বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেরই চুল ঝরার সমস্যা শুরু হয়। তবে টিনএজেও হতে পারে এই সমস্যা। গবেষণা বলে, দিনে ৫০ থেকে ১০০টি চুল ঝরলে চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু বয়ঃসন্ধিতে এর থেকে বেশি পরিমাণ চুল পড়লে তা বিপদের কারণ হতে পারে। তবে টিনএজে চুল পড়া কোনও শারীরিক সমস্যা নয়। কারণ, কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ের জন্যই এ সময়ে চুল ঝরে যাওয়া শুরু হয়। যথাযথ যত্নে আবার একটা সময়ের পর বন্ধও হয়। এখানে জেনে নেওয়া যাক টিনএজে চুল পড়ার কারণগুলো।
পুষ্টির অভাব: এ বয়সে পুষ্টির চাহিদা থাকে সব থেকে বেশি। কিন্তু কোনও কারণে পুষ্টির ঘাটতি হলে তার প্রভাব পড়ে চুলে। ১০ থেকে ২০ বছর বয়সীদের মধ্যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি১২ ও ম্যাগনেশিয়ামের কমতি দেখা যায়। ফলে চুল প্রয়োজনীয় শক্তি পায় না ও গোড়া নরম হয়ে চুল ঝরতে শুরু করে।
পুষ্টির অভাব: এ বয়সে পুষ্টির চাহিদা থাকে সব থেকে বেশি। কিন্তু কোনও কারণে পুষ্টির ঘাটতি হলে তার প্রভাব পড়ে চুলে। ১০ থেকে ২০ বছর বয়সীদের মধ্যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি১২ ও ম্যাগনেশিয়ামের কমতি দেখা যায়। ফলে চুল প্রয়োজনীয় শক্তি পায় না ও গোড়া নরম হয়ে চুল ঝরতে শুরু করে।
স্ট্রেস: বয়ঃসন্ধিতে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে স্ট্রেস নেওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি দেখা যায়। ছোট ছোট বিষয়ে হঠাৎ করেই চিন্তা মাথায় ভর করে, যা চুল ঝরার অন্যতম কারণ। বেশি স্ট্রেসে মাথার স্ক্যাল্পে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ হয় না। এতে চুল পড়তে শুরু করে। প্রয়োজনীয় অক্সিজেন না পেলে মাথার ত্বকের কোষগুলো দুর্বল হয়ে যায়, কমে যায় রক্তসঞ্চালনও, যা চুল ঝরার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।