Fake Paneer: বাজার ছেয়ে গিয়েছে নকল পনিরে! ঘরে আনা পনির আসল না নকল জানুন সহজে! মাত্র ২ মিনিটের পরীক্ষাতেই বাজিমাত...

Last Updated:
Fake Paneer: মার্কেট থেকে আনা পনিরে ভেজালের সন্দেহ হলে সহজ এই পরীক্ষাতেই তা ঘরে জেনে নেওয়া সম্ভব। স্টার্চ থাকলে রং বদলে যাবে। এই উপায়ে নিজের ও পরিবারের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন। বিস্তারিত জানুন...
1/7
মার্কেটে বর্তমানে নকল পনির বিক্রি বেড়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় বিশেষজ্ঞরা একটি সহজ ও কার্যকর ঘরোয়া পরীক্ষার পরামর্শ দিয়েছেন, যা মাত্র দুই ফোঁটার সাহায্যে আসল ও নকল পনিরের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে।
মার্কেটে বর্তমানে নকল পনির বিক্রি বেড়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় বিশেষজ্ঞরা একটি সহজ ও কার্যকর ঘরোয়া পরীক্ষার পরামর্শ দিয়েছেন, যা মাত্র দুই ফোঁটার সাহায্যে আসল ও নকল পনিরের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে।
advertisement
2/7
নকল পনির শুধুমাত্র ভোক্তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে না, বরং এটি খাদ্য নিরাপত্তা নিয়েও গুরুতর প্রশ্ন তোলে। বাজারে পাওয়া অনেক নকল পনিরে ডিটারজেন্ট, ইউরিয়া ও অন্যান্য ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। তাই নকল ও আসল পনির আলাদা করে চেনা আজকের দিনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নকল পনির শুধুমাত্র ভোক্তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে না, বরং এটি খাদ্য নিরাপত্তা নিয়েও গুরুতর প্রশ্ন তোলে। বাজারে পাওয়া অনেক নকল পনিরে ডিটারজেন্ট, ইউরিয়া ও অন্যান্য ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। তাই নকল ও আসল পনির আলাদা করে চেনা আজকের দিনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
3/7
নকল পনির সেবনের ফলে সৃষ্টি হওয়া স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে জানিয়েছেন রাজ্য খাদ্য ও ওষুধ পরীক্ষাগারের ল্যাব টেকনিশিয়ান প্রকাশ পারমার। তিনি বলেন, আসল পনির সাধারণত খাঁটি গরুর দুধ থেকে তৈরি হয়। কিন্তু নকল পনিরে স্টার্চ, ইউরিয়া, এমনকি ডিটারজেন্ট পর্যন্ত মেশানো থাকে যা দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
নকল পনির সেবনের ফলে সৃষ্টি হওয়া স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে জানিয়েছেন রাজ্য খাদ্য ও ওষুধ পরীক্ষাগারের ল্যাব টেকনিশিয়ান প্রকাশ পারমার। তিনি বলেন, আসল পনির সাধারণত খাঁটি গরুর দুধ থেকে তৈরি হয়। কিন্তু নকল পনিরে স্টার্চ, ইউরিয়া, এমনকি ডিটারজেন্ট পর্যন্ত মেশানো থাকে যা দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
advertisement
4/7
এই ভেজাল উপাদানগুলো হজমের সমস্যা, কিডনির ক্ষতি, ত্বকের অ্যালার্জি এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগের কারণ হতে পারে। বাজারে “অ্যানালগ পনির” নামে একটি পণ্য পাওয়া যায়, যেখানে দুধের প্রাকৃতিক চর্বি বাদ দিয়ে তার পরিবর্তে স্কিমড মিল্ক পাউডার ও অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয়, যা পনিরের গুণমান ও বিশুদ্ধতাকে প্রভাবিত করে।
