ফাস্টিং সুগার আপনার বয়সে 'কত' হওয়া উচিত...? বয়স অনুযায়ী Blood Sugar কত হলে আপনি 'সেফ'? মিলিয়ে নিন চার্ট

Last Updated:
Fasting Sugar Chart: ডায়াবেটিস এক মহামারীর আকার নিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই অসুখ বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে এবং আরও অনেক মানুষ এর ঝুঁকির শিকার। এমনকি অনেকেই জানেন না যে তারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ৪০ বছরের বেশি বয়সি সকলকে নিয়মিতভাবে শরীরে সুগারের মাত্রা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন।কিন্তু আপনি কী আদৌ জানেন আপনার বয়সে কত সুগার লেভেল থাকলে আপনি ফিট?
1/15
ডায়াবেটিস এক মহামারীর আকার নিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই অসুখ বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে এবং আরও অনেক মানুষ এর ঝুঁকির শিকার। এমনকি অনেকেই জানেন না যে তারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ৪০ বছরের বেশি বয়সি সকলকে নিয়মিতভাবে শরীরে সুগারের মাত্রা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন।
ডায়াবেটিস এক মহামারীর আকার নিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই অসুখ বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে এবং আরও অনেক মানুষ এর ঝুঁকির শিকার। এমনকি অনেকেই জানেন না যে তারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ৪০ বছরের বেশি বয়সি সকলকে নিয়মিতভাবে শরীরে সুগারের মাত্রা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন।
advertisement
2/15
বিশেষ করে যারা উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন তাদের সুগারের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করা উচিত। যদি ফাস্টিং -এ এবং খাবারের পরে সুগারের মাত্রা বেশি থাকে, তবে এটি ডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত।
বিশেষ করে যারা উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন তাদের সুগারের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করা উচিত। যদি ফাস্টিং -এ এবং খাবারের পরে সুগারের মাত্রা বেশি থাকে, তবে এটি ডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত।
advertisement
3/15
নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস বিভাগের পরিচালক ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ18-কে জানিয়েছেন, সকালের ফাস্টিং সুগারের মাত্রা ৯৯ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার বা তার কম হওয়া উচিত।
নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস বিভাগের পরিচালক ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ18-কে জানিয়েছেন, সকালের ফাস্টিং সুগারের মাত্রা ৯৯ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার বা তার কম হওয়া উচিত।
advertisement
4/15
আবার খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা হয়। খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে একজন ব্যক্তির শর্করার মাত্রা ১৪০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের কম হওয়া উচিত। এটিকে শর্করার মাত্রার জন্য একটি স্বাভাবিক পরিসর হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
আবার খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা হয়। খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে একজন ব্যক্তির শর্করার মাত্রা ১৪০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের কম হওয়া উচিত। এটিকে শর্করার মাত্রার জন্য একটি স্বাভাবিক পরিসর হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
advertisement
5/15
যদি একজন ব্যক্তির উপবাসে এবং খাবারের পরে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি হয়, তবে এটি প্রিডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে। কিন্তু যদি সুগারের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি হয়, তবে এটি ডায়াবেটিস হতে পারে।
যদি একজন ব্যক্তির উপবাসে এবং খাবারের পরে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি হয়, তবে এটি প্রিডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে। কিন্তু যদি সুগারের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি হয়, তবে এটি ডায়াবেটিস হতে পারে।
advertisement
6/15
একনজরে দেখে নেওয়া আজকে আপনার কোন বয়স হলে কত হওয়া উচিত সুগার:১৮ বছর থেকে বেশি বয়সিদের ব্লাড সুগার লেভেল খাওয়ার এক বা দুই ঘন্টা পর ১৪০ mg/dL এবং ফাস্টিং সুগার ৯৯ mg/dL হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে যাঁদের বয়স ৪০ এর বেশি তাঁরা নিয়মিত হেলথ চেকআপ করুন।
একনজরে দেখে নেওয়া আজকে আপনার কোন বয়স হলে কত হওয়া উচিত সুগার:১৮ বছর থেকে বেশি বয়সিদের ব্লাড সুগার লেভেল খাওয়ার এক বা দুই ঘন্টা পর ১৪০ mg/dL এবং ফাস্টিং সুগার ৯৯ mg/dL হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে যাঁদের বয়স ৪০ এর বেশি তাঁরা নিয়মিত হেলথ চেকআপ করুন।
advertisement
7/15
যে সমস্ত ব্যক্তিদের ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে বয়স এবং ডায়াবেটিসের রোগী তাঁদের ক্ষেত্রে ফাস্টিং সুগার লেভেল ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হতে হবে। খাওয়ার পরে ১৪০ mg/dL এর কম এবং ডিনারের পরে ১৫০ হলে তা ঠিকঠাক বলে মানা হয়। তার বেশি হলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। অবিলম্বে ডাক্তার দেখান।
