Covid-19 Impact On Fertility: কোভিড ১৯ প্রভাব ফেলছে প্রজনন ক্ষমতায়? সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক! অবশ্যই জানুন...

Last Updated:
Covid-19 Impact On Fertility: কোভিড যৌনবাহিত রোগ নয়, কিন্তু এটি পুরুষ ও নারী উভয়েরই জননতন্ত্রে প্রভাব ফেলে।
1/9
কোভিড পরিস্থিতিতে অনেক দম্পতিই সন্তান নেওয়ার কথা ভাবছেন, কিন্তু আবার পিছিয়েও যাচ্ছেন এই অবস্থার কথা ভেবে। ডাক্তারদের মতে যেসব মায়েরা কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের গর্ভধারণে একটা ঝুঁকি থেকেই যায়। এবং একই ভাবে ছেলেদের স্পার্ম কাউন্ট কমে যাওয়া থেকে শুরু করে নতুন শুক্রাণু জন্ম নেওয়া উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কোভিড পরিস্থিতিতে অনেক দম্পতিই সন্তান নেওয়ার কথা ভাবছেন, কিন্তু আবার পিছিয়েও যাচ্ছেন এই অবস্থার কথা ভেবে। ডাক্তারদের মতে যেসব মায়েরা কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের গর্ভধারণে একটা ঝুঁকি থেকেই যায়। এবং একই ভাবে ছেলেদের স্পার্ম কাউন্ট কমে যাওয়া থেকে শুরু করে নতুন শুক্রাণু জন্ম নেওয়া উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
advertisement
2/9
 মোটামুটি ৩ থেকে ৪ মাস এই পরিস্থিতিই থাকবে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন। তবে হ্যাঁ, কোভিড যৌনবাহিত রোগ নয়, কিন্তু এটি পুরুষ ও নারী উভয়েরই জননতন্ত্রে প্রভাব ফেলে।
 মোটামুটি ৩ থেকে ৪ মাস এই পরিস্থিতিই থাকবে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন। তবে হ্যাঁ, কোভিড যৌনবাহিত রোগ নয়, কিন্তু এটি পুরুষ ও নারী উভয়েরই জননতন্ত্রে প্রভাব ফেলে।
advertisement
3/9
কলকাতা বিড়লা ফার্টিলিটি ও আই ভি এফ সেন্টারের (Birla Fertility and IVF Centre) হেড ডক্টর সৌরেন ভট্টাচার্যের (Souren Bhattacharjee) মতে, সমীক্ষা বলছে বেশিরভাগ পুরুষদের ৩ দিন মত জ্বর থাকছে তবে আসল সমস্যা দেখা যাচ্ছে তাদের প্রজনন ক্ষমতায়। এছাড়াও স্পার্ম কাউন্ট কম, টেস্টিকিউলার ইনফ্লেমেশন (Testicular Inflammation), স্পার্ম ডাক্ট ইনফ্লেমেশন (Sperm Duct Inflammation) ও টেস্টিকিউলার পেইন (Testicular Pain) এইগুলো তো আছেই।
কলকাতা বিড়লা ফার্টিলিটি ও আই ভি এফ সেন্টারের (Birla Fertility and IVF Centre) হেড ডক্টর সৌরেন ভট্টাচার্যের (Souren Bhattacharjee) মতে, সমীক্ষা বলছে বেশিরভাগ পুরুষদের ৩ দিন মত জ্বর থাকছে তবে আসল সমস্যা দেখা যাচ্ছে তাদের প্রজনন ক্ষমতায়। এছাড়াও স্পার্ম কাউন্ট কম, টেস্টিকিউলার ইনফ্লেমেশন (Testicular Inflammation), স্পার্ম ডাক্ট ইনফ্লেমেশন (Sperm Duct Inflammation) ও টেস্টিকিউলার পেইন (Testicular Pain) এইগুলো তো আছেই।
advertisement
4/9
একই সঙ্গে কোভিড আক্রান্ত মহিলাদের হরমোনাল চেঞ্জ থেকে শুরু করে তাদের মেন্সট্রুয়াল সাইকেলেও সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যদিও হরমোন লেভেল ৪ থেকে ৫ সপ্তাহের মধ্যে ঠিক হয়ে যাচ্ছে। ডক্টরের কথা অনুযায়ী কোভিড আক্রান্তদের মধ্যে ১% মানুষ ভুগছেন সন্তান না হওয়ার সমস্যায়। এছাড়াও দুশ্চিন্তা, ওয়ার্ক ফ্রম হোমের চাপ ইত্যাদি তো আছেই।
