যাঁর নামে এই চাট ভান্ডার, তিনিই দোকানের মালিক। সেই অনিল সিং জানান, তিনি প্রায় ১৫ বছর ধরে এই ঠেলাগাড়ি চালাচ্ছেন। আর তাঁর দোকানের চাট সবথেকে জনপ্রিয়। জিরে, ধনে, মরিচ, বিট নুন, টম্যাটো, ধনে পাতা, মটর যোগ করা হয় এই চাটে। শুধু তা-ই নয়, দেওয়া হয় টক দই, মিষ্টি চাটনি আর টকও। ফলে এই চাট এক বার খেলে বারবার চেখে দেখতে ইচ্ছে করবেই। এ তো না হয় গেল চাটের কথা! এর পাশাপাশি ফুচকা খাওয়ার জন্যও পড়ে লম্বা লাইন।
ওই চাট ভাণ্ডারে হামেশাই খেতে আসেন কাজল আর হর্ষবর্ধন নামে দুই গ্রাহক। তাঁদের কথায়, “যখনই বাজারে আসি, তখনই এখানে ফুচকা আর চাট আমরা খেয়ে থাকি। আসলে এখানকার ফুচকা আর চাট খেতেই হবে। কারণ এখানকার ফুচকার স্বাদ অসাধারণ। আর স্পেশাল ফুচকার কথা তো ছেড়েই দিলাম, এর স্বাদ অতুলনীয়। আবার সমস্ত খাবারের দামও একদম ঠিকঠাক। ফলে পকেটেও তেমন চাপ পড়ে না।”