যে সমস্ত ব্যক্তিদের ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে বয়স এবং ডায়াবেটিসের রোগী তাঁদের ক্ষেত্রে ফাস্টিং সুগার লেভেল ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হতে হবে। খাওয়ার পরে ১৪০ mg/dL এর কম এবং ডিনারের পরে ১৫০ হলে তা ঠিকঠাক বলে মানা হয়। তার বেশি হলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। অবিলম্বে ডাক্তার দেখান।
advertisement
8/15
বয়স নির্বিশেষে সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের খালি পেটে রক্তে শর্করার পরিমাণ মোটামুটি ৬০mg/dL থেকে ১০০ mg/dL হওয়া উচিত। অন্যদিকে খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে শর্করার মাত্রা ১২০ থেকে ১৪০ mg/dL এর মধ্যে থাকলে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়।
বয়স নির্বিশেষে সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের খালি পেটে রক্তে শর্করার পরিমাণ মোটামুটি ৬০mg/dL থেকে ১০০ mg/dL হওয়া উচিত। অন্যদিকে খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে শর্করার মাত্রা ১২০ থেকে ১৪০ mg/dL এর মধ্যে থাকলে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়।
advertisement
9/15
ডায়াবেটিস শুধুমাত্র চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে চিরতরে নিরাময় করা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখা এবং সময়ে সময়ে সেটি পরীক্ষা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়াবেটিস শুধুমাত্র চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে চিরতরে নিরাময় করা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখা এবং সময়ে সময়ে সেটি পরীক্ষা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
10/15
যাদের প্রাক-ডায়াবেটিস রয়েছে তারা এটিকে চাইলে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। তবে সকলেরই মানুষের রক্তে শর্করার মাত্রা সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য জানা উচিত, যাতে এটি বাড়িতেও পর্যবেক্ষণ করা যায়।
যাদের প্রাক-ডায়াবেটিস রয়েছে তারা এটিকে চাইলে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। তবে সকলেরই মানুষের রক্তে শর্করার মাত্রা সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য জানা উচিত, যাতে এটি বাড়িতেও পর্যবেক্ষণ করা যায়।
advertisement
11/15
খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে শর্করার পরিমাণ ১২০ থেকে ১৪০ mg/dL হওয়া উচিত। এটি খাবারের পরে সাধারণ সুগার লেভেল হিসাবে বিবেচিত হয়। যদি আপনার শরীরে সুগারের মাত্রা এর মধ্যেই থাকে, তাহলে আপনি সুস্থ এবং ডায়াবেটিসের কোনও ঝুঁকি নেই আপনার। কিন্তু এর বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে শর্করার পরিমাণ ১২০ থেকে ১৪০ mg/dL হওয়া উচিত। এটি খাবারের পরে সাধারণ সুগার লেভেল হিসাবে বিবেচিত হয়। যদি আপনার শরীরে সুগারের মাত্রা এর মধ্যেই থাকে, তাহলে আপনি সুস্থ এবং ডায়াবেটিসের কোনও ঝুঁকি নেই আপনার। কিন্তু এর বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
advertisement
12/15
ব্লাড সুগার কতটা হলে তা প্রাক-ডায়াবেটিসের লক্ষণ?বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি একজন ব্যক্তির রক্তে ফাস্টিং শর্করার পরিমাণ ১০০-১২৪ mg/dL এবং খাবার খাওয়ার পরে সুগারের মাত্রা ১৪০-১৬০ mg/dL-এর মধ্যে থাকে, তাহলে তাকে প্রাক-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বলে চিহ্নিত করা হয়।
ব্লাড সুগার কতটা হলে তা প্রাক-ডায়াবেটিসের লক্ষণ?বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি একজন ব্যক্তির রক্তে ফাস্টিং শর্করার পরিমাণ ১০০-১২৪ mg/dL এবং খাবার খাওয়ার পরে সুগারের মাত্রা ১৪০-১৬০ mg/dL-এর মধ্যে থাকে, তাহলে তাকে প্রাক-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বলে চিহ্নিত করা হয়।
advertisement
13/15
এর অর্থ হল সেই ব্যক্তির রক্তে শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি, তবে তাঁর ডায়াবেটিস নেই। প্রি-ডায়াবেটিসকে নিয়মিত ওষুধ ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে স্বাভাবিক করা যায়। প্রি-ডায়াবেটিস রোগীরা HbA1C টেস্ট করাতে পারেন। এই পরীক্ষায় গত ৩ মাসের গড় রক্তে শর্করার পরিমাণ জানা যায়। যদি HbA1C পরীক্ষার ফলাফল ৫.৭ থেকে ৬.৪-র মধ্যে হয়, তাহলে কিন্তু প্রাক-ডায়াবেটিস নিশ্চিত।
এর অর্থ হল সেই ব্যক্তির রক্তে শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি, তবে তাঁর ডায়াবেটিস নেই। প্রি-ডায়াবেটিসকে নিয়মিত ওষুধ ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে স্বাভাবিক করা যায়। প্রি-ডায়াবেটিস রোগীরা HbA1C টেস্ট করাতে পারেন। এই পরীক্ষায় গত ৩ মাসের গড় রক্তে শর্করার পরিমাণ জানা যায়। যদি HbA1C পরীক্ষার ফলাফল ৫.৭ থেকে ৬.৪-র মধ্যে হয়, তাহলে কিন্তু প্রাক-ডায়াবেটিস নিশ্চিত।
advertisement
14/15
ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা কত?চিকিৎসকের মতে, যখন উপবাসে রক্তে শর্করার পরিমাণ ১২৫ mg/dL -র বেশি হয় এবং খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে চিনি ১৬০ mg/dL বা তার বেশি হয়ে যায়, তখন তা ডায়াবেটিসের লক্ষণ। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং সঠিক চিকিৎসা করা উচিত।
ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা কত?চিকিৎসকের মতে, যখন উপবাসে রক্তে শর্করার পরিমাণ ১২৫ mg/dL -র বেশি হয় এবং খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে চিনি ১৬০ mg/dL বা তার বেশি হয়ে যায়, তখন তা ডায়াবেটিসের লক্ষণ। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং সঠিক চিকিৎসা করা উচিত।
advertisement
15/15
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
advertisement
advertisement
advertisement