গবাদি পশুকে এই চকোলেট একবার খাইয়ে দেখুন, মুখে গেলেই বালতি ভর্তি দুধ দেবে ! স্বাস্থ্যও হবে ঝলমলে

Last Updated:
Animal Care Tips: এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে প্রাণীরা সহজেই এটি খেতে পারে এবং তাদের হজম ব্যবস্থাও সুস্থ থাকে।
1/6
সবার আগে একটা কথা স্পষ্টাস্পষ্টি জানিয়ে দেওয়া উচিত হবে। মানুষ যে সব চকোলেট খায়, তার কোনওটারই কথা এখানে বলা হচ্ছে না। পশুদের জন্য আছে এক বিশেষ ধরনের চকোলেট, গবাদি পশু বা গরু-মোষের জন্য তা বিশেষ উপকারী সাব্যস্ত হতে পারে। আসলে বিজ্ঞানীরা গবাদি প্রাণীদের জন্য একটি বিশেষ চকোলেট তৈরি করেছেন। এটি কোনও সাধারণ মিষ্টি চকোলেট নয়, বরং পুষ্টিতে ভরপুর একটি পশু চকোলেট।
সবার আগে একটা কথা স্পষ্টাস্পষ্টি জানিয়ে দেওয়া উচিত হবে। মানুষ যে সব চকোলেট খায়, তার কোনওটারই কথা এখানে বলা হচ্ছে না। পশুদের জন্য আছে এক বিশেষ ধরনের চকোলেট, গবাদি পশু বা গরু-মোষের জন্য তা বিশেষ উপকারী সাব্যস্ত হতে পারে। আসলে বিজ্ঞানীরা গবাদি প্রাণীদের জন্য একটি বিশেষ চকোলেট তৈরি করেছেন। এটি কোনও সাধারণ মিষ্টি চকোলেট নয়, বরং পুষ্টিতে ভরপুর একটি পশু চকোলেট।
advertisement
2/6
এই বিশেষ চকোলেটটি এক ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা পরিপূরক খাবার। এতে গমের ভুসি, সরষের খোসা, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, দস্তা এবং তামার মতো খনিজ পদার্থের পাশাপাশি লবণ এবং প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহকারী উপাদান রয়েছে। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে প্রাণীরা সহজেই এটি খেতে পারে এবং তাদের হজম ব্যবস্থাও সুস্থ থাকে।
এই বিশেষ চকোলেটটি এক ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা পরিপূরক খাবার। এতে গমের ভুসি, সরষের খোসা, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, দস্তা এবং তামার মতো খনিজ পদার্থের পাশাপাশি লবণ এবং প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহকারী উপাদান রয়েছে। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে প্রাণীরা সহজেই এটি খেতে পারে এবং তাদের হজম ব্যবস্থাও সুস্থ থাকে।
advertisement
3/6
পশু চকোলেটে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান শরীরে প্রোটিন এবং খনিজ পদার্থের ঘাটতি পূরণ করে। এটি গরু এবং মোষের শরীরে পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে এবং পাচনতন্ত্র সুস্থ রাখে। হজম ভাল হলে প্রাণীরা পশুখাদ্যও ভাল ভাবে খায় এবং পুষ্টি তাদের শরীরে সঠিকভাবে পৌঁছায়। ফলস্বরূপ, দুধের পরিমাণ এবং গুণমান উভয়ই বৃদ্ধি পায়। যে সব পশুকে নিয়মিত এই চকোলেট খাওয়ানো হয়েছিল, তাদের দুধ উৎপাদনে প্রায় পঁচিশ শতাংশ বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে। আগে যেখানে একটি মোষ গড়ে ছয় লিটার দুধ দিত, সেখানে চকোলেট খাওয়ার পর থেকে এটি সাত থেকে আট লিটার দুধ দিতে শুরু করেছে।
পশু চকোলেটে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান শরীরে প্রোটিন এবং খনিজ পদার্থের ঘাটতি পূরণ করে। এটি গরু এবং মোষের শরীরে পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে এবং পাচনতন্ত্র সুস্থ রাখে। হজম ভাল হলে প্রাণীরা পশুখাদ্যও ভাল ভাবে খায় এবং পুষ্টি তাদের শরীরে সঠিকভাবে পৌঁছায়। ফলস্বরূপ, দুধের পরিমাণ এবং গুণমান উভয়ই বৃদ্ধি পায়। যে সব পশুকে নিয়মিত এই চকোলেট খাওয়ানো হয়েছিল, তাদের দুধ উৎপাদনে প্রায় পঁচিশ শতাংশ বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে। আগে যেখানে একটি মোষ গড়ে ছয় লিটার দুধ দিত, সেখানে চকোলেট খাওয়ার পর থেকে এটি সাত থেকে আট লিটার দুধ দিতে শুরু করেছে।
