Tourist Spot: আঁকাবাঁকা গ্রামীণ রাস্তা, নির্জনতা আর আকাশে ভেসে বেড়ানো মেঘ, পুজোর ছুটিতে পান শান্তির ছোঁয়া

Last Updated:
খড়িডাঙায় প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে অসাধারণ গ্রামীণ দৃশ্যপট। রাস্তার দুই ধারে বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত, হেলে পড়া নারকেলগাছ আর মাটির পথ ধরে হেঁটে চলা মানুষজন—সব মিলে যেন জীবন্ত ছবির মতো।
1/6
শহরের ভিড়, শব্দ আর অস্থিরতার বাইরে কয়েক ঘণ্টা প্রকৃতির কোলে সময় কাটাতে চান অনেকেই। কিন্তু ব্যস্ততা, দূরত্ব কিংবা সময়ের অভাবে তা হয়ে ওঠে না। অথচ কলকাতা থেকে দেড় ঘণ্টার পথ পেরোলেই মিলতে পারে এমন এক স্থান, যেখানে প্রকৃতির রঙে আঁকা নিসর্গ আপনাকে মুগ্ধ করবে। ছবি ও তথ্য: জুলফিকার মোল্যা
শহরের ভিড়, শব্দ আর অস্থিরতার বাইরে কয়েক ঘণ্টা প্রকৃতির কোলে সময় কাটাতে চান অনেকেই। কিন্তু ব্যস্ততা, দূরত্ব কিংবা সময়ের অভাবে তা হয়ে ওঠে না। অথচ কলকাতা থেকে দেড় ঘণ্টার পথ পেরোলেই মিলতে পারে এমন এক স্থান, যেখানে প্রকৃতির রঙে আঁকা নিসর্গ আপনাকে মুগ্ধ করবে।
advertisement
2/6
বলা হচ্ছে উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট মহকুমার আন্দুলপোতা এবং তার পাশের প্রাকৃতিক রত্ন খড়িডাঙ্গার কথা। আন্দুলপোতা থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামটি এখনও অনেকটাই অচেনা হলেও ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে ভ্রমণপিপাসুদের প্রিয় গন্তব্য।
বলা হচ্ছে উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট মহকুমার আন্দুলপোতা এবং তার পাশের প্রাকৃতিক রত্ন খড়িডাঙ্গার কথা। আন্দুলপোতা থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামটি এখনও অনেকটাই অচেনা হলেও ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে ভ্রমণপিপাসুদের প্রিয় গন্তব্য।
advertisement
3/6
খড়িডাঙ্গায় প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে অসাধারণ গ্রামীণ দৃশ্যপট। রাস্তার দুই ধারে বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত, হেলে পড়া নারকেলগাছ আর মাটির পথ ধরে হেঁটে চলা মানুষজন—সব মিলে যেন জীবন্ত ছবির মতো। ভেড়ির জলে ভেসে আছে মাছচাষের চিহ্ন, আর তার উপর দল বেঁধে বসে আছে পাখিরা। তাদের ডাক আর জলের শব্দ মিলে তৈরি হয় এক প্রাকৃতিক সুর।
খড়িডাঙ্গায় প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে অসাধারণ গ্রামীণ দৃশ্যপট। রাস্তার দুই ধারে বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত, হেলে পড়া নারকেলগাছ আর মাটির পথ ধরে হেঁটে চলা মানুষজন—সব মিলে যেন জীবন্ত ছবির মতো। ভেড়ির জলে ভেসে আছে মাছচাষের চিহ্ন, আর তার উপর দল বেঁধে বসে আছে পাখিরা। তাদের ডাক আর জলের শব্দ মিলে তৈরি হয় এক প্রাকৃতিক সুর।
advertisement
4/6
এখানকার প্রকৃতিতে রঙেরও নেই কমতি। পথে পথে চোখে পড়বে আগুনরঙা ফুল, যা সবুজ গ্রামবাংলার ক্যানভাসে এঁকে দেয় এক অসাধারণ দৃশ্য। গ্রামের প্রতিটি কোণ যেন শান্তি আর স্নিগ্ধতার আবরণে ঢাকা, যা শহরের কোলাহল থেকে মুক্তি খুঁজে পাওয়া মানুষকে মুগ্ধ করে।
এখানকার প্রকৃতিতে রঙেরও নেই কমতি। পথে পথে চোখে পড়বে আগুনরঙা ফুল, যা সবুজ গ্রামবাংলার ক্যানভাসে এঁকে দেয় এক অসাধারণ দৃশ্য। গ্রামের প্রতিটি কোণ যেন শান্তি আর স্নিগ্ধতার আবরণে ঢাকা, যা শহরের কোলাহল থেকে মুক্তি খুঁজে পাওয়া মানুষকে মুগ্ধ করে।
advertisement
5/6
আন্দুলপোতা এখন বেশ পরিচিত এক ভ্রমণকেন্দ্র। বিশাল জলরাশি, আঁকাবাঁকা গ্রামীণ রাস্তা, নির্জনতা আর আকাশে ভেসে বেড়ানো মেঘ সব মিলিয়ে এটি ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিন্তু যাঁরা আরও শান্ত, ভিড়হীন ও নিরিবিলি কোনো জায়গায় কয়েক ঘণ্টা কাটাতে চান, তাঁদের জন্য খড়িডাঙ্গা হতে পারে আদর্শ ঠিকানা।
আন্দুলপোতা এখন বেশ পরিচিত এক ভ্রমণকেন্দ্র। বিশাল জলরাশি, আঁকাবাঁকা গ্রামীণ রাস্তা, নির্জনতা আর আকাশে ভেসে বেড়ানো মেঘ সব মিলিয়ে এটি ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিন্তু যাঁরা আরও শান্ত, ভিড়হীন ও নিরিবিলি কোনো জায়গায় কয়েক ঘণ্টা কাটাতে চান, তাঁদের জন্য খড়িডাঙ্গা হতে পারে আদর্শ ঠিকানা।
advertisement
6/6
আন্দুলপোতার সৌন্দর্যের রেশ ধরে খড়িডাঙ্গা এখন নতুনভাবে ধরা দিচ্ছে পর্যটকদের কাছে। একইসঙ্গে প্রকৃতির নৈকট্য, নিরিবিলি পরিবেশ এবং গ্রামীণ জীবনের সহজ সরল ছন্দ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠছে এক অনন্য অভিজ্ঞতার জায়গা। শহরের অস্থিরতা থেকে মুক্তি খুঁজতে চাইলে খড়িডাঙ্গা নিঃসন্দেহে আপনাকে এক টুকরো শান্তি উপহার দেবে।
আন্দুলপোতার সৌন্দর্যের রেশ ধরে খড়িডাঙ্গা এখন নতুনভাবে ধরা দিচ্ছে পর্যটকদের কাছে। একইসঙ্গে প্রকৃতির নৈকট্য, নিরিবিলি পরিবেশ এবং গ্রামীণ জীবনের সহজ সরল ছন্দ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠছে এক অনন্য অভিজ্ঞতার জায়গা। শহরের অস্থিরতা থেকে মুক্তি খুঁজতে চাইলে খড়িডাঙ্গা নিঃসন্দেহে আপনাকে এক টুকরো শান্তি উপহার দেবে।
advertisement
advertisement
advertisement