Fatty Liver Drinks: ফ্যাটি লিভারকে ধ্বংস করবে এই ৫টি পানীয়, যকৃত থেকে মুছে যাবে অতিরিক্ত চর্বি, হজমও হবে মজবুত

Last Updated:
Fatty Liver Drinks: ভারতে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজনের ফ্যাটি লিভারের রোগ আছে। এটি তৎক্ষণাৎ ক্ষতি না করলেও পরে এটি অনেক রোগের কারণ হতে পারে। তাই এটি দূর করা খুবই জরুরি। এখানে ৫টি পানীয়ের কথা বলা হয়েছে যেগুলি নিয়ম করে খেলে যকৃতের চর্বি কমতে পারে...
1/9
গ্রীন টি: গ্রীন টি-তে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, বিশেষত ক্যাটেচিন নামক উপাদান, যা লিভারের প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। এটি লিভারের কার্যক্ষমতা উন্নত করে ও লিভার সেল থেকে ফ্যাট বের করে দেয়। প্রতিদিন ২-৩ কাপ চিনি ও দুধ ছাড়া গ্রীন টি খেলে লিভার এনজাইমের মাত্রা কমে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
গ্রীন টি: গ্রীন টি-তে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, বিশেষত ক্যাটেচিন নামক উপাদান, যা লিভারের প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। এটি লিভারের কার্যক্ষমতা উন্নত করে ও লিভার সেল থেকে ফ্যাট বের করে দেয়। প্রতিদিন ২-৩ কাপ চিনি ও দুধ ছাড়া গ্রীন টি খেলে লিভার এনজাইমের মাত্রা কমে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
2/9
লেবু জল: গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়া লিভার পরিষ্কারে খুবই উপকারী। লেবুতে থাকা ভিটামিন C এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভারের ডিটক্সিফায়িং এনজাইম, যেমন গ্লুটাথিওনের উৎপাদন বাড়ায়। এটি পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে ও টক্সিন দূর করে। প্রতিদিন খালি পেটে এটি পান করলে ধীরে ধীরে লিভারের চর্বি হ্রাস পায়।
লেবু জল: গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়া লিভার পরিষ্কারে খুবই উপকারী। লেবুতে থাকা ভিটামিন C এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভারের ডিটক্সিফায়িং এনজাইম, যেমন গ্লুটাথিওনের উৎপাদন বাড়ায়। এটি পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে ও টক্সিন দূর করে। প্রতিদিন খালি পেটে এটি পান করলে ধীরে ধীরে লিভারের চর্বি হ্রাস পায়।
advertisement
3/9
বিটের রস: বিটে রয়েছে বেটালেনস ও বিটেইন যা লিভার রক্ষা করে এবং টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি লিভার কোষ পুনর্গঠনে সহায়ক। সপ্তাহে ২-৩ দিন বিটের রস খেলে লিভার এনজাইম উন্নত হয় ও ফ্যাট কমে। এতে থাকা নাইট্রেট রক্তপ্রবাহ উন্নত করে।
বিটের রস: বিটে রয়েছে বেটালেনস ও বিটেইন যা লিভার রক্ষা করে এবং টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি লিভার কোষ পুনর্গঠনে সহায়ক। সপ্তাহে ২-৩ দিন বিটের রস খেলে লিভার এনজাইম উন্নত হয় ও ফ্যাট কমে। এতে থাকা নাইট্রেট রক্তপ্রবাহ উন্নত করে।
advertisement
4/9
ব্ল্যাক কফি: ব্ল্যাক কফিতে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও ক্যাফেইন থাকে যা প্রদাহ কমায় এবং লিভার কোষে ফ্যাট জমতে বাধা দেয়। প্রতিদিন ২-৩ কাপ চিনি ও দুধ ছাড়া কফি খেলে লিভার ফাইব্রোসিস ও ফ্যাটি লিভার ডিজিজের ঝুঁকি কমে। এটি দীর্ঘমেয়াদি লিভার সুরক্ষায় কার্যকর।
ব্ল্যাক কফি: ব্ল্যাক কফিতে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও ক্যাফেইন থাকে যা প্রদাহ কমায় এবং লিভার কোষে ফ্যাট জমতে বাধা দেয়। প্রতিদিন ২-৩ কাপ চিনি ও দুধ ছাড়া কফি খেলে লিভার ফাইব্রোসিস ও ফ্যাটি লিভার ডিজিজের ঝুঁকি কমে। এটি দীর্ঘমেয়াদি লিভার সুরক্ষায় কার্যকর।
advertisement
5/9
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে থাকা অ্যাসিটিক অ্যাসিড বিপাকক্রিয়া উন্নত করে ও লিভারের চর্বি হ্রাস করে। খাওয়ার আগে এক গ্লাস জলে এক চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে খেলে শরীরের চর্বি ভাঙে ও ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ে। তবে কম পরিমাণে ও জলের সঙ্গে খাওয়া উচিত।
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে থাকা অ্যাসিটিক অ্যাসিড বিপাকক্রিয়া উন্নত করে ও লিভারের চর্বি হ্রাস করে। খাওয়ার আগে এক গ্লাস জলে এক চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে খেলে শরীরের চর্বি ভাঙে ও ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ে। তবে কম পরিমাণে ও জলের সঙ্গে খাওয়া উচিত।
advertisement
6/9
কেন এই পানীয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ: ফ্যাটি লিভারকে গুরুত্ব না দিলে এটি ফাইব্রোসিস বা সিরোসিস হয়ে ক্যানসারে রূপ নিতে পারে। তাই লিভার-বন্ধু খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। এই পাঁচটি পানীয় সহজলভ্য, নিরাপদ ও প্রাকৃতিক উপায়ে লিভারের অতিরিক্ত চর্বি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
কেন এই পানীয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ: ফ্যাটি লিভারকে গুরুত্ব না দিলে এটি ফাইব্রোসিস বা সিরোসিস হয়ে ক্যানসারে রূপ নিতে পারে। তাই লিভার-বন্ধু খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। এই পাঁচটি পানীয় সহজলভ্য, নিরাপদ ও প্রাকৃতিক উপায়ে লিভারের অতিরিক্ত চর্বি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
advertisement
7/9
ভারতের প্রেক্ষাপটে সমস্যা: ভারতে প্রতি ৪ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে ১ জন ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত। এটি সময়মতো নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীরের সম্পূর্ণ বিপাক ক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। তাই সময় থাকতে সচেতন হওয়া দরকার এবং ডায়েটে এই পানীয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা খুবই জরুরি।
ভারতের প্রেক্ষাপটে সমস্যা: ভারতে প্রতি ৪ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে ১ জন ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত। এটি সময়মতো নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীরের সম্পূর্ণ বিপাক ক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। তাই সময় থাকতে সচেতন হওয়া দরকার এবং ডায়েটে এই পানীয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা খুবই জরুরি।
advertisement
8/9
দিল্লি AIIMS-এর গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডা. অমিত খুরানা বলেছেন,
দিল্লি AIIMS-এর গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডা. অমিত খুরানা বলেছেন, "ফ্যাটি লিভার একটি নীরব রোগ, যা সময়মতো নিয়ন্ত্রণ না করলে তা লিভার সিরোসিস বা ক্যানসারে রূপ নিতে পারে। এগুলি নিয়মিত পান করলে লিভার দ্রুত সেরে ওঠে।"
advertisement
9/9
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement