Darjeeling Tourism: পর্যটকদের জন্য খুশির খবর! ৩৯ বছর পর খুলল দার্জিলিং-রাগেরুং ট্রেক! কাঞ্চনজঙ্ঘার আভা, চা বাগানের সবুজে ট্রেকিং-এর অভিজ্ঞতা

Last Updated:
Darjeeling Tourism: দার্জিলিং–রাগেরুং ঐতিহ্যবাহী ট্রেকিং রুট ৩৯ বছর পর আবারও পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো। চা বাগান, পাহাড়ি পথ ও কাঞ্চনজঙ্ঘার আভা মিলিয়ে পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করল জিটিএ কর্তৃপক্ষ।
1/5
 দার্জিলিংয়ে শীতের জমজমাট পর্যটন মরশুমে অবশেষে খুলে গেল বহু প্রতীক্ষিত দার্জিলিং–রাগেরুং ট্রেকিং রুট। প্রায় ৩৯ বছর বন্ধ থাকার পর এই ঐতিহাসিক পথ আবারও পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হওয়ায় পাহাড়ে এখন স্বস্তির হাওয়া। দার্জিলিং হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষণ পথ হিসেবে একসময় ব্যবহৃত এই রুট পুনর্জাগরণের মধ্য দিয়ে পাহাড়ি পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। (তথ্য ও ছবি: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
দার্জিলিংয়ে শীতের জমজমাট পর্যটন মরশুমে অবশেষে খুলে গেল বহু প্রতীক্ষিত দার্জিলিং–রাগেরুং ট্রেকিং রুট। প্রায় ৩৯ বছর বন্ধ থাকার পর এই ঐতিহাসিক পথ আবারও পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হওয়ায় পাহাড়ে এখন স্বস্তির হাওয়া। দার্জিলিং হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষণ পথ হিসেবে একসময় ব্যবহৃত এই রুট পুনর্জাগরণের মধ্য দিয়ে পাহাড়ি পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। (তথ্য ও ছবি: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
2/5
দার্জিলিং শহরের চৌরাস্তা থেকে ‘মেলো টি ফেস্টিভ্যাল’-এর ব্যানারে জিটিএ পর্যটন বিভাগের উদ্যোগে শুরু হয়েছে ডি-হাইক, যার প্রথম পদযাত্রায় প্রায় ২৫০ জন পর্বতারোহী রওনা হয়েছেন রাগেরুং চা বাগানের উদ্দেশে। চৌরাস্তা থেকে রাগেরুং পর্যন্ত মোট ১২ কিলোমিটার পথ এখন নিয়মিতভাবে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত। পথটি আগের মতোই মনোরম—মেঘে ঢাকা পাহাড়, কাঞ্চনজঙ্ঘার আভা, আর চা-বাগানের সবুজ গালিচা যেন হাঁটাপথকে আরও মায়াময় করে তোলে।
দার্জিলিং শহরের চৌরাস্তা থেকে ‘মেলো টি ফেস্টিভ্যাল’-এর ব্যানারে জিটিএ পর্যটন বিভাগের উদ্যোগে শুরু হয়েছে ডি-হাইক, যার প্রথম পদযাত্রায় প্রায় ২৫০ জন পর্বতারোহী রওনা হয়েছেন রাগেরুং চা বাগানের উদ্দেশে। চৌরাস্তা থেকে রাগেরুং পর্যন্ত মোট ১২ কিলোমিটার পথ এখন নিয়মিতভাবে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত। পথটি আগের মতোই মনোরম—মেঘে ঢাকা পাহাড়, কাঞ্চনজঙ্ঘার আভা, আর চা-বাগানের সবুজ গালিচা যেন হাঁটাপথকে আরও মায়াময় করে তোলে।
advertisement
3/5
১৯৮৬ সালের গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের সময় রুটটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর রাগেরুং হোম স্টে অর্গানাইজেশন বহুবার পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা করেও সফল হয়নি। এবার জিটিএ-র বিশেষ পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই পুরনো পর্যটন রুটগুলিকে জীবন্ত করে তোলা হচ্ছে। তারই ফল হিসেবে এই গুরুত্বপূর্ণ ট্রেকিং পথ আবারও সক্রিয় হলো, যা শীতের মরশুমে দার্জিলিংয়ের পর্যটন অর্থনীতিতে বড় স্বস্তি এনে দেবে।
১৯৮৬ সালের গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের সময় রুটটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর রাগেরুং হোম স্টে অর্গানাইজেশন বহুবার পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা করেও সফল হয়নি। এবার জিটিএ-র বিশেষ পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই পুরনো পর্যটন রুটগুলিকে জীবন্ত করে তোলা হচ্ছে। তারই ফল হিসেবে এই গুরুত্বপূর্ণ ট্রেকিং পথ আবারও সক্রিয় হলো, যা শীতের মরশুমে দার্জিলিংয়ের পর্যটন অর্থনীতিতে বড় স্বস্তি এনে দেবে।
advertisement
4/5
রাগেরুং হোম স্টে ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেরিং শেরপা জানান, এখানে ২২টি হোম স্টে ইতিমধ্যেই পর্যটকদের আতিথ্য দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। শান্ত, নিরিবিলি পরিবেশ এবং দার্জিলিংয়ের ব্যস্ততা থেকে দূরে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা দিতে পারবে রাগেরুং। তার দাবি, রুট খোলার ফলে এই এলাকায় পর্যটকের ভিড় বাড়বে এবং স্থানীয় মানুষও অর্থনৈতিকভাবে উপকৃত হবে।
রাগেরুং হোম স্টে ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেরিং শেরপা জানান, এখানে ২২টি হোম স্টে ইতিমধ্যেই পর্যটকদের আতিথ্য দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। শান্ত, নিরিবিলি পরিবেশ এবং দার্জিলিংয়ের ব্যস্ততা থেকে দূরে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা দিতে পারবে রাগেরুং। তার দাবি, রুট খোলার ফলে এই এলাকায় পর্যটকের ভিড় বাড়বে এবং স্থানীয় মানুষও অর্থনৈতিকভাবে উপকৃত হবে।
advertisement
5/5
শীতের আবহে দার্জিলিংয়ে পর্যটকের ভিড় তুঙ্গে। ঠিক সেই সময়ে ৩৯ বছর পর ঐতিহাসিক ট্রেকিংরুট খুলে যাওয়ায় এটি নিঃসন্দেহে পর্যটকদের জন্য বড় সুখবর। যারা পাহাড়ে এসে দার্জিলিংকে নতুনভাবে অনুভব করতে চান, তাঁদের জন্য রাগেরুং ট্রেক এখন একটি দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হয়ে উঠছে। (ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
শীতের আবহে দার্জিলিংয়ে পর্যটকের ভিড় তুঙ্গে। ঠিক সেই সময়ে ৩৯ বছর পর ঐতিহাসিক ট্রেকিংরুট খুলে যাওয়ায় এটি নিঃসন্দেহে পর্যটকদের জন্য বড় সুখবর। যারা পাহাড়ে এসে দার্জিলিংকে নতুনভাবে অনুভব করতে চান, তাঁদের জন্য রাগেরুং ট্রেক এখন একটি দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হয়ে উঠছে। (ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
advertisement
advertisement