Fish Pakoda: মাছের ঝোল বা ঝাল না খেয়ে বাড়িতেই চপ করে খান! বাচ্চা-বুড়ো সকলের মুখে লেগে থাকবে টেস্ট, সহজ রেসিপি জানুন

Last Updated:
চাটনির সঙ্গে পরিবেশন-সবুজ চাটনি দিয়ে খেলে এর স্বাদ আরও বাড়বে। এর জন্য কিছু ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, অল্প আদা, দুই কোয়া রসুন, স্বাদমতো লবণ এবং সামান্য সরষের তেল মিক্সারে পিষে নিতে হবে।
1/6
কথায় বলে, মাছে-ভাতে বাঙালি! অথচ পকোড়া বানানোর প্রসঙ্গ যখন ওঠে, সবার আগে বাঙালি চিকেন বেছে নেয়। নিরামিষ পকোড়া, বেসনের পকোড়াও বানিয়ে থাকে অহরহ, কিন্তু ফিশ পকোড়া বানানোর আগ্রহ বড় একটা দেখা যায় না। কেন, তা বুদ্ধিমান ব্যক্তি মাত্রই বুঝতে পারবেন। সমস্যা হল কাঁটা বাছা! যে কারণে মাছের চপও এখন বাঙালির ঘরোয়া খাদ্যতালিকা থেকে বিদায় নিয়েছে বললেই হয়।
কথায় বলে, মাছে-ভাতে বাঙালি! অথচ পকোড়া বানানোর প্রসঙ্গ যখন ওঠে, সবার আগে বাঙালি চিকেন বেছে নেয়। নিরামিষ পকোড়া, বেসনের পকোড়াও বানিয়ে থাকে অহরহ, কিন্তু ফিশ পকোড়া বানানোর আগ্রহ বড় একটা দেখা যায় না। কেন, তা বুদ্ধিমান ব্যক্তি মাত্রই বুঝতে পারবেন। সমস্যা হল কাঁটা বাছা! যে কারণে মাছের চপও এখন বাঙালির ঘরোয়া খাদ্যতালিকা থেকে বিদায় নিয়েছে বললেই হয়।
advertisement
2/6
যদি কেউ পকোড়া খাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অবশ্যই মাছের পকোড়া তৈরি করার চেষ্টা করা উচিত। এটি তৈরি করা কিন্তু অবিশ্বাস্যরকম ভাবে খুবই সহজ। কাঁটা থাকবে না, তাই যে কেউ সহজেই এটি খেতে পারবেন এবং এর স্বাদও অসাধারণ ভাল হয়। তেলাপিয়া এবং বাসার মতো কিছু মাছে শুধু একটা মাঝের হাড় থাকে, যা সহজেই সরানো যায়।
যদি কেউ পকোড়া খাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অবশ্যই মাছের পকোড়া তৈরি করার চেষ্টা করা উচিত। এটি তৈরি করা কিন্তু অবিশ্বাস্যরকম ভাবে খুবই সহজ। কাঁটা থাকবে না, তাই যে কেউ সহজেই এটি খেতে পারবেন এবং এর স্বাদও অসাধারণ ভাল হয়। তেলাপিয়া এবং বাসার মতো কিছু মাছে শুধু একটা মাঝের হাড় থাকে, যা সহজেই সরানো যায়।
advertisement
3/6
হাড়বিহীন মাছ বেছে নিতে হবে-রাঁচি-ভিত্তিক রান্না বিশেষজ্ঞ শালিনী পরামর্শ দেন যে, এমন মাছ বেছে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে যার কোনও কাঁটা নেই, অর্থাৎ কেবল একটি হাড় থাকবে মাঝখানে। প্রথমে মাছ কেটে তেলে হালকা করে ভাজতে হবে। কোনও মশলা যোগ করার দরকার এই পর্যায়ে নেই।
