Fish Oil Benefits: ভরপুর গুণে ভর্তি মাছের এই জিনিস! পুষ্টিতে ঠাসা, নিয়ম মেনে খেলেই কমবে ওজন, হার্ট থাকবে ফিট...!

Last Updated:
Fish Oil Benefits: ফিশ অয়েল ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ একটি জাদুকরী তেল, যা ওজন কমানো, চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ানো, ত্বক উজ্জ্বল করা, হাড় শক্ত রাখা এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি গর্ভবতী নারীদের জন্যও উপকারী, বিস্তারিত জানুন...
1/10
সুস্থ থাকার জন্য শরীরে পুষ্টিগুণ থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রয়োজন মেটাতে সবচেয়ে ভালো উপায় হল সুষম ও স্বাস্থ্যকর ডায়েট। তবে অনেক সময় কিছু বিশেষ পুষ্টি উপাদান খাদ্য থেকে সম্পূর্ণ পাওয়া যায় না। এমন পরিস্থিতিতে এক জাদুকরী তেলের কথা সামনে আসে—ফিশ অয়েল। এই তেলে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা শরীরের বহু সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
সুস্থ থাকার জন্য শরীরে পুষ্টিগুণ থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রয়োজন মেটাতে সবচেয়ে ভালো উপায় হল সুষম ও স্বাস্থ্যকর ডায়েট। তবে অনেক সময় কিছু বিশেষ পুষ্টি উপাদান খাদ্য থেকে সম্পূর্ণ পাওয়া যায় না। এমন পরিস্থিতিতে এক জাদুকরী তেলের কথা সামনে আসে—ফিশ অয়েল। এই তেলে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা শরীরের বহু সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
advertisement
2/10
ফিশ অয়েল মূলত টিউনা, হ্যালিবেট, শ্যাওলা এবং ক্রিল জাতীয় মাছ থেকে পাওয়া যায়। ডায়েট ফর ডিলাইট ক্লিনিক, নয়ডার ডায়েটিশিয়ান খুশবু শর্মা জানাচ্ছেন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী, যা চোখের জ্যোতি থেকে শুরু করে ওজন হ্রাস, ত্বক ও হাড়ের সুস্থতা পর্যন্ত নানা দিক থেকে কাজ করে।
ফিশ অয়েল মূলত টিউনা, হ্যালিবেট, শ্যাওলা এবং ক্রিল জাতীয় মাছ থেকে পাওয়া যায়। ডায়েট ফর ডিলাইট ক্লিনিক, নয়ডার ডায়েটিশিয়ান খুশবু শর্মা জানাচ্ছেন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী, যা চোখের জ্যোতি থেকে শুরু করে ওজন হ্রাস, ত্বক ও হাড়ের সুস্থতা পর্যন্ত নানা দিক থেকে কাজ করে।
advertisement
3/10
ফিশ অয়েল শরীরের মধ্যে ওমেগা-৩ এর ঘাটতি পূরণ করে। এই তেল ওজন কমানো, ত্বক ও চুল ভালো রাখা এবং হাড় শক্তিশালী করার জন্যও ব্যবহার করা হয়। এতে থাকা DHA ও EPA উপাদান শরীরকে সঠিক আকারে রাখতেও সাহায্য করে। আপনি চাইলে ফিশ অয়েলের ক্যাপসুল হিসেবেও এটি গ্রহণ করতে পারেন।
ফিশ অয়েল শরীরের মধ্যে ওমেগা-৩ এর ঘাটতি পূরণ করে। এই তেল ওজন কমানো, ত্বক ও চুল ভালো রাখা এবং হাড় শক্তিশালী করার জন্যও ব্যবহার করা হয়। এতে থাকা DHA ও EPA উপাদান শরীরকে সঠিক আকারে রাখতেও সাহায্য করে। আপনি চাইলে ফিশ অয়েলের ক্যাপসুল হিসেবেও এটি গ্রহণ করতে পারেন।
advertisement
4/10
ফিশ অয়েল ওজন কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ৬ গ্রাম মাছের তেল শরীরের বাড়তি চর্বি কমাতে সক্ষম। ক্যাপসুল খেলে ত্বক আরও উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়। এতে থাকা ওমেগা-৩ PUFA অনেক ত্বকের সমস্যার প্রতিরোধে কার্যকর।
ফিশ অয়েল ওজন কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ৬ গ্রাম মাছের তেল শরীরের বাড়তি চর্বি কমাতে সক্ষম। ক্যাপসুল খেলে ত্বক আরও উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়। এতে থাকা ওমেগা-৩ PUFA অনেক ত্বকের সমস্যার প্রতিরোধে কার্যকর।
advertisement
5/10