একই সঙ্গে কোভিড আক্রান্ত মহিলাদের হরমোনাল চেঞ্জ থেকে শুরু করে তাদের মেন্সট্রুয়াল সাইকেলেও সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যদিও হরমোন লেভেল ৪ থেকে ৫ সপ্তাহের মধ্যে ঠিক হয়ে যাচ্ছে। ডক্টরের কথা অনুযায়ী কোভিড আক্রান্তদের মধ্যে ১% মানুষ ভুগছেন সন্তান না হওয়ার সমস্যায়। এছাড়াও দুশ্চিন্তা, ওয়ার্ক ফ্রম হোমের চাপ ইত্যাদি তো আছেই।
advertisement
5/9
এছাড়াও তিনি আরও বলেছেন, সন্তানসম্ভবা থাকাকালীন যদি কোনও মা কোভিডে আক্রান্ত হন তাহলে তাতে মায়ের মৃত্যু থেকে শুরু করে, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি লিভার জাতীয় অঙ্গের সমস্যা এমনকী প্রি-ম্যাচিওর বাচ্চার জন্মের আশঙ্কাও থাকছে।
এছাড়াও তিনি আরও বলেছেন, সন্তানসম্ভবা থাকাকালীন যদি কোনও মা কোভিডে আক্রান্ত হন তাহলে তাতে মায়ের মৃত্যু থেকে শুরু করে, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি লিভার জাতীয় অঙ্গের সমস্যা এমনকী প্রি-ম্যাচিওর বাচ্চার জন্মের আশঙ্কাও থাকছে।
advertisement
6/9
এমনও হয়েছে যে সদ্য বাচ্চা জন্মানোর পর তাকে রাখতে হয়েছে ইনসেনটিভ কেয়ারে বা দেখা দিয়েছে অন্য সমস্যা। ওমিক্রনেও (Omicron) একইরকম সাইড এফেক্টের সুযোগ আছে বলে জানিয়েছে ডক্টর ভট্টাচার্য।
এমনও হয়েছে যে সদ্য বাচ্চা জন্মানোর পর তাকে রাখতে হয়েছে ইনসেনটিভ কেয়ারে বা দেখা দিয়েছে অন্য সমস্যা। ওমিক্রনেও (Omicron) একইরকম সাইড এফেক্টের সুযোগ আছে বলে জানিয়েছে ডক্টর ভট্টাচার্য।
advertisement
7/9
এর থেকেও খারাপ কেস আছে যেখানে বাচ্চাটির ওজন ২.৫ কেজির থেকে কম হয়েছে বা জন্মানোর আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ভট্টাচার্য আরও বলেছেন সন্তান নেওয়ার আগে যেন সবাই এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে তবেই এগোয়।
এর থেকেও খারাপ কেস আছে যেখানে বাচ্চাটির ওজন ২.৫ কেজির থেকে কম হয়েছে বা জন্মানোর আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ভট্টাচার্য আরও বলেছেন সন্তান নেওয়ার আগে যেন সবাই এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে তবেই এগোয়।
advertisement
8/9
যাঁরা আই ভি এফ পদ্ধতিতে সন্তান নিতে চলেছেন তাঁদের ক্ষেত্রেও ঝুঁকি থেকেই যায়। এই প্রক্রিয়াটি চলার সময় যদি মা কোভিড আক্রান্ত হন তাহলে এই রোগ ভ্রূণের মধ্যেও চলে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ২ ৩ মাস অপেক্ষা করে তার পর এগোনো উচিত হবে।
যাঁরা আই ভি এফ পদ্ধতিতে সন্তান নিতে চলেছেন তাঁদের ক্ষেত্রেও ঝুঁকি থেকেই যায়। এই প্রক্রিয়াটি চলার সময় যদি মা কোভিড আক্রান্ত হন তাহলে এই রোগ ভ্রূণের মধ্যেও চলে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ২ ৩ মাস অপেক্ষা করে তার পর এগোনো উচিত হবে।
advertisement
9/9
তবে, যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যেন ডাক্তারের পরামর্শ অবশই নেওয়া হয়, এমনটাই জানিয়েছে ডক্টর ভট্টাচার্য।
তবে, যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যেন ডাক্তারের পরামর্শ অবশই নেওয়া হয়, এমনটাই জানিয়েছে ডক্টর ভট্টাচার্য।
advertisement
advertisement
advertisement