হাড়বিহীন মাছ বেছে নিতে হবে-রাঁচি-ভিত্তিক রান্না বিশেষজ্ঞ শালিনী পরামর্শ দেন যে, এমন মাছ বেছে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে যার কোনও কাঁটা নেই, অর্থাৎ কেবল একটি হাড় থাকবে মাঝখানে। প্রথমে মাছ কেটে তেলে হালকা করে ভাজতে হবে। কোনও মশলা যোগ করার দরকার এই পর্যায়ে নেই।
advertisement
4/6
এবার মশলা মেশাতে হবে-মাছ হালকা ভাজা হয়ে গেলে তুলে নিয়ে হাড়গুলি সরিয়ে ফেলতে হবে। তার পরে ভাজা মাছ কিছুটা পিষে নিতে হবে। তারপর কাটা পেঁয়াজ এবং ধনে গুঁড়ো, সামান্য হলুদ, এক চিমটি আদা এবং রসুনের পেস্ট, স্বাদমতো লবণ এবং সামান্য লঙ্কাগুঁড়ো যোগ করতে হবে এবং ভালভাবে মেশাতে হবে।
এবার মশলা মেশাতে হবে-মাছ হালকা ভাজা হয়ে গেলে তুলে নিয়ে হাড়গুলি সরিয়ে ফেলতে হবে। তার পরে ভাজা মাছ কিছুটা পিষে নিতে হবে। তারপর কাটা পেঁয়াজ এবং ধনে গুঁড়ো, সামান্য হলুদ, এক চিমটি আদা এবং রসুনের পেস্ট, স্বাদমতো লবণ এবং সামান্য লঙ্কাগুঁড়ো যোগ করতে হবে এবং ভালভাবে মেশাতে হবে।
advertisement
5/6
ডিপ-ফ্রাই-এর পরে দুই চা চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার যোগ করতে হবে এবং ভালভাবে মেশাতে হবে। তার পর হাত দিয়ে গোল বল তৈরি করতে হবে। একটি প্যানে তেল গরম করতে হবে। তারপর বলগুলো দিয়ে দিতে হবে এবং সোনালি বাদামি হয়ে গেলে তুলে ফেলতে হবে। ব্যস, মাছের পকোড়া প্রস্তুত!
ডিপ-ফ্রাই-এর পরে দুই চা চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার যোগ করতে হবে এবং ভালভাবে মেশাতে হবে। তার পর হাত দিয়ে গোল বল তৈরি করতে হবে। একটি প্যানে তেল গরম করতে হবে। তারপর বলগুলো দিয়ে দিতে হবে এবং সোনালি বাদামি হয়ে গেলে তুলে ফেলতে হবে। ব্যস, মাছের পকোড়া প্রস্তুত!
advertisement
6/6
চাটনির সঙ্গে পরিবেশন-সবুজ চাটনি দিয়ে খেলে এর স্বাদ আরও বাড়বে। এর জন্য কিছু ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, অল্প আদা, দুই কোয়া রসুন, স্বাদমতো লবণ এবং সামান্য সরষের তেল মিক্সারে পিষে নিতে হবে। যদি ইচ্ছা হয়, ভাজা বাদামও যোগ করা যেতে পারে। সবুজ চাটনিও এবার প্রস্তুত, দুইয়ে মিলে এবার পরিবেশনের পালা!
চাটনির সঙ্গে পরিবেশন-সবুজ চাটনি দিয়ে খেলে এর স্বাদ আরও বাড়বে। এর জন্য কিছু ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, অল্প আদা, দুই কোয়া রসুন, স্বাদমতো লবণ এবং সামান্য সরষের তেল মিক্সারে পিষে নিতে হবে। যদি ইচ্ছা হয়, ভাজা বাদামও যোগ করা যেতে পারে। সবুজ চাটনিও এবার প্রস্তুত, দুইয়ে মিলে এবার পরিবেশনের পালা!
advertisement
advertisement
advertisement