Cholesterol Control Tips: শুধু মশলা নয়, রান্নাঘরের এই ৫ জিনিস রীতিমতো ব্রহ্মাস্ত্র! নিয়ম মেনে খেলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরল, দূর হবে ধমনীর হলুদ চর্বি...

Last Updated:
Cholesterol Control Tips: হৃদরোগ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রান্নাঘরের ৫টি মসলা অত্যন্ত কার্যকর। এগুলি খেলে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে, রক্তনালী পরিষ্কার হয় এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। বিস্তারিত জানুন...
1/9
আপনার রান্নাঘরেই লুকিয়ে রয়েছে কোলেস্টেরল কমানোর দাওয়াই। শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরল বা খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে চোখের পাতায় হলুদ আস্তরণ, হাত-পায়ে ঝিনঝিনি ভাব, অতিরিক্ত ক্লান্তি, শ্বাস নিতে কষ্ট ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই অবস্থায়, রান্নার ৫টি সাধারণ মসলা নিয়মিত খেলে প্রাকৃতিকভাবেই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
আপনার রান্নাঘরেই লুকিয়ে রয়েছে কোলেস্টেরল কমানোর দাওয়াই। শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরল বা খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে চোখের পাতায় হলুদ আস্তরণ, হাত-পায়ে ঝিনঝিনি ভাব, অতিরিক্ত ক্লান্তি, শ্বাস নিতে কষ্ট ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই অবস্থায়, রান্নার ৫টি সাধারণ মসলা নিয়মিত খেলে প্রাকৃতিকভাবেই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
advertisement
2/9
হলুদ: হলুদে থাকা কারকিউমিন (Curcumin) প্রাকৃতিকভাবে দেহের প্রদাহ কমায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। রাতে দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে উপকার হয়। এছাড়াও স্মুদি বা অন্যান্য রান্নায় মসলা হিসেবে হলুদ ব্যবহার করলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে।
হলুদ: হলুদে থাকা কারকিউমিন (Curcumin) প্রাকৃতিকভাবে দেহের প্রদাহ কমায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। রাতে দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে উপকার হয়। এছাড়াও স্মুদি বা অন্যান্য রান্নায় মসলা হিসেবে হলুদ ব্যবহার করলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে।
advertisement
3/9
দারচিনি: আয়ুর্বেদের মতে, দারচিনিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা এলডিএল কমিয়ে এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত দারচিনি খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। দারচিনি চায়ে, ওটস বা স্মুদিতে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
দারচিনি: আয়ুর্বেদের মতে, দারচিনিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা এলডিএল কমিয়ে এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত দারচিনি খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। দারচিনি চায়ে, ওটস বা স্মুদিতে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
4/9
রসুন: রসুনকে বহুদিন ধরেই আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে থাকা ‘অ্যালিসিন’ (Allicin) নামক উপাদান খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ভূমিকা রাখে। সকালে খালি পেটে ২ কোয়া কাঁচা রসুন অথবা রাতে এক কাপ রসুনের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
রসুন: রসুনকে বহুদিন ধরেই আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে থাকা ‘অ্যালিসিন’ (Allicin) নামক উপাদান খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ভূমিকা রাখে। সকালে খালি পেটে ২ কোয়া কাঁচা রসুন অথবা রাতে এক কাপ রসুনের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
5/9
আদা: আদা একটি শক্তিশালী কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রক মসলা। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। প্রতিদিনের ডায়েটে আদা যোগ করতে পারেন – যেমন সকালে আদা চা, ডিটক্স পানীয়তে আদা মেশানো, অথবা মধুর সঙ্গে আদার পেস্ট খাওয়াতে ভালো ফল মেলে।
আদা: আদা একটি শক্তিশালী কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রক মসলা। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। প্রতিদিনের ডায়েটে আদা যোগ করতে পারেন – যেমন সকালে আদা চা, ডিটক্স পানীয়তে আদা মেশানো, অথবা মধুর সঙ্গে আদার পেস্ট খাওয়াতে ভালো ফল মেলে।
advertisement
6/9
লাল মরিচ: লাল মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন (Capsaicin) নামক উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষা দেয়। আপনি প্রতিদিনের রান্নায় লাল মরিচের ব্যবহার বাড়াতে পারেন। তবে অতিরিক্ত ব্যবহার না করাই ভালো।
লাল মরিচ: লাল মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন (Capsaicin) নামক উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষা দেয়। আপনি প্রতিদিনের রান্নায় লাল মরিচের ব্যবহার বাড়াতে পারেন। তবে অতিরিক্ত ব্যবহার না করাই ভালো।
advertisement
7/9
এই ৫টি মসলা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি রক্তনালীর জমে থাকা হলুদ চর্বিও (fat deposit) পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কিন্তু মনে রাখবেন, কোনো ঘরোয়া উপায় শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাধ্যতামূলক।
এই ৫টি মসলা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি রক্তনালীর জমে থাকা হলুদ চর্বিও (fat deposit) পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কিন্তু মনে রাখবেন, কোনো ঘরোয়া উপায় শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাধ্যতামূলক।
advertisement
8/9
দিল্লি AIIMS-এর কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ রাহুল সেন বলেছেন,
দিল্লি AIIMS-এর কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ রাহুল সেন বলেছেন, "উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগের অন্যতম প্রধান কারণ। নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও প্রাকৃতিক উপাদান যেমন রসুন, হলুদ এবং দারুচিনি ব্যবহারে এলডিএল কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তবে যেকোনো ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।"
advertisement
9/9
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement