Fruits Peel: সাবধান! এই ফলগুলি খোসা ছাড়িয়ে খেলে বেশিরভাগ উপকারিতাই বিফলে

Last Updated:
কিছু ফলের খোসাতেই আছে প্রচুর পুষ্টিগুণ৷ এইসব ফলের খোসাকখনও ফেলা উচিত নয়৷
1/8
সুস্বাস্থ্যের জন্য ফল খাওয়া জরুরি৷ একথা মোটামুটি সবাই জানে৷ তবে শুধু ফল খাওয়াই নয়, উপকারিতা পেতে গেলে সঠিকভাবে খাওয়াও গুরুত্বপূর্ণ৷
সুস্বাস্থ্যের জন্য ফল খাওয়া জরুরি৷ একথা মোটামুটি সবাই জানে৷ তবে শুধু ফল খাওয়াই নয়, উপকারিতা পেতে গেলে সঠিকভাবে খাওয়াও গুরুত্বপূর্ণ৷
advertisement
2/8
অনেকেই ফল খাওয়ার সময় খোসাটিকে অবাঞ্ছিত ভেবে ফেলে দেন৷ কেউ কেউ আবার স্বাদের কথা চিন্তা করে বাদ দিয়ে দেন খোসাকে৷ কিন্তু কিছু ফলের খোসাতেই আছে প্রচুর পুষ্টিগুণ৷ এইসব ফলের ছাল কখনও ফেলা উচিত নয়৷
অনেকেই ফল খাওয়ার সময় খোসাটিকে অবাঞ্ছিত ভেবে ফেলে দেন৷ কেউ কেউ আবার স্বাদের কথা চিন্তা করে বাদ দিয়ে দেন খোসাকে৷ কিন্তু কিছু ফলের খোসাতেই আছে প্রচুর পুষ্টিগুণ৷ এইসব ফলের ছাল কখনও ফেলা উচিত নয়৷
advertisement
3/8
ড: সিদ্ধার্থ ভার্গবও জানাচ্ছেন একই কথা৷ তাঁর ইনস্টাগ্রামের পাতায় পোস্ট করা একটি ভিডিওতে তিনিও জানাচ্ছেন কিছু ফল ছালসমেতই খাওয়া উচিত৷ আপেল আঙুর-সহ আর কোন কোন ফল ছাল সমেত খাওয়া উচিত৷ নীচে তালিকা দেওয়া হল৷
ড: সিদ্ধার্থ ভার্গবও জানাচ্ছেন একই কথা৷ তাঁর ইনস্টাগ্রামের পাতায় পোস্ট করা একটি ভিডিওতে তিনিও জানাচ্ছেন কিছু ফল ছালসমেতই খাওয়া উচিত৷ আপেল আঙুর-সহ আর কোন কোন ফল ছাল সমেত খাওয়া উচিত৷ নীচে তালিকা দেওয়া হল৷
advertisement
4/8
 আপেল- আপেল সর্বদা ছাল সমেত খাওয়া উচিত৷ হেলথলাইনের একটি রিপোর্ট অনুসারে, খোসা-সহ আপেল খেলে ৩৩২ শতাংশ বেশি ভিটামিন কে, ১৪২ শতাংশ বেশি ভিটামিন এ, ১১৫ শতাংশ বেশি ভিটামিন সি এবং ২০ শতাংশ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
আপেল- আপেল সর্বদা ছাল সমেত খাওয়া উচিত৷ হেলথলাইনের একটি রিপোর্ট অনুসারে, খোসা-সহ আপেল খেলে ৩৩২ শতাংশ বেশি ভিটামিন কে, ১৪২ শতাংশ বেশি ভিটামিন এ, ১১৫ শতাংশ বেশি ভিটামিন সি এবং ২০ শতাংশ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
advertisement
5/8
পেয়ারা- পেয়ারা খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া মোটেই উচিত নয়। পেয়ারার খোসায় ৩১ শতাংশ বেশি ফাইবার থাকে। পেয়ারার খোসায় রয়েছে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই পেয়ারা সবসময় খোসা সমেত খাওয়া উচিত৷
পেয়ারা- পেয়ারা খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া মোটেই উচিত নয়। পেয়ারার খোসায় ৩১ শতাংশ বেশি ফাইবার থাকে। পেয়ারার খোসায় রয়েছে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই পেয়ারা সবসময় খোসা সমেত খাওয়া উচিত৷
advertisement
6/8
নাশপাতি- নাশপাতি একটি অত্যন্ত সুস্বাদু ফলকেও কিন্তু কেউ কেউ খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে থাকেন। নাশপাতির খোসায় হাইড্রক্সিবেনজয়িক অ্যাসিড এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো পলিনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে যা হৃৎপিণ্ড ও চোখের জন্য খুবই উপকারী এবং রক্তনালীকে শক্তিশালী করে।
নাশপাতি- নাশপাতি একটি অত্যন্ত সুস্বাদু ফলকেও কিন্তু কেউ কেউ খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে থাকেন। নাশপাতির খোসায় হাইড্রক্সিবেনজয়িক অ্যাসিড এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো পলিনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে যা হৃৎপিণ্ড ও চোখের জন্য খুবই উপকারী এবং রক্তনালীকে শক্তিশালী করে।
advertisement
7/8
এপ্রিকট- কাঁচা এপ্রিকট থেকে খোসা ছাড়ানো উচিত নয়৷ কারণ খোসাসমেত এপ্রিকটে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ ৩২৮ শতাংশ বেশি থাকে। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদির পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। এটি ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়৷
এপ্রিকট- কাঁচা এপ্রিকট থেকে খোসা ছাড়ানো উচিত নয়৷ কারণ খোসাসমেত এপ্রিকটে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ ৩২৮ শতাংশ বেশি থাকে। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদির পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। এটি ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়৷
advertisement
8/8
আম- ফলের রাজা আম। সাধারণত আমরা খোসা ছাড়িয়ে আম খেয়ে থাকি কিন্তু আমের খোসা খুবই উপকারী।আমের খোসায় পলিফেনল, ক্যারোটিনয়েড, ওমেগা ৩, ওমেগা ৬ এবং পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে। খোসা সমেত পাকা আম না খেতে পারলে, খোসাসমেত আমের আচার করুন৷
আম- ফলের রাজা আম। সাধারণত আমরা খোসা ছাড়িয়ে আম খেয়ে থাকি কিন্তু আমের খোসা খুবই উপকারী।আমের খোসায় পলিফেনল, ক্যারোটিনয়েড, ওমেগা ৩, ওমেগা ৬ এবং পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে। খোসা সমেত পাকা আম না খেতে পারলে, খোসাসমেত আমের আচার করুন৷
advertisement
advertisement
advertisement