জীবনের শুরুটা অত্যন্ত তিক্ত হলেও এরপর অবশ্য এক মায়াময় পিতা-মাতাকে পান সেসার। জিমি ও মা’রিয়ান সেসর নামের এক দম্পতি থাইল্যান্ডের অনাথ আশ্রম থেকে তাকে নিয়ে চলে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। পোর্টল্যান্ডে বড় হতে থাকেন সেসার। সেখানেই তিনি শেখেন, শারীরিক অক্ষমতাকে দূরে সরিয়ে জীবনটাকে নতুন করে দেখার মন্ত্র।
একদিন বাবা-মার কাছে পরিত্যক্ত পঙ্গু মেয়েটির আজ মাসিক আয় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। ২৩ বছর বয়সী এই মডেলের স্বপ্ন একদিন তিনি প্যারা অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় মোনো স্কি বিভাগে প্রতিদ্বন্দিতায় নামবেন। তিনি আরও বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমি অ্যাথলেটিক্সের প্রতি ভীষণ আগ্রহী ছিলাম, পরে ধীরে ধীরে ফটোশুট এবং লিঙ্গেরির মডেলিং শুরু করি।”