Kanya Sesar :পঙ্গু মেয়েকে মন্দিরের সামনে ফেলে পালিয়েছিলেন বাবা-মা! তারপর কী হল সেই মেয়ের? দেখুন...

Last Updated:
Kanya Sesar : বিভিন্ন পোশাক ও অন্তর্বাস কোম্পানির মডেল হিসেবে এখন রীতিমতো জনপ্রিয় কানিয়া সেসার। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে সেসার বলেন, “নো লেগস, নো লিমিটস।” অর্থাৎ তার পা নেই তাই কোনো বাধাও নেই।
1/7
জন্ম থেকেই দুটি পা ছিলনা তার। পঙ্গু এই মেয়েকে মেনে নিতে পারেননি বাবা-মা। আর তাই তাকে বৌদ্ধ মন্দিরের সামনে রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যায় বাবা-মা। তাও আবার জন্মের মাত্র এক সপ্তাহ পরেই। এরপর থেকেই কার্যত অনাথ কানিয়া সেসার (Kanya Sesar)। শিশু সেসারের ঠিকানা ছিল অনাথ আশ্রম।
জন্ম থেকেই দুটি পা ছিলনা তার। পঙ্গু এই মেয়েকে মেনে নিতে পারেননি বাবা-মা। আর তাই তাকে বৌদ্ধ মন্দিরের সামনে রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যায় বাবা-মা। তাও আবার জন্মের মাত্র এক সপ্তাহ পরেই। এরপর থেকেই কার্যত অনাথ কানিয়া সেসার (Kanya Sesar)। শিশু সেসারের ঠিকানা ছিল অনাথ আশ্রম।
advertisement
2/7
জীবনের শুরুটা অত্যন্ত তিক্ত হলেও এরপর অবশ্য এক মায়াময় পিতা-মাতাকে পান সেসার। জিমি ও মা’রিয়ান সেসর নামের এক দম্পতি থাইল্যান্ডের অনাথ আশ্রম থেকে তাকে নিয়ে চলে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। পোর্টল্যান্ডে বড় হতে থাকেন সেসার। সেখানেই তিনি শেখেন, শারীরিক অক্ষমতাকে দূরে সরিয়ে জীবনটাকে নতুন করে দেখার মন্ত্র।
জীবনের শুরুটা অত্যন্ত তিক্ত হলেও এরপর অবশ্য এক মায়াময় পিতা-মাতাকে পান সেসার। জিমি ও মা’রিয়ান সেসর নামের এক দম্পতি থাইল্যান্ডের অনাথ আশ্রম থেকে তাকে নিয়ে চলে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। পোর্টল্যান্ডে বড় হতে থাকেন সেসার। সেখানেই তিনি শেখেন, শারীরিক অক্ষমতাকে দূরে সরিয়ে জীবনটাকে নতুন করে দেখার মন্ত্র।
advertisement
3/7
কোনদিন হুইল চেয়ারকে বেছে নেননি এই মেয়ে। ছোট থেকেই তার পছন্দ স্কেট বোর্ড। আর তাতেই ভর করে এই মেয়ে সমুদ্রের নীলে হয়েছেন মৎস্যকন্যা। অথবা পাখির মত ভেসেছেন হাওয়ায়। আর বিশ্বের মানুষ দেখেছে তাঁর অদম্য মানসিক শক্তি!
কোনদিন হুইল চেয়ারকে বেছে নেননি এই মেয়ে। ছোট থেকেই তার পছন্দ স্কেট বোর্ড। আর তাতেই ভর করে এই মেয়ে সমুদ্রের নীলে হয়েছেন মৎস্যকন্যা। অথবা পাখির মত ভেসেছেন হাওয়ায়। আর বিশ্বের মানুষ দেখেছে তাঁর অদম্য মানসিক শক্তি!
advertisement
4/7
বিভিন্ন পোশাক ও অন্তর্বাস কোম্পানির মডেল হিসেবে এখন রীতিমতো জনপ্রিয় কানিয়া সেসার। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে সেসার বলেন, “নো লেগস, নো লিমিটস।” অর্থাৎ তার পা নেই তাই কোনো বাধাও নেই।
বিভিন্ন পোশাক ও অন্তর্বাস কোম্পানির মডেল হিসেবে এখন রীতিমতো জনপ্রিয় কানিয়া সেসার। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে সেসার বলেন, “নো লেগস, নো লিমিটস।” অর্থাৎ তার পা নেই তাই কোনো বাধাও নেই।
advertisement
5/7
একদিন বাবা-মার কাছে পরিত্যক্ত পঙ্গু মেয়েটির আজ মাসিক আয় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। ২৩ বছর বয়সী এই মডেলের স্বপ্ন একদিন তিনি প্যারা অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় মোনো স্কি বিভাগে প্রতিদ্বন্দিতায় নামবেন। তিনি আরও বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমি অ্যাথলেটিক্সের প্রতি ভীষণ আগ্রহী ছিলাম, পরে ধীরে ধীরে ফটোশুট এবং লিঙ্গেরির মডেলিং শুরু করি।”
একদিন বাবা-মার কাছে পরিত্যক্ত পঙ্গু মেয়েটির আজ মাসিক আয় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। ২৩ বছর বয়সী এই মডেলের স্বপ্ন একদিন তিনি প্যারা অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় মোনো স্কি বিভাগে প্রতিদ্বন্দিতায় নামবেন। তিনি আরও বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমি অ্যাথলেটিক্সের প্রতি ভীষণ আগ্রহী ছিলাম, পরে ধীরে ধীরে ফটোশুট এবং লিঙ্গেরির মডেলিং শুরু করি।”
advertisement
6/7
জীবনের অন্ধকার কাটিয়ে আলোর মুখ দেখেছেন সেসার। আজ অন্তর্বাসের অন্তরের কথা বলে এই অন্যরকম মডেল। সেসরের মতে তীব্র ইচ্ছা শক্তির কারণেই আজ এই পর্যায়ে পৌঁছতে পেরেছেন তিনি।
জীবনের অন্ধকার কাটিয়ে আলোর মুখ দেখেছেন সেসার। আজ অন্তর্বাসের অন্তরের কথা বলে এই অন্যরকম মডেল। সেসরের মতে তীব্র ইচ্ছা শক্তির কারণেই আজ এই পর্যায়ে পৌঁছতে পেরেছেন তিনি।
advertisement
7/7
কখনও তিনি নিজেকে কারও তুলনায় একটু আলাদা ভাবেননি। স্কেট বোর্ড আর আত্মবিশ্বাসে ভর করে চড়েছেন একের পর এক সাফল্যের সিঁড়ি। সাহস জুগিয়েছেন অন্যদেরও।  আর সেখানেই জীবন যুদ্ধ জয়ের অন্য আলেখ্য রচনা করেছেন তিনি। 
কখনও তিনি নিজেকে কারও তুলনায় একটু আলাদা ভাবেননি। স্কেট বোর্ড আর আত্মবিশ্বাসে ভর করে চড়েছেন একের পর এক সাফল্যের সিঁড়ি। সাহস জুগিয়েছেন অন্যদেরও।  আর সেখানেই জীবন যুদ্ধ জয়ের অন্য আলেখ্য রচনা করেছেন তিনি। 
advertisement
advertisement
advertisement