চোখের জন্যও ফিশ অয়েল অত্যন্ত উপকারী। চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ ওমেগা-৩ এর ঘাটতি। এই তেল নিয়মিত খেলে চোখ সুস্থ থাকে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। তাই অনেক সময় চোখের চিকিৎসকরা ওমেগা-৩ যুক্ত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন।
চোখের জন্যও ফিশ অয়েল অত্যন্ত উপকারী। চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ ওমেগা-৩ এর ঘাটতি। এই তেল নিয়মিত খেলে চোখ সুস্থ থাকে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। তাই অনেক সময় চোখের চিকিৎসকরা ওমেগা-৩ যুক্ত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন।
advertisement
6/10
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ফিশ অয়েল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে এবং হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের ঝুঁকিও হ্রাস পায়। যাদের হৃদরোগের ইতিহাস আছে, তাদের জন্য এই তেল বেশ উপকারী।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ফিশ অয়েল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে এবং হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের ঝুঁকিও হ্রাস পায়। যাদের হৃদরোগের ইতিহাস আছে, তাদের জন্য এই তেল বেশ উপকারী।
advertisement
7/10
ইমিউনিটি বাড়াতেও ফিশ অয়েল জাদুর মতো কাজ করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, বিশেষ করে সর্দি-কাশি বা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। ফুসফুস সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত সেবনে শরীরের ভাইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়।
ইমিউনিটি বাড়াতেও ফিশ অয়েল জাদুর মতো কাজ করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, বিশেষ করে সর্দি-কাশি বা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। ফুসফুস সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত সেবনে শরীরের ভাইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়।
advertisement
8/10
গর্ভবতী নারীদের জন্য ফিশ অয়েল খুবই উপকারী। এটি শিশুর ব্রেন ও শরীরের উন্নয়নে সাহায্য করে। মানসিক অবসাদ কমাতেও কার্যকর। তবে ডায়েটিশিয়ানের মতে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই তেল বা ফিশ অয়েল ক্যাপসুল গ্রহণ করা উচিত নয়। ত্বকে র‍্যাশ, বদহজম, বমি বা ডায়রিয়ার সমস্যা থাকলে তা এড়িয়ে চলা উচিত।
গর্ভবতী নারীদের জন্য ফিশ অয়েল খুবই উপকারী। এটি শিশুর ব্রেন ও শরীরের উন্নয়নে সাহায্য করে। মানসিক অবসাদ কমাতেও কার্যকর। তবে ডায়েটিশিয়ানের মতে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই তেল বা ফিশ অয়েল ক্যাপসুল গ্রহণ করা উচিত নয়। ত্বকে র‍্যাশ, বদহজম, বমি বা ডায়রিয়ার সমস্যা থাকলে তা এড়িয়ে চলা উচিত।
advertisement
9/10
নয়ডার ডায়েট ফর ডিলাইট ক্লিনিকের ডায়েটিশিয়ান খুশবু শর্মা বলেন,
নয়ডার ডায়েট ফর ডিলাইট ক্লিনিকের ডায়েটিশিয়ান খুশবু শর্মা বলেন, "ফিশ অয়েল একটি অত্যন্ত উপকারী উপাদান যা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ, ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা, হৃদপিণ্ড সুরক্ষা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে কার্যকর। তবে ফিশ অয়েল সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ কিছু ক্ষেত্রে এটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে যেমন র‍্যাশ, হজমের সমস্যা বা এলার্জি।"
advertisement
10/10
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement