শরীরে ট্যাটু থাকলে কি রক্ত দেওয়া যায়? কী বলছেন চিকিৎসকরা! আসল সত্যিটা জেনে নিন

Last Updated:
Tattoo- অনেক চিকিৎসক এক বছর রক্তদান করতেও বারণ করেন। ফলে খুব বেশি হলে ১২ মাস পর থেকে চাইলেই অনায়াসে আপনি রক্তদান করতে পারেন।
1/6
ট্যাটু তো আর আজকের বিষয় নয়। উল্কি হিসবেই পরিচিত ছিল এই ট্যাটু। বহু কাল ধরেই মানুষ নিজের শরীরে নানা উল্কি করেন। তবে বর্তমানে ট্যাটু সব থেকে বেশি হাল ফ্যাশন। ছেলে মেয়ে সকলেই ট্যাটুতে মেতেছেন। এখন প্রশ্ন হল, ট্যাটু করা থাকলে কী রক্ত দান করা যায়? এ নিয়ে নানা মত আছে। জেনে নেওয়া যাক কী করা উচিত!
ট্যাটু তো আর আজকের বিষয় নয়। উল্কি হিসবেই পরিচিত ছিল এই ট্যাটু। বহু কাল ধরেই মানুষ নিজের শরীরে নানা উল্কি করেন। তবে বর্তমানে ট্যাটু সব থেকে বেশি হাল ফ্যাশন। ছেলে মেয়ে সকলেই ট্যাটুতে মেতেছেন। এখন প্রশ্ন হল, ট্যাটু করা থাকলে কী রক্ত দান করা যায়? এ নিয়ে নানা মত আছে। জেনে নেওয়া যাক কী করা উচিত!
advertisement
2/6
ট্যাটু সাধারণত নতুন নিডল ব্যবহার করেই করা উচিত। কিন্তু অনেক সময় এক নিডল দিয়েই বহু মানুষকে ট্যাটু করা হয়ে থাকতে পারে। সেরকম হলে রক্তের মাধ্যমে এই তিনটি রোগ শরীরে ছড়ানোর সম্ভাবনা থেকেই যায়। তাই মাথায় রাখতে হবে যেন নতুন নিডল দিয়েই ট্যাটু করা হয়।
ট্যাটু সাধারণত নতুন নিডল ব্যবহার করেই করা উচিত। কিন্তু অনেক সময় এক নিডল দিয়েই বহু মানুষকে ট্যাটু করা হয়ে থাকতে পারে। সেরকম হলে রক্তের মাধ্যমে এই তিনটি রোগ শরীরে ছড়ানোর সম্ভাবনা থেকেই যায়। তাই মাথায় রাখতে হবে যেন নতুন নিডল দিয়েই ট্যাটু করা হয়।
advertisement
3/6
সংক্রমণের পর ভাইরাস যে সময়ের মধ্যে বংশবৃদ্ধি করে সেই সময়কে বলা হয় ইনকিউবেশন পিরিয়ড । অর্থাৎ ছয় মাসের মধ্যে কোনওভাবে একজন ব্যক্তি এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি, কিংবা হেপাটাইটিস সি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এবং ওই সময়ের মধ্যে রক্তপরীক্ষা করালেও রিপোর্ট নেগেটিভ আসতে পারে।
সংক্রমণের পর ভাইরাস যে সময়ের মধ্যে বংশবৃদ্ধি করে সেই সময়কে বলা হয় ইনকিউবেশন পিরিয়ড । অর্থাৎ ছয় মাসের মধ্যে কোনওভাবে একজন ব্যক্তি এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি, কিংবা হেপাটাইটিস সি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এবং ওই সময়ের মধ্যে রক্তপরীক্ষা করালেও রিপোর্ট নেগেটিভ আসতে পারে।
advertisement
4/6
ফলে ট্যাটু করানোর ছয় মাসের মধ্যে কোনও ব্যক্তি রক্তদান করলে তাঁর রক্ত দ্বারা অন্য সুস্থ ব্যক্তি কঠিন অসুখে সংক্রামিত হওয়ার ভয় থেকে যায়। তাই কম করে ছয় মাস একটু সতর্ক থাকতেই হবে।
ফলে ট্যাটু করানোর ছয় মাসের মধ্যে কোনও ব্যক্তি রক্তদান করলে তাঁর রক্ত দ্বারা অন্য সুস্থ ব্যক্তি কঠিন অসুখে সংক্রামিত হওয়ার ভয় থেকে যায়। তাই কম করে ছয় মাস একটু সতর্ক থাকতেই হবে।
advertisement
5/6
কিন্তু ৬ মাস পর আপনি নিজের ব্লাড টেস্ট করিয়ে নিশ্চিত হয়ে যেতে পারেন যে শরীরে এই রোগ গুলি ছড়ায়নি। তারপর ট্যাটু থাকলেও নিশ্চিন্তে রক্ত দেওয়া যায়। মনে করে ট্যাটু করানোর সময় একটি বিল রাখুন। যা দেখে নির্ধারণ করা যায় যে আপনার ট্যাটুর বয়স ছয় মাস পার হয়ে গিয়েছে। অনেক সময় ট্যাটু থাকলে রক্ত নিতেও চায় না অনেকে। সে ক্ষেত্রে এই বিল দেখিয়ে এবং রক্তের টেস্ট রিপোর্ট দেখালেই সমস্যার সমাধান হতে পারে।
কিন্তু ৬ মাস পর আপনি নিজের ব্লাড টেস্ট করিয়ে নিশ্চিত হয়ে যেতে পারেন যে শরীরে এই রোগ গুলি ছড়ায়নি। তারপর ট্যাটু থাকলেও নিশ্চিন্তে রক্ত দেওয়া যায়। মনে করে ট্যাটু করানোর সময় একটি বিল রাখুন। যা দেখে নির্ধারণ করা যায় যে আপনার ট্যাটুর বয়স ছয় মাস পার হয়ে গিয়েছে। অনেক সময় ট্যাটু থাকলে রক্ত নিতেও চায় না অনেকে। সে ক্ষেত্রে এই বিল দেখিয়ে এবং রক্তের টেস্ট রিপোর্ট দেখালেই সমস্যার সমাধান হতে পারে।
advertisement
6/6
অনেক চিকিৎসক এক বছর রক্তদান করতেও বারণ করেন। ফলে খুব বেশি হলে ১২ মাস পর থেকে চাইলেই অনায়াসে আপনি রক্তদান করতে পারেন। যদিও তার আগে একটি রক্ত পরীক্ষা করিয়ে জেনে নিন আপনার শরীরে কোনও রোগ বাসা বেঁধেছে কিনা!
অনেক চিকিৎসক এক বছর রক্তদান করতেও বারণ করেন। ফলে খুব বেশি হলে ১২ মাস পর থেকে চাইলেই অনায়াসে আপনি রক্তদান করতে পারেন। যদিও তার আগে একটি রক্ত পরীক্ষা করিয়ে জেনে নিন আপনার শরীরে কোনও রোগ বাসা বেঁধেছে কিনা!
advertisement
advertisement
advertisement