Eczema Treatment: শিশুর ত্বক খসখসে হয়ে র‌্যাশ বেরোচ্ছে? একটি পাতা বা ফুলই যথেষ্ট! গ্রাম বাংলার ঝোপ ঝাড়ে জন্মানো এই গাছ একজিমার শত্রু, ফল হাতেনাতে!

Last Updated:
Eczema Treatment: এই উদ্ভিদের ব্যবহার মানুষের শরীরের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় যেমন মাঝে মাঝে জ্বর, কার্বাঙ্কেল, একজিমা, শিশুদের জিহ্বায় ঘা এবং পেট ব্যথা ইত্যাদির ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায়। তবে তা আয়ুর্বেদ পদ্ধতি হিসেবে।
1/5
আগাছা জরাজীর্ণ জায়গায় জন্মালেও শারীরিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ব্যাপক উপকারী এই উদ্ভিদ। রাস্তার ধারে ঝোপঝাড় থেকে শুরু করে জলাশয়, জঙ্গল ইত্যাদি জায়গায় দেখা মেলে এই উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদের উপকারিতা জানেন না অনেকেই। মানুষের শরীরের একাধিক রোগ যেমন মাঝে মাঝে জ্বর, কার্বাঙ্কেল, একজিমা, শিশুদের জিহ্বায় ঘা এবং পেট ব্যথা ইত্যাদি রোগের নির্ণয় হিসেবে এই উদ্ভিদকে ব্যবহার করা হয়।
আগাছা জরাজীর্ণ জায়গায় জন্মালেও শারীরিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ব্যাপক উপকারী এই উদ্ভিদ। রাস্তার ধারে ঝোপঝাড় থেকে শুরু করে জলাশয়, জঙ্গল ইত্যাদি জায়গায় দেখা মেলে এই উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদের উপকারিতা জানেন না অনেকেই। মানুষের শরীরের একাধিক রোগ যেমন মাঝে মাঝে জ্বর, কার্বাঙ্কেল, একজিমা, শিশুদের জিহ্বায় ঘা এবং পেট ব্যথা ইত্যাদি রোগের নির্ণয় হিসেবে এই উদ্ভিদকে ব্যবহার করা হয়।
advertisement
2/5
পাশাপাশি ঐতিহ্যগতভাবে পশ্চিমবঙ্গের সাঁওতাল উপজাতিরা গরু, ছাগল এবং মহিষের মত প্রাণীদের অপুষ্টি এবং স্তন্যপান সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য পুরো উদ্ভিদটি ব্যবহার করেন। এত উপকারী এই উদ্ভিদ বাংলায় ভেরেন্ডা নামে পরিচিত যার বিজ্ঞানসম্মত নাম জাত্রোফা gossypiifolia। এই গাছের ফুল এবং ফল একসঙ্গেই দেখা মেলে। তবে এর ফল খাওয়া ক্ষতিকারক বলে মত চিকিৎসকদের।
পাশাপাশি ঐতিহ্যগতভাবে পশ্চিমবঙ্গের সাঁওতাল উপজাতিরা গরু, ছাগল এবং মহিষের মত প্রাণীদের অপুষ্টি এবং স্তন্যপান সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য পুরো উদ্ভিদটি ব্যবহার করেন। এত উপকারী এই উদ্ভিদ বাংলায় ভেরেন্ডা নামে পরিচিত যার বিজ্ঞানসম্মত নাম জাত্রোফা gossypiifolia। এই গাছের ফুল এবং ফল একসঙ্গেই দেখা মেলে। তবে এর ফল খাওয়া ক্ষতিকারক বলে মত চিকিৎসকদের।
advertisement
3/5
মালদহ জেলা কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক ডক্টর দূশয়ান্ত রাঘব জানান,
মালদহ জেলা কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক ডক্টর দূশয়ান্ত রাঘব জানান, "এই উদ্ভিদের ব্যাপক উপকারিতা রয়েছে। একসময় এই উদ্ভিদ কে বায়োডিজেল উৎস হিসেবে জানা হত। এর ব্যবহার ঐতিহ্যগতভাবে গরু, ছাগল এবং মহিষের মত প্রাণীদের অপুষ্টি এবং স্তন্যপান সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য করা হয়ে থাকে।
advertisement
4/5
পাশাপাশি মানুষের শরীরের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় যেমন মাঝে মাঝে জ্বর, কার্বাঙ্কেল, একজিমা, শিশুদের জিহ্বায় ঘা এবং পেট ব্যথা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। মূলত উদ্ভিদজাত পাতা ফুল ফুল ইত্যাদি কে মানুষজন আয়ুর্বেদ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। সেরকমই এই উদ্ভিদটি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে বর্তমানে অধিকাংশ জায়গায় এই উদ্ভিদটি বিলুপ্তির পথে।
পাশাপাশি মানুষের শরীরের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় যেমন মাঝে মাঝে জ্বর, কার্বাঙ্কেল, একজিমা, শিশুদের জিহ্বায় ঘা এবং পেট ব্যথা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। মূলত উদ্ভিদজাত পাতা ফুল ফুল ইত্যাদি কে মানুষজন আয়ুর্বেদ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। সেরকমই এই উদ্ভিদটি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে বর্তমানে অধিকাংশ জায়গায় এই উদ্ভিদটি বিলুপ্তির পথে।"
advertisement
5/5
বর্তমানে মালদহের বিশেষ কিছু এলাকায় এই ধরনের উদ্ভিদের দেখা মেলে। এর ব্যবহার জানা লোকেরা উদ্বৃত্তি নিয়ে আসে। এই উদ্ভিদটির প্রদাহ-বিরোধী, ব্যথানাশক এবং জীবাণু-নাশক বৈশিষ্ট্যও রয়েছে বলে জানা গেছে। তবে এর ব্যবহার অনেকেই না জানায় তা আজও বাণিজ্যিকভাবে জায়গা করতে পারেনি। বাণিজ্যিক উদ্ভিদ হিসেবে না থাকায় এর গুরুত্ব কমেছে। তাই বর্তমানে এই উদ্ভিদটি বিলুপ্তপ্রায় অবস্থায়। (তথ্য - জিএম মোমিন)
বর্তমানে মালদহের বিশেষ কিছু এলাকায় এই ধরনের উদ্ভিদের দেখা মেলে। এর ব্যবহার জানা লোকেরা উদ্বৃত্তি নিয়ে আসে। এই উদ্ভিদটির প্রদাহ-বিরোধী, ব্যথানাশক এবং জীবাণু-নাশক বৈশিষ্ট্যও রয়েছে বলে জানা গেছে। তবে এর ব্যবহার অনেকেই না জানায় তা আজও বাণিজ্যিকভাবে জায়গা করতে পারেনি। বাণিজ্যিক উদ্ভিদ হিসেবে না থাকায় এর গুরুত্ব কমেছে। তাই বর্তমানে এই উদ্ভিদটি বিলুপ্তপ্রায় অবস্থায়। (তথ্য - জিএম মোমিন)
advertisement
advertisement
advertisement