Drinking Water Mistakes: বেশি জল পান করলে আদৌ কি মেলে স্বাস্থ্যকর ত্বক? সত্যিটা জানলে চোখ কপালে উঠবে!

Last Updated:
Drinking Water Mistakes: শরীরে আর্দ্রতার ঘাটতি থাকলে চলবে না। তবেই সুস্থ, দাগহীন এবং টানটান থাকবে ত্বক।
1/6
শুধু সামগ্রিক স্বাস্থ্য নয়, ভালো ত্বকের জন্যও বেশি করে জল খাওয়া উচিত। একথা পইপই করে বলেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, বেশি জল, কম ক্যাফেন এবং চিনি ছাড়া পানীয়েই লুকিয়ে রয়েছে ঝকঝকে ত্বকের চাবিকাঠি। আসল কথা হল, শরীরে আর্দ্রতার ঘাটতি থাকলে চলবে না। তবেই সুস্থ, দাগহীন এবং টানটান থাকবে ত্বক। সঙ্গে ত্বকের ফ্লেক্সেবিলিটি বজায় থাকবে এবং ছোটখাটো ইনফেকশনের সঙ্গেও লড়াই চালাতে পারবে।
শুধু সামগ্রিক স্বাস্থ্য নয়, ভালো ত্বকের জন্যও বেশি করে জল খাওয়া উচিত। একথা পইপই করে বলেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, বেশি জল, কম ক্যাফেন এবং চিনি ছাড়া পানীয়েই লুকিয়ে রয়েছে ঝকঝকে ত্বকের চাবিকাঠি। আসল কথা হল, শরীরে আর্দ্রতার ঘাটতি থাকলে চলবে না। তবেই সুস্থ, দাগহীন এবং টানটান থাকবে ত্বক। সঙ্গে ত্বকের ফ্লেক্সেবিলিটি বজায় থাকবে এবং ছোটখাটো ইনফেকশনের সঙ্গেও লড়াই চালাতে পারবে।
advertisement
2/6
হ্যাঁ, একথা সত্যি যে জল সরাসরি ত্বকে পৌঁছয় না। এটা রক্ত প্রবাহে শোষিত হয় এবং কিডনি দ্বারা ফিল্টারের পর কোষগুলোকে হাইড্রেটেড করে। সুতরাং সেলুলার লেভেলে জলের কোনও বিকল্প নেই। এটা সিস্টেমকে পরিষ্কার করে এবং সামগ্রিকভাবে শরীরকে হাইড্রেট রাখে। কিন্তু বেশি করে জল পান করলে সেটা ত্বকে প্রভাব ফেলে এটা কি সত্যি না আদতে মিথ?
হ্যাঁ, একথা সত্যি যে জল সরাসরি ত্বকে পৌঁছয় না। এটা রক্ত প্রবাহে শোষিত হয় এবং কিডনি দ্বারা ফিল্টারের পর কোষগুলোকে হাইড্রেটেড করে। সুতরাং সেলুলার লেভেলে জলের কোনও বিকল্প নেই। এটা সিস্টেমকে পরিষ্কার করে এবং সামগ্রিকভাবে শরীরকে হাইড্রেট রাখে। কিন্তু বেশি করে জল পান করলে সেটা ত্বকে প্রভাব ফেলে এটা কি সত্যি না আদতে মিথ?
