Cake Mixing Ceremony: বড়দিনের প্রস্তুতি শুরু, শহরের এই হোটেলে ধুমধাম করে হল কেক মিক্সিং সেরিমনি, অতিথিদের মুখে চওড়া হাসি

Last Updated:
Cake Mixing Ceremony in Polo Floatel: শুক্রবার কেক মিক্সিং সেরিমনির মধ্যে দিয়ে বড়দিনের মরশুম শুরুর ঘণ্টা বাজিয়ে দিল পোলো ফ্লোটেল (Polo Floatel)। এদিনের অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে উপস্থিত ছিল স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও।
1/8
সামনে বড়দিন। রঙ বেরঙের আলো, ক্যারল, সান্তাক্লজ। এবং অবশ্যই কেকের মরশুম। পুজো মানে যেমন জমিয়ে খাওয়াদাওয়া, বড়দিন মানে তেমনই নানা স্বাদের কেক। দুটোকে আলাদা করা যাবে না কোনওভাবেই।
সামনে বড়দিন। রঙ বেরঙের আলো, ক্যারল, সান্তাক্লজ। এবং অবশ্যই কেকের মরশুম। পুজো মানে যেমন জমিয়ে খাওয়াদাওয়া, বড়দিন মানে তেমনই নানা স্বাদের কেক। দুটোকে আলাদা করা যাবে না কোনওভাবেই।
advertisement
2/8
শুক্রবার কেক মিক্সিং সেরিমনির মধ্যে দিয়ে বড়দিনের মরশুম শুরুর ঘণ্টা বাজিয়ে দিল পোলো ফ্লোটেল (Polo Floatel)। এদিনের অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে উপস্থিত ছিল স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও।
শুক্রবার কেক মিক্সিং সেরিমনির মধ্যে দিয়ে বড়দিনের মরশুম শুরুর ঘণ্টা বাজিয়ে দিল পোলো ফ্লোটেল (Polo Floatel)। এদিনের অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে উপস্থিত ছিল স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও।
advertisement
3/8
যে কোনও উৎসব উদযাপনের জন্য পোলো ফ্লোটেল আদর্শ। গঙ্গা বক্ষে ভাসতে ভাসতে প্লাম কেকের স্বাদ, এর থেকে মজাদার এবং উপাদেয় আর কী হতে পারে! নতুন বছর, পয়লা বৈশাখ হোক কিংবা দুর্গাপুজো বা বড়দিন, পোলো ফ্লোটেল সবসময় প্রস্তুত। গ্রাহকের চাহিদার খুঁটিনাটির দিকেও নজর থাকে সবসময়।
যে কোনও উৎসব উদযাপনের জন্য পোলো ফ্লোটেল আদর্শ। গঙ্গা বক্ষে ভাসতে ভাসতে প্লাম কেকের স্বাদ, এর থেকে মজাদার এবং উপাদেয় আর কী হতে পারে! নতুন বছর, পয়লা বৈশাখ হোক কিংবা দুর্গাপুজো বা বড়দিন, পোলো ফ্লোটেল সবসময় প্রস্তুত। গ্রাহকের চাহিদার খুঁটিনাটির দিকেও নজর থাকে সবসময়।
advertisement
4/8
যে কোনও উৎসবে তাই পোলো ফ্লোটেলই হয়ে উঠেছে কলকাতাবাসীর প্রথম পছন্দের জায়গা। আর হবে না-ই বা কেন, গঙ্গার ঢেউ, অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য আর জিভে জল আনা সব খাবারদাবার। সঙ্গে সবরকমের সুযোগ সুবিধা তো আছেই।
যে কোনও উৎসবে তাই পোলো ফ্লোটেলই হয়ে উঠেছে কলকাতাবাসীর প্রথম পছন্দের জায়গা। আর হবে না-ই বা কেন, গঙ্গার ঢেউ, অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য আর জিভে জল আনা সব খাবারদাবার। সঙ্গে সবরকমের সুযোগ সুবিধা তো আছেই।
advertisement
5/8