এই ভেজাল উপাদানগুলো হজমের সমস্যা, কিডনির ক্ষতি, ত্বকের অ্যালার্জি এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগের কারণ হতে পারে। বাজারে “অ্যানালগ পনির” নামে একটি পণ্য পাওয়া যায়, যেখানে দুধের প্রাকৃতিক চর্বি বাদ দিয়ে তার পরিবর্তে স্কিমড মিল্ক পাউডার ও অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয়, যা পনিরের গুণমান ও বিশুদ্ধতাকে প্রভাবিত করে।
advertisement
5/7
নকল পনির চেনার একটি সহজ ঘরোয়া পরীক্ষা প্রকাশ পারমার উল্লেখ করেছেন। এর জন্য বাজারে সহজলভ্য আইডিন সলিউশন ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে একটি ছোট পনিরের টুকরো হালকা গরম পানিতে সামান্য সেদ্ধ করতে হবে, তারপর তার উপর ২–৩ ফোঁটা আইডিন সলিউশন ফেলা হবে।
নকল পনির চেনার একটি সহজ ঘরোয়া পরীক্ষা প্রকাশ পারমার উল্লেখ করেছেন। এর জন্য বাজারে সহজলভ্য আইডিন সলিউশন ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে একটি ছোট পনিরের টুকরো হালকা গরম পানিতে সামান্য সেদ্ধ করতে হবে, তারপর তার উপর ২–৩ ফোঁটা আইডিন সলিউশন ফেলা হবে।
advertisement
6/7
যদি সেই পনিরে স্টার্চ মেশানো থাকে, তাহলে তার রং সাদা থেকে বেগুনি বা গা dark ় নীল রঙে পরিবর্তিত হবে। এটি স্টার্চের উপস্থিতির স্পষ্ট প্রমাণ। পনিরের ঘনত্ব বজায় রাখতে এবং ওজন বাড়াতে অনেক সময় ভেজালকারীরা এতে স্টার্চ মেশায়। এই পরীক্ষা অত্যন্ত সহজ, সস্তা এবং বাড়িতে করাই সম্ভব।
যদি সেই পনিরে স্টার্চ মেশানো থাকে, তাহলে তার রং সাদা থেকে বেগুনি বা গাঢ় নীল রঙে পরিবর্তিত হবে। এটি স্টার্চের উপস্থিতির স্পষ্ট প্রমাণ। পনিরের ঘনত্ব বজায় রাখতে এবং ওজন বাড়াতে অনেক সময় ভেজালকারীরা এতে স্টার্চ মেশায়। এই পরীক্ষা অত্যন্ত সহজ, সস্তা এবং বাড়িতে করাই সম্ভব।
advertisement
7/7
যদি বাজার থেকে কেনা পনিরে ভেজালের সন্দেহ থাকে, তবে সেটিকে রাজ্য খাদ্য ও ওষুধ পরীক্ষাগারে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষা করা উচিত। আধুনিক যন্ত্রপাতি ও রাসায়নিক পরীক্ষার মাধ্যমে পনিরের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা যায়। সাধারণ মানুষকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে এবং সরকারের পাশাপাশি নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। কারণ বাড়িতে এই ধরণের সহজ পরীক্ষা করেই নকল পনিরের বিষক্রিয়া থেকে নিজের ও পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব।
যদি বাজার থেকে কেনা পনিরে ভেজালের সন্দেহ থাকে, তবে সেটিকে রাজ্য খাদ্য ও ওষুধ পরীক্ষাগারে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষা করা উচিত। আধুনিক যন্ত্রপাতি ও রাসায়নিক পরীক্ষার মাধ্যমে পনিরের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা যায়। সাধারণ মানুষকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে এবং সরকারের পাশাপাশি নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। কারণ বাড়িতে এই ধরণের সহজ পরীক্ষা করেই নকল পনিরের বিষক্রিয়া থেকে নিজের ও পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব।
advertisement
advertisement
advertisement