advertisement
3/6
পর্যাপ্ত প্রমাণ নেই: বেশি করে জল খেলে যে ত্বকের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এ সম্পর্কে কোনও পাথুরে প্রমাণ আজ পর্যন্ত মেলেনি। এটা একটা মিথ। এক গ্লাস জল পান করলেই ত্বক হাইড্রেট থাকবে এই ধারণার পক্ষে যেমন কোনও প্রমাণ নেই ঠিক তেমনই ৮ গ্লাসের কম জল পান করলে তা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর, এর পক্ষেও কোনও তথ্য নেই। কিন্তু শরীরে ডিহাইড্রেশন হলে সেটা যে ত্বকেও প্রভাব ফেলে সে নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
পর্যাপ্ত প্রমাণ নেই: বেশি করে জল খেলে যে ত্বকের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এ সম্পর্কে কোনও পাথুরে প্রমাণ আজ পর্যন্ত মেলেনি। এটা একটা মিথ। এক গ্লাস জল পান করলেই ত্বক হাইড্রেট থাকবে এই ধারণার পক্ষে যেমন কোনও প্রমাণ নেই ঠিক তেমনই ৮ গ্লাসের কম জল পান করলে তা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর, এর পক্ষেও কোনও তথ্য নেই। কিন্তু শরীরে ডিহাইড্রেশন হলে সেটা যে ত্বকেও প্রভাব ফেলে সে নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
advertisement
4/6
অ্যান্টি এজিং: বয়স বাড়লে শরীরে কোলাজেন এবং ইলাস্টেন ভাঙতে শুরু করে। এর ফলে ত্বক ঝুলে যায়, সঙ্গে দাগ এবং বলিরেখা পরে। পাশাপাশি আদ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতাও কমে যায়। বাচ্চাবেলায় ত্বক মোটা থাকে। যদিও ওঁই বয়সে ত্বক একটু রুক্ষ এবং তৈলাক্ত হতে পারে। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকও পাতলা হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে বেশি করে জল পান করলেও কোনও লাভ হবে না।
অ্যান্টি এজিং: বয়স বাড়লে শরীরে কোলাজেন এবং ইলাস্টেন ভাঙতে শুরু করে। এর ফলে ত্বক ঝুলে যায়, সঙ্গে দাগ এবং বলিরেখা পরে। পাশাপাশি আদ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতাও কমে যায়। বাচ্চাবেলায় ত্বক মোটা থাকে। যদিও ওঁই বয়সে ত্বক একটু রুক্ষ এবং তৈলাক্ত হতে পারে। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকও পাতলা হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে বেশি করে জল পান করলেও কোনও লাভ হবে না।
advertisement
5/6
ত্বকের ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই ঝটপট সমাধান চান। কিন্তু ডিহাইড্রেট না থাকলে বেশি করে জল খেয়েও বলিরেখা বা রিঙ্কল থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে সুস্থ থাকার জন্য জলের প্রয়োজন। এবং একজন সুস্থ এবং তরতাজা থাকলে তাঁর ত্বকও সুস্থ এবং সুন্দর হবে। জল এবং অ্যান্টিএজিং ত্বক নিয়ে বেশ কিছু গবেষণাও হয়েছে। কিন্তু সেসব গবেষণায় মিশ্র ফলাফল সামনে এসেছে।
ত্বকের ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই ঝটপট সমাধান চান। কিন্তু ডিহাইড্রেট না থাকলে বেশি করে জল খেয়েও বলিরেখা বা রিঙ্কল থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে সুস্থ থাকার জন্য জলের প্রয়োজন। এবং একজন সুস্থ এবং তরতাজা থাকলে তাঁর ত্বকও সুস্থ এবং সুন্দর হবে। জল এবং অ্যান্টিএজিং ত্বক নিয়ে বেশ কিছু গবেষণাও হয়েছে। কিন্তু সেসব গবেষণায় মিশ্র ফলাফল সামনে এসেছে।
advertisement
6/6
কখন এটা সাহায্য করে: উচ্চ তাপমাত্রায় যখন ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনা বেড়ে যায় তখন বেশি করে জল খেলে উপকার পাওয়া যায়। ডিহাইড্রেশন খুব গুরুতর হতে পারে। তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়তে থাকায়, ভারতে গ্রীষ্মকালে বেশি করে জল পান করা অত্যাবশ্যক।
কখন এটা সাহায্য করে: উচ্চ তাপমাত্রায় যখন ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনা বেড়ে যায় তখন বেশি করে জল খেলে উপকার পাওয়া যায়। ডিহাইড্রেশন খুব গুরুতর হতে পারে। তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়তে থাকায়, ভারতে গ্রীষ্মকালে বেশি করে জল পান করা অত্যাবশ্যক।
advertisement
advertisement
advertisement