কেক মিক্সিং সেরিমনি জানিয়ে দেয় ফসল কাটার মরশুম এসে গিয়েছে। সঙ্গে শুরু হয়ে যায় বড়দিনের প্রস্তুতি। কেক তৈরির সমস্ত উপাদান জড়ো করতে শুরু করেন বাড়ির মহিলারা। ফল, বাদাম, বিভিন্ন রকমের মশলা ইত্যাদি যা যা লাগে আর কি! বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনরা আসেন। সমাজের সব স্তরের মানুষরা জড়ো হন। গোটা বাড়িতে হইচই পড়ে যায়।
কেক মিক্সিং সেরিমনি জানিয়ে দেয় ফসল কাটার মরশুম এসে গিয়েছে। সঙ্গে শুরু হয়ে যায় বড়দিনের প্রস্তুতি। কেক তৈরির সমস্ত উপাদান জড়ো করতে শুরু করেন বাড়ির মহিলারা। ফল, বাদাম, বিভিন্ন রকমের মশলা ইত্যাদি যা যা লাগে আর কি! বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনরা আসেন। সমাজের সব স্তরের মানুষরা জড়ো হন। গোটা বাড়িতে হইচই পড়ে যায়।
advertisement
6/8
সাধারণত বড়দিনের এক মাস আগে কেক মিক্সিং সেরিমনির আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠান শুধু বড়দিনকে স্বাগত জানানোর অনুষ্ঠান নয়, এটা একই সঙ্গে সমৃদ্ধির প্রতীকও। নতুন বছর ভাল কিছু ঘটার বার্তা নিয়ে গোটা বিশ্বেই ধুমধাম করে কেক মিক্সিং সেরিমনির আয়োজন করা হয়।
সাধারণত বড়দিনের এক মাস আগে কেক মিক্সিং সেরিমনির আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠান শুধু বড়দিনকে স্বাগত জানানোর অনুষ্ঠান নয়, এটা একই সঙ্গে সমৃদ্ধির প্রতীকও। নতুন বছর ভাল কিছু ঘটার বার্তা নিয়ে গোটা বিশ্বেই ধুমধাম করে কেক মিক্সিং সেরিমনির আয়োজন করা হয়।
advertisement
7/8
অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে পোলো ফ্লোটেলের জেনারেল ম্যানেজার সৌমেন হালদার বলেন, “কেক মিক্সিং সেরিমনির আয়োজন করতে পেরে আমরা অত্যন্ত খুশি। বহু বছর ধরে পোলো ফ্লোটেল এই অনুষ্ঠান করছে। এখন এই সেরিমনি কলকাতারই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটা নিছক উৎসব নয়, ভালবাসা, ভাগ করে নেওয়া এবং উষ্ণতার প্রতীক, বড়দিনের প্রকৃত চেতনা ফুটে ওঠে।”
অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে পোলো ফ্লোটেলের জেনারেল ম্যানেজার সৌমেন হালদার বলেন, “কেক মিক্সিং সেরিমনির আয়োজন করতে পেরে আমরা অত্যন্ত খুশি। বহু বছর ধরে পোলো ফ্লোটেল এই অনুষ্ঠান করছে। এখন এই সেরিমনি কলকাতারই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটা নিছক উৎসব নয়, ভালবাসা, ভাগ করে নেওয়া এবং উষ্ণতার প্রতীক, বড়দিনের প্রকৃত চেতনা ফুটে ওঠে।”
advertisement
8/8
সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “এই অনুষ্ঠান একটা ঐতিহ্য, আমাদের অতিথিদের ছুটি আরও উপভোগ্য হয়ে ওঠে। এই অভিজ্ঞতা অতিথিদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারায় আমরা খুশি। এই বড়দিন বিশেষ হয়ে উঠুক।”
সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “এই অনুষ্ঠান একটা ঐতিহ্য, আমাদের অতিথিদের ছুটি আরও উপভোগ্য হয়ে ওঠে। এই অভিজ্ঞতা অতিথিদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারায় আমরা খুশি। এই বড়দিন বিশেষ হয়ে উঠুক।”
advertisement
advertisement
advertisement