advertisement
4/6
শুধু তাই নয়, পশুদের প্রজননশক্তিও উন্নত হয়। একটি সন্তানের জন্ম দেওয়ার পরে তারা দ্রুত সুস্থ হতে শুরু করে এবং আবার গর্ভধারণ করতে সক্ষম হয়। এই চকোলেট কেবল দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করে না, বরং পশুকে রোগ থেকেও রক্ষা করে। এতে উপস্থিত খনিজ পদার্থ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। নিয়মিত খাওয়ালে হজমের সমস্যা কমে, দুর্বলতা দূর হয় এবং পশু আরও সক্রিয় থাকে।
শুধু তাই নয়, পশুদের প্রজননশক্তিও উন্নত হয়। একটি সন্তানের জন্ম দেওয়ার পরে তারা দ্রুত সুস্থ হতে শুরু করে এবং আবার গর্ভধারণ করতে সক্ষম হয়। এই চকোলেট কেবল দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করে না, বরং পশুকে রোগ থেকেও রক্ষা করে। এতে উপস্থিত খনিজ পদার্থ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। নিয়মিত খাওয়ালে হজমের সমস্যা কমে, দুর্বলতা দূর হয় এবং পশু আরও সক্রিয় থাকে।
advertisement
5/6
অনেক সময় পশুপালকরা কেবল সবুজ পশুখাদ্য বা শুকনো পশুখাদ্য খাইয়েই সন্তুষ্ট থাকেন। কিন্তু তাতে প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি উপাদান থাকে না। এর ফলে দুধের পরিমাণ কমে যায় এবং পশুরা ঘন ঘন অসুস্থ হতে শুরু করে। এই চকোলেট একটি সস্তা এবং সহজ বিকল্প যা পুষ্টির অভাব পূরণ করে। বিশ্বের অনেক দেশেই দুধ উৎপাদনকারী পশুদের চকোলেট বা বেকারির উপজাত খাবার খাওয়ানো হয়।
অনেক সময় পশুপালকরা কেবল সবুজ পশুখাদ্য বা শুকনো পশুখাদ্য খাইয়েই সন্তুষ্ট থাকেন। কিন্তু তাতে প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি উপাদান থাকে না। এর ফলে দুধের পরিমাণ কমে যায় এবং পশুরা ঘন ঘন অসুস্থ হতে শুরু করে। এই চকোলেট একটি সস্তা এবং সহজ বিকল্প যা পুষ্টির অভাব পূরণ করে। বিশ্বের অনেক দেশেই দুধ উৎপাদনকারী পশুদের চকোলেট বা বেকারির উপজাত খাবার খাওয়ানো হয়।
advertisement
6/6
এটি দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করে এবং পরিবেশের জন্যও উপকারী কারণ বর্জ্য পদার্থ পশুখাদ্যে ব্যবহৃত হয়। ভারতেও এই পদ্ধতি ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। গবাদি পশুপালকরা দিনে একবার বা দুবার অল্প পরিমাণে এটি খাওয়াতে পারেন। প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমাণে দেওয়াই ভাল যাতে পশুটি এতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। ধীরে ধীরে এটি নিয়মিত ভাবে খেতে দিতে হবে। তাতে কেবল দুধ উৎপাদনই বৃদ্ধি পাবে না, বরং পশু আরও সুস্থ ও ফিট থাকবে।
এটি দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করে এবং পরিবেশের জন্যও উপকারী কারণ বর্জ্য পদার্থ পশুখাদ্যে ব্যবহৃত হয়। ভারতেও এই পদ্ধতি ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। গবাদি পশুপালকরা দিনে একবার বা দুবার অল্প পরিমাণে এটি খাওয়াতে পারেন। প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমাণে দেওয়াই ভাল যাতে পশুটি এতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। ধীরে ধীরে এটি নিয়মিত ভাবে খেতে দিতে হবে। তাতে কেবল দুধ উৎপাদনই বৃদ্ধি পাবে না, বরং পশু আরও সুস্থ ও ফিট থাকবে।
advertisement
advertisement
advertisement