক'টা বিষয় মাথায় রেখে বেশি ফোন ব্যবহার না করাই ভালো।
advertisement
advertisement
advertisement