ঘরে অক্সিজেনের অভাব হবে না, খারাপ শক্তি চলে যাবে, জীবনের সমস্ত ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে, জেনে নিন টবে ঝাউ গাছ করার সহজ কায়দা
- Published by:Pooja Basu
Last Updated:
এই গাছের সবচেয়ে বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এটি সারা দিন ধরে একনাগাড়ে অক্সিজেন নির্গত করে, ঘরের পরিবেশকে পরিষ্কার এবং শান্তিপূর্ণ রাখে।
হিন্দিতে বলে মোরপঙ্খি বা ময়ূরপালক গাছ, বাংলায় ঝাউ নামে যা পরিচিত, সেই গাছ কেবল সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, বরং বাতাসকে বিশুদ্ধ করে এবং মনকে শান্ত করে। এই গাছটি সারা দিন অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং নেতিবাচক শক্তি দূর করে। শীতকালে বাড়িতে বা বারান্দায় রাখলে তা স্বাস্থ্য এবং ইতিবাচক শক্তি উভয়ের জন্যই উপকারী সাব্যস্ত হবে।
advertisement
আজকের সময়ে যখন দূষণ নিত্য বৃদ্ধি পাচ্ছে, সবাই তাদের বাড়ির পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে চায়। কেউ যদি নিজের বাড়ির বাতাসকে সতেজ এবং উজ্জীবিত রাখতে চায়, তাহলে ঝাউ গাছটি একটি দুর্দান্ত বিকল্প হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে। এই গাছের সবচেয়ে বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এটি সারা দিন ধরে একনাগাড়ে অক্সিজেন নির্গত করে, ঘরের পরিবেশকে পরিষ্কার এবং শান্তিপূর্ণ রাখে।
advertisement
শুধু তা-ই নয়, ঝাউ গাছটি তার সুন্দর সবুজ পাতা এবং মৃদু সুবাস দিয়ে বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। লোকেরা প্রায়শই এটি প্রধান প্রবেশদ্বার, বারান্দা বা বাগানের কোণে লাগায়। এর পাতা থেকে নির্গত মৃদু সুবাস বাতাসকে বিশুদ্ধ করে এবং ইতিবাচক শক্তির পরিবেশ তৈরি করে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এই গাছটি বাড়িতে সুখ, শান্তি এবং সৌভাগ্যও নিয়ে আসে।
advertisement
advertisement
advertisement
এই গাছটি বাগানপ্রেমীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। কারণ এর আকৃতি ময়ূরের পালকের মতো, যে কারণে এটিকে ময়ূরপালক বলা হয়। নিয়মিত ছাঁটাই করলে এটি একটি সুন্দর আকার ধারণ করে এবং বাগান বা বাড়ির সীমানায় একটি দুর্দান্ত রূপ এনে দিতে পারে।কেউ যদি নিজেদের বাড়িকে সুন্দর, পরিষ্কার এবং ইতিবাচক করতে চায়, তাহলে ঝাউ গাছ লাগানোর কথা বিবেচনা করতে পারে। এটি কেবল স্বাস্থ্যের জন্যই উপকারী নয়, বরং বাড়িতে সুখ এবং শান্তির পরিবেশ বজায় রাখতেও সাহায্য করে।
