Causes of Missed Periods: পিরিয়ড মিস হলেই কি প্রেগন্যান্ট? একবারেই নয়! শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ভয়ঙ্কর এই অসুখগুলো

Last Updated:
Causes of Missed Periods: অনেক সময় কিছু মহিলাদের পিরিয়ড মিস হয়ে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়। অনেকেরই এক-দু মাস পিরিয়ড হয় না। প্রতিমাসেই প্রায় ডেট পেরিয়ে যায়। কিন্তু তার মানেই গর্ভবতী হওয়া নয়।
1/6
অনেক সময় কিছু মহিলাদের পিরিয়ড মিস হয়ে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়। অনেকেরই এক-দু মাস পিরিয়ড হয় না । প্রতিমাসেই প্রায় ডেট পেরিয়ে যায়। কিন্তু তার মানেই গর্ভবতী হওয়া নয়। কিছু বিশেষ কারণের জন্য সময় মত পিরিয়ডস হয় না বা পিছিয়ে যেতে পারে। তবে অবশ্যই সময় মত পিরিয়ড না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কী কী কারণে পিরিয়ডস পিছিয়ে যায় বা হয় না-
অনেক সময় কিছু মহিলাদের পিরিয়ড মিস হয়ে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়। অনেকেরই এক-দু মাস পিরিয়ড হয় না । প্রতিমাসেই প্রায় ডেট পেরিয়ে যায়। কিন্তু তার মানেই গর্ভবতী হওয়া নয়। কিছু বিশেষ কারণের জন্য সময় মত পিরিয়ডস হয় না বা পিছিয়ে যেতে পারে। তবে অবশ্যই সময় মত পিরিয়ড না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কী কী কারণে পিরিয়ডস পিছিয়ে যায় বা হয় না-
advertisement
2/6
পিরিয়ডের অনুপস্থিতির কারণেরক্তাল্পতা: যাদের রক্তাল্পতা বা অ‍্যানিমিয়া আছে তাদের অবশ্যই আয়রনের অভাবে বা রক্তসল্পতার করাণে পিরিয়ড পিছিয়ে যেতে পারে।
পিরিয়ডের অনুপস্থিতির কারণেরক্তাল্পতা: যাদের রক্তাল্পতা বা অ‍্যানিমিয়া আছে তাদের অবশ্যই আয়রনের অভাবে বা রক্তসল্পতার করাণে পিরিয়ড পিছিয়ে যেতে পারে।
advertisement
3/6
বয়স: অনেক সময় বয়স বাড়ার কারণে পিরিয়ড মিস হয়ে যায়। ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে, যখন আপনার শরীর মেনোপজ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তখন পিরিয়ডস দেরি হতে পারে।
বয়স: অনেক সময় বয়স বাড়ার কারণে পিরিয়ড মিস হয়ে যায়। ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে, যখন আপনার শরীর মেনোপজ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তখন পিরিয়ডস দেরি হতে পারে।
advertisement
4/6
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওএস)- কখনও কখনও পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণে মহিলাদের পিরিয়ডস বন্ধ হয়ে যায়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে, প্রায়ই ডিম্বাশয়ে সিস্ট তৈরি হয় এবং ডিম্বস্ফোটন বন্ধ হয়ে যায়। তার কারণে পরিয়ডস দেরি হয়।
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওএস)- কখনও কখনও পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণে মহিলাদের পিরিয়ডস বন্ধ হয়ে যায়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে, প্রায়ই ডিম্বাশয়ে সিস্ট তৈরি হয় এবং ডিম্বস্ফোটন বন্ধ হয়ে যায়। তার কারণে পরিয়ডস দেরি হয়।
advertisement
5/6
অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি- অনেক সময় অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির ফলেও পিরিয়ড মিস হয়ে যেতে পারে। কম শরীরের ওজন বা খাওয়ার ব্যাধি ডিম্বস্রাব প্রতিরোধ করতে পারে বা মাসিক অনিয়মিত করতে পারে। উচ্চ বডি মাস ইনডেক্স (BMI) এবং স্থূলতা প্রধানত ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের পরিবর্তন ঘটায়। এই অবস্থায়ও ঋতুচক্র বিলম্বিত হয়।
অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি- অনেক সময় অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির ফলেও পিরিয়ড মিস হয়ে যেতে পারে। কম শরীরের ওজন বা খাওয়ার ব্যাধি ডিম্বস্রাব প্রতিরোধ করতে পারে বা মাসিক অনিয়মিত করতে পারে। উচ্চ বডি মাস ইনডেক্স (BMI) এবং স্থূলতা প্রধানত ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের পরিবর্তন ঘটায়। এই অবস্থায়ও ঋতুচক্র বিলম্বিত হয়।
advertisement
6/6
গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়া- কিছু মহিলা শীঘ্রই মা হতে না চাওয়ার কারণে গর্ভনিরোধক বড়ি খান। অনেক ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ ডিম্বস্ফোটনকে প্রভাবিত করতে হরমোনের উপর নির্ভর করে। কখনও কখনও এই ওষুধগুলির প্রভাব এমন হয় যে তিন বা তার বেশি মাস ধরে পিরিয়ড হয় না।
গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়া- কিছু মহিলা শীঘ্রই মা হতে না চাওয়ার কারণে গর্ভনিরোধক বড়ি খান। অনেক ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ ডিম্বস্ফোটনকে প্রভাবিত করতে হরমোনের উপর নির্ভর করে। কখনও কখনও এই ওষুধগুলির প্রভাব এমন হয় যে তিন বা তার বেশি মাস ধরে পিরিয়ড হয় না।
advertisement
advertisement
advertisement