Diabetes control tips: ডায়াবেটিস রোগীরা কি সব ধরনের জুতো পরতে পারেন? জেনে নিন বিশেষজ্ঞ কী বলছেন

Last Updated:
ডায়াবেটিসের কারণে অনেক সময়ই পায়ে সংক্রমন দেখা দেয়, সেখান থেকে পা-কে আর বাঁচানো যায় না। তা কেটে বাদ দিতে হয়, তাতে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। তাই ডায়বেটিস রোগীদের পায়ের যথেষ্ঠ যত্ন নিতে হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের বিশেষ জুতো পরা উচিত যাতে পায়ের স্বাস্থ্য বজায় থাকে।
1/6
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা সময়মতো নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীরের নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তা পায়ের স্নায়ুকেও প্রভাবিত করে।
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা সময়মতো নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীরের নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তা পায়ের স্নায়ুকেও প্রভাবিত করে।
advertisement
2/6
ডায়াবেটিসের কারণে অনেক সময়ই পায়ে সংক্রমন দেখা দেয়, সেখান থেকে পা-কে আর বাঁচানো যায় না। তা কেটে বাদ দিতে হয়, তাতে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। তাই ডায়বেটিস রোগীদের পায়ের যথেষ্ঠ যত্ন নিতে হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের বিশেষ জুতো পরা উচিত যাতে পায়ের স্বাস্থ্য বজায় থাকে।
ডায়াবেটিসের কারণে অনেক সময়ই পায়ে সংক্রমন দেখা দেয়, সেখান থেকে পা-কে আর বাঁচানো যায় না। তা কেটে বাদ দিতে হয়, তাতে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। তাই ডায়বেটিস রোগীদের পায়ের যথেষ্ঠ যত্ন নিতে হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের বিশেষ জুতো পরা উচিত যাতে পায়ের স্বাস্থ্য বজায় থাকে।
advertisement
3/6
এই বিষয়ে গ্রেটার নয়ডার ফোর্টিস হাসপাতালের কনসালটেন্ট ফিজিশিয়ান ড. প্রমিলা আর বৈথার জানান, ডায়াবেটিস একটি গুরুতর সমস্যা, যা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জেনেটিক কারণ ছাড়াও ডায়াবেটিস হতে পারে অতিরিক্ত স্থূলতা, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণেও। যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে তাঁর দিকে বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
এই বিষয়ে গ্রেটার নয়ডার ফোর্টিস হাসপাতালের কনসালটেন্ট ফিজিশিয়ান ড. প্রমিলা আর বৈথার জানান, ডায়াবেটিস একটি গুরুতর সমস্যা, যা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জেনেটিক কারণ ছাড়াও ডায়াবেটিস হতে পারে অতিরিক্ত স্থূলতা, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণেও। যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে তাঁর দিকে বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
advertisement
4/6
তিনি আরও জানান, রক্তে অতিরিক্ত শর্করা থাকলে মানুষের হার্ট, কিডনি ও নার্ভের ক্ষতি হতে পারে। ডায়াবেটিসের কারণে যখন একজন ব্যক্তির স্নায়ুও ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে, আর তার প্রভাব পরে পায়েও। এর ফলে অনেক সময় পায়ে আঘাত লাগলে তা অনুভূত হয় না। গরম-ঠাণ্ডা অনুভূতি কমে যায়। আর এসবের পাশাপাশি পায়ে ক্ষতও তৈরি হয়, একে 'ডায়াবেটিক ফুট' বলা হয়।
তিনি আরও জানান, রক্তে অতিরিক্ত শর্করা থাকলে মানুষের হার্ট, কিডনি ও নার্ভের ক্ষতি হতে পারে। ডায়াবেটিসের কারণে যখন একজন ব্যক্তির স্নায়ুও ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে, আর তার প্রভাব পরে পায়েও। এর ফলে অনেক সময় পায়ে আঘাত লাগলে তা অনুভূত হয় না। গরম-ঠাণ্ডা অনুভূতি কমে যায়। আর এসবের পাশাপাশি পায়ে ক্ষতও তৈরি হয়, একে 'ডায়াবেটিক ফুট' বলা হয়।
advertisement
5/6
ড. প্রমিলা বৈঠার মতে, পায়ের এই ক্ষত সারাতে অনেক সময় লাগে। ড্রেসিং এবং অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্যে তা সারিয়ে তোলা গেলেও, বেশির ভাগ সময়ই তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তখন উপায় না দেখে রোগীর পায়ের আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলতে হয়। এতে প্রাণহানিও আশঙ্কা থাকে। তাই খাদ্যআভ্যাস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি হাঁটাহাঁটি ও চিকিৎসকের পরামর্শ মত ওষুধ খেতে হবে।
ড. প্রমিলা বৈঠার মতে, পায়ের এই ক্ষত সারাতে অনেক সময় লাগে। ড্রেসিং এবং অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্যে তা সারিয়ে তোলা গেলেও, বেশির ভাগ সময়ই তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তখন উপায় না দেখে রোগীর পায়ের আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলতে হয়। এতে প্রাণহানিও আশঙ্কা থাকে। তাই খাদ্যআভ্যাস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি হাঁটাহাঁটি ও চিকিৎসকের পরামর্শ মত ওষুধ খেতে হবে।
advertisement
6/6
তাঁর মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের নরম জুতো পড়তে হবে। ভাল মানের নরম জুতো পায়ে আরাম দেবে এবং যে কোনও ধরণের আঘাত থেকে পা-কে রক্ষা করবে। প্রি-ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের ডায়াবেটিসের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে তাদের প্রতি তিন মাস অন্তর ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো উচিত এবং কয়েক মাস অন্তর অন্তর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
তাঁর মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের নরম জুতো পড়তে হবে। ভাল মানের নরম জুতো পায়ে আরাম দেবে এবং যে কোনও ধরণের আঘাত থেকে পা-কে রক্ষা করবে। প্রি-ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের ডায়াবেটিসের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে তাদের প্রতি তিন মাস অন্তর ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো উচিত এবং কয়েক মাস অন্তর অন্তর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement