একচুলও বাড়বে না সুগার লেভেল...! ডায়াবেটিস রোগীদের গরমে এই 'ফল' খাওয়া মাস্ট, গ্লাইসেমিক সূচক নামমাত্র, মুঠোয় রাখে ব্লাড সুগার

Last Updated:
Diabetes: সুগারের রোগীদের কিন্তু এই গ্রীষ্মকালীন কয়েকটি ফলকে খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা দুর্দান্ত কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। একদম বাড়তে দেবে না ব্লাড সুগার। শুধু খেতে হয়ে সঠিক পরিমানে ও সময়ে...
1/10
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে ফল: এসে গিয়েছে গরমকাল। আর এই গরমকাল সুগারের রোগীদের জন্য কিন্তু ভয়ের। জলশূন্যতার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রবল বৃদ্ধির ঝুঁকি থাকে এইসময়।
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে ফল: এসে গিয়েছে গরমকাল। আর এই গরমকাল সুগারের রোগীদের জন্য কিন্তু ভয়ের। জলশূন্যতার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রবল বৃদ্ধির ঝুঁকি থাকে এইসময়।
advertisement
2/10
এমন পরিস্থিতিতে সুগারের রোগীদের কিন্তু এই গ্রীষ্মকালীন কয়েকটি ফলকে খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা দুর্দান্ত কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। একদম বাড়তে দেবে না ব্লাড সুগার। শুধু খেতে হয়ে সঠিক পরিমানে ও সময়ে।
এমন পরিস্থিতিতে সুগারের রোগীদের কিন্তু এই গ্রীষ্মকালীন কয়েকটি ফলকে খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা দুর্দান্ত কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। একদম বাড়তে দেবে না ব্লাড সুগার। শুধু খেতে হয়ে সঠিক পরিমানে ও সময়ে।
advertisement
3/10
বিটও-এর প্রধান ক্লিনিক্যাল অফিসার ডঃ নবনীত আগরওয়াল বলেন, "গ্রীষ্ম ঋতু তীব্র তাপদাহের কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। এটি তাদের শর্করার মাত্রা, ত্বক এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এমনকি এটি তাপ ক্লান্তি বা হিট স্ট্রোকের মতো চিকিৎসাগত জরুরি অবস্থাও ডেকে আনতে পারে। ডায়াবেটিসের কিছু নিয়মিত ওষুধও আপনার জলশূন্যতার কারণ হতে পারে। তাই, গ্রীষ্মকালে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির অতিরিক্ত যত্ন প্রয়োজন এক্ষেত্রে কিছু ফল দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে"।
বিটও-এর প্রধান ক্লিনিক্যাল অফিসার ডঃ নবনীত আগরওয়াল বলেন, "গ্রীষ্ম ঋতু তীব্র তাপদাহের কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। এটি তাদের শর্করার মাত্রা, ত্বক এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এমনকি এটি তাপ ক্লান্তি বা হিট স্ট্রোকের মতো চিকিৎসাগত জরুরি অবস্থাও ডেকে আনতে পারে। ডায়াবেটিসের কিছু নিয়মিত ওষুধও আপনার জলশূন্যতার কারণ হতে পারে। তাই, গ্রীষ্মকালে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির অতিরিক্ত যত্ন প্রয়োজন এক্ষেত্রে কিছু ফল দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে"।
advertisement
4/10
ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে প্রাকৃতিক চিনির উপস্থিতির কারণে, ডায়াবেটিস রোগীদের খুব সাবধানতার সঙ্গে এগুলি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে গ্রীষ্মকালে কিছু মরশুমি ফল আছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী প্রমাণিত হয়।
ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে প্রাকৃতিক চিনির উপস্থিতির কারণে, ডায়াবেটিস রোগীদের খুব সাবধানতার সঙ্গে এগুলি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে গ্রীষ্মকালে কিছু মরশুমি ফল আছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী প্রমাণিত হয়।
advertisement
5/10
তরমুজতরমুজ কেবল স্বাদেই মিষ্টি নয়, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক এই ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। তরমুজের গ্লাইসেমিক সূচক (GI) কম থাকে, যার কারণে এটি চিনির মাত্রাকে প্রভাবিত করে না।
তরমুজতরমুজ কেবল স্বাদেই মিষ্টি নয়, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক এই ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। তরমুজের গ্লাইসেমিক সূচক (GI) কম থাকে, যার কারণে এটি চিনির মাত্রাকে প্রভাবিত করে না।
advertisement
6/10
পেঁপেপেঁপে আরেকটি গ্রীষ্মকালীন ফল যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার এবং পটাসিয়াম রয়েছে, যা চিনির মাত্রা স্থিতিশীল রাখে। পেঁপে খাওয়া শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতেও সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী।
পেঁপেপেঁপে আরেকটি গ্রীষ্মকালীন ফল যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার এবং পটাসিয়াম রয়েছে, যা চিনির মাত্রা স্থিতিশীল রাখে। পেঁপে খাওয়া শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতেও সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী।
advertisement
7/10
আমআম খেতে মিষ্টি বলে সুগারের রোগীরা অনেক সময়ই এড়িয়ে চলেন। কিন্তু জানেন কী প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ভিটামিন সি থাকে এই ফলটিতে। শরীরে চিনি দ্রুত শোষিত হতে দেয় না এই ফলটি। তবে, এটি কেবলমাত্র পরিমিত পরিমাণেই খাওয়া উচিত ডায়াবেটিস রোগীদের।
আমআম খেতে মিষ্টি বলে সুগারের রোগীরা অনেক সময়ই এড়িয়ে চলেন। কিন্তু জানেন কী প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ভিটামিন সি থাকে এই ফলটিতে। শরীরে চিনি দ্রুত শোষিত হতে দেয় না এই ফলটি। তবে, এটি কেবলমাত্র পরিমিত পরিমাণেই খাওয়া উচিত ডায়াবেটিস রোগীদের।
advertisement
8/10
লিচু:লিচুতে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, তবে এর সঙ্গে সঙ্গে এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারও থাকে, যা চিনি নিয়ন্ত্রণ করে। লিচু খেলে শরীরে শক্তির মাত্রা বজায় থাকে এবং রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু এটিও সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
লিচু:লিচুতে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, তবে এর সঙ্গে সঙ্গে এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারও থাকে, যা চিনি নিয়ন্ত্রণ করে। লিচু খেলে শরীরে শক্তির মাত্রা বজায় থাকে এবং রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু এটিও সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
advertisement
9/10
আপেল:আপেলে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরে চিনি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও, আপেলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম, যা এটিকে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ করে তোলে। প্রতিদিন একটি আপেল খেলে সুগারের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।
আপেল:আপেলে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরে চিনি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও, আপেলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম, যা এটিকে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ করে তোলে। প্রতিদিন একটি আপেল খেলে সুগারের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।
advertisement
10/10
অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
advertisement
advertisement
advertisement