Diabetes Tips: মদ খেলে কমে যাবে ডায়াবেটিস! সুরাপানেই কি লুকিয়ে ওষুধ, অবাক করা সত্যিটা জানুন

Last Updated:
Diabetes Tips: অ্যালকোহল কি সত্যিই চিনির মাত্রা কমাতে পারে? চিকিৎসকদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যালকোহল বা বিয়ার পান করা উচিত নয়। যে কোনও ধরনের অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় না।
1/7
প্রচুর সংখ্যক লোক অ্যালকোহল পান করে। ডায়াবেটিস রোগীরাও অ্যালকোহল খান। অনেকে আবার বিশ্বাস করেন যে, অ্যালকোহল পান করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যালকোহল কি সত্যিই চিনির মাত্রা কমাতে পারে? চিকিৎসকদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যালকোহল বা বিয়ার পান করা উচিত নয়। যে কোনও ধরনের অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় না।
প্রচুর সংখ্যক লোক অ্যালকোহল পান করে। ডায়াবেটিস রোগীরাও অ্যালকোহল খান। অনেকে আবার বিশ্বাস করেন যে, অ্যালকোহল পান করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যালকোহল কি সত্যিই চিনির মাত্রা কমাতে পারে? চিকিৎসকদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যালকোহল বা বিয়ার পান করা উচিত নয়। যে কোনও ধরনের অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় না।
advertisement
2/7
অ্যালকোহল পান করার ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে এবং একবার অ্যালকোহলের প্রভাব বন্ধ হয়ে গেলে শর্করার মাত্রা দ্রুত হ্রাস পেতে পারে। এই কারণে অবস্থা আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অ্যালকোহল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। মানুষের ভুল বোঝাবুঝির শিকার হওয়া উচিত নয় এবং স্বাস্থ্য নিয়ে খেলা করা উচিত নয়।
অ্যালকোহল পান করার ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে এবং একবার অ্যালকোহলের প্রভাব বন্ধ হয়ে গেলে শর্করার মাত্রা দ্রুত হ্রাস পেতে পারে। এই কারণে অবস্থা আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অ্যালকোহল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। মানুষের ভুল বোঝাবুঝির শিকার হওয়া উচিত নয় এবং স্বাস্থ্য নিয়ে খেলা করা উচিত নয়।
advertisement
3/7
ফোর্টিস হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডঃ দীনেশ কুমার ত্যাগী জানান, ডায়াবেটিস রোগীদের একেবারেই অ্যালকোহল পান করা উচিত নয়। অ্যালকোহল রক্তে শর্করার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ডায়াবেটিস রোগীরা অ্যালকোহল পান করলে তাঁদের রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
ফোর্টিস হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডঃ দীনেশ কুমার ত্যাগী জানান, ডায়াবেটিস রোগীদের একেবারেই অ্যালকোহল পান করা উচিত নয়। অ্যালকোহল রক্তে শর্করার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ডায়াবেটিস রোগীরা অ্যালকোহল পান করলে তাঁদের রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
advertisement
4/7
যখন অ্যালকোহলের প্রভাব শেষ।তখন চিনির মাত্রা দ্রুত কমে যায় এবং কখনও কখনও হাইপোগ্লাইসেমিয়ার অবস্থা দেখা দেয়। একে লো ব্লাড সুগারও বলা হয়।
যখন অ্যালকোহলের প্রভাব শেষ।তখন চিনির মাত্রা দ্রুত কমে যায় এবং কখনও কখনও হাইপোগ্লাইসেমিয়ার অবস্থা দেখা দেয়। একে লো ব্লাড সুগারও বলা হয়।
advertisement
5/7
অ্যালকোহল রক্তে শর্করার মাত্রায় দ্রুত ওঠানামা করায়, যা রোগীর অবস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে। এটি এড়াতে এই ধরনের রোগীদের অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকতে হবে। ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ এবং এটি নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ওষুধের পাশাপাশি সংযত জীবনধারা ও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রয়োজন।
অ্যালকোহল রক্তে শর্করার মাত্রায় দ্রুত ওঠানামা করায়, যা রোগীর অবস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে। এটি এড়াতে এই ধরনের রোগীদের অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকতে হবে। ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ এবং এটি নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ওষুধের পাশাপাশি সংযত জীবনধারা ও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রয়োজন।
advertisement
6/7
ডঃ ত্যাগীর মতে, হাইপোগ্লাইসেমিয়া এমন একটি অবস্থা যেখানে ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম হয়ে যায়। এমন অবস্থায় শরীরের শক্তি ক্ষয় হতে শুরু করে। যদি একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময়ের জন্য হাইপোগ্লাইসেমিক থাকেন তবে এটি মৃত্যুর কারণ হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত তাঁদের রক্তে শর্করা পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
ডঃ ত্যাগীর মতে, হাইপোগ্লাইসেমিয়া এমন একটি অবস্থা যেখানে ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম হয়ে যায়। এমন অবস্থায় শরীরের শক্তি ক্ষয় হতে শুরু করে। যদি একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময়ের জন্য হাইপোগ্লাইসেমিক থাকেন তবে এটি মৃত্যুর কারণ হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত তাঁদের রক্তে শর্করা পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
advertisement
7/7
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য রোগীদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর ও কম চিনিযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। ওষুধ সময়মতো গ্রহণ করা উচিত এবং জীবনধারা আরও ভাল বজায় রাখা উচিত। সময় মতো ঘুমনো এবং ঘুম থেকে ওঠা উচিত। প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য রোগীদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর ও কম চিনিযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। ওষুধ সময়মতো গ্রহণ করা উচিত এবং জীবনধারা আরও ভাল বজায় রাখা উচিত। সময় মতো ঘুমনো এবং ঘুম থেকে ওঠা উচিত। প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement