Fatty Liver Problem: ফ্যাটি লিভার হতে মদ খেতে হয় না, আর একবার হলে সাবধান হতেই হবে! ১২টা বাজার আগে জানুন ডাক্তারের মতামত

Last Updated:
Fatty Liver Problem: একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, কয়েক ধরনের সবজির জ্যুস সেবনে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। জানুন ডাক্তারের মতামত।
1/7
আজকের যুগে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর পিছনে দায়ী রয়েছে নানা কারণ। আর অনেকেই ফ্যাটি লিভার রোগের হাত থেকে বাঁচতে প্রাকৃতিক উপাদানের উপর ভরসা রাখছেন।
আজকের যুগে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর পিছনে দায়ী রয়েছে নানা কারণ। আর অনেকেই ফ্যাটি লিভার রোগের হাত থেকে বাঁচতে প্রাকৃতিক উপাদানের উপর ভরসা রাখছেন।
advertisement
2/7
সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, কয়েক ধরনের সবজির জ্যুস সেবনে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন সবজির জ্যুস এই রোগ দূর করতে সাহায্য করে।
সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, কয়েক ধরনের সবজির জ্যুস সেবনে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন সবজির জ্যুস এই রোগ দূর করতে সাহায্য করে।
advertisement
3/7
বিটরুট জ্যুস: এই জ্যুসের মধ্যে ডিটক্সিফিকেশন ধর্মী উপাদান রয়েছে। আসলে এর মধ্যে বিটেইন প্রচুর পরিমাণে থাকে। যা লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই জ্যুস সেবন করা উচিত। অথবা খাওয়াদাওয়ার ঘণ্টা দুয়েক পরেও বিটরুট জ্যুস সেবন করা যেতে পারে।
বিটরুট জ্যুস: এই জ্যুসের মধ্যে ডিটক্সিফিকেশন ধর্মী উপাদান রয়েছে। আসলে এর মধ্যে বিটেইন প্রচুর পরিমাণে থাকে। যা লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই জ্যুস সেবন করা উচিত। অথবা খাওয়াদাওয়ার ঘণ্টা দুয়েক পরেও বিটরুট জ্যুস সেবন করা যেতে পারে।
advertisement
4/7
লেবুর রস বা লেবুর জ্যুস: লেবুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এটা তো আমরা সকলেই জানি। লিভারের মধ্যে জমা হওয়া খারাপ এবং ক্ষতিকর পদার্থ সাফ করতে সাহায্য করে লেবুর রস। প্রতিদিন সকালে জলের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে সেবন করা হলে দারুণ ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
লেবুর রস বা লেবুর জ্যুস: লেবুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এটা তো আমরা সকলেই জানি। লিভারের মধ্যে জমা হওয়া খারাপ এবং ক্ষতিকর পদার্থ সাফ করতে সাহায্য করে লেবুর রস। প্রতিদিন সকালে জলের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে সেবন করা হলে দারুণ ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
advertisement
5/7
পালং শাকের জ্যুস: লিভার বা যকৃতে জমা হওয়া ফ্যাট বা উপাদান বার করে দিতে সাহায্য করে পালং শাকের রস বা পালং শাকের জ্যুস। লিভারের কার্যকারিতা তো বাড়ায়ই, সেই সঙ্গে ডিটক্সিফিকেশনেও সাহায্য করে এই জ্যুস। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পালং শাকের রস সেবন করা হলে তা দুর্দান্ত ফল দিতে পারে।
পালং শাকের জ্যুস: লিভার বা যকৃতে জমা হওয়া ফ্যাট বা উপাদান বার করে দিতে সাহায্য করে পালং শাকের রস বা পালং শাকের জ্যুস। লিভারের কার্যকারিতা তো বাড়ায়ই, সেই সঙ্গে ডিটক্সিফিকেশনেও সাহায্য করে এই জ্যুস। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পালং শাকের রস সেবন করা হলে তা দুর্দান্ত ফল দিতে পারে।
advertisement
6/7
গাজরের জ্যুস বা ক্যারট জ্যুস: গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে বিটা-ক্যারোটিন। যা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। গাজরের জ্যুস হজমশক্তি বা পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করে। এমনকী ডিটক্সিফিকেশনও উন্নত করে। সকাল এবং সন্ধ্যার খাবারের সঙ্গে গাজরের জ্যুস সেবন করলে সেরা ফল পাওয়া যায়।
গাজরের জ্যুস বা ক্যারট জ্যুস: গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে বিটা-ক্যারোটিন। যা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। গাজরের জ্যুস হজমশক্তি বা পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করে। এমনকী ডিটক্সিফিকেশনও উন্নত করে। সকাল এবং সন্ধ্যার খাবারের সঙ্গে গাজরের জ্যুস সেবন করলে সেরা ফল পাওয়া যায়।
advertisement
7/7
এছাড়া অ্যাভোক্যাডো এবং আমন্ডের মতো ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার ফ্যাটি লিভারের জন্য অত্যন্ত ভাল। সেই কারণে ডা. পল রবসন মেধি পরামর্শ দিচ্ছেন যে, সময়ে সময়ে অল্প অল্প করে এই সবজির জ্যুস পান করতে হবে। তাঁর বক্তব্য, ডায়েটে সবজির জ্যুস যোগ করা হলে তা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। যদিও ডা. মেধির পরামর্শ, যদি কোনও ওষুধ চলে, তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ না নিয়ে ডায়েট পরিবর্তন করা কখনওই উচিত নয়।
এছাড়া অ্যাভোক্যাডো এবং আমন্ডের মতো ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার ফ্যাটি লিভারের জন্য অত্যন্ত ভাল। সেই কারণে ডা. পল রবসন মেধি পরামর্শ দিচ্ছেন যে, সময়ে সময়ে অল্প অল্প করে এই সবজির জ্যুস পান করতে হবে। তাঁর বক্তব্য, ডায়েটে সবজির জ্যুস যোগ করা হলে তা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। যদিও ডা. মেধির পরামর্শ, যদি কোনও ওষুধ চলে, তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ না নিয়ে ডায়েট পরিবর্তন করা কখনওই উচিত নয়।
advertisement
advertisement
advertisement