Jhargram Tourism: ভারতের বোটানিস্টরা গবেষণার জন্য ছুটে আসেন 'এই' মন্দিরে! কী অমূল্যরতন লুকিয়ে আশপাশে? আপনিও খুঁজলেও পেতে পারেন

Last Updated:
Jhargram Tourism: কনক-দুর্গা মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাজা গোপীনাথ সিংহ রায়ের উত্তরসূরীরা নাকি আয়ুর্বেদিক চর্চায় পারদর্শী ছিলেন। তাই তাঁরাই বিভিন্ন ঔষধি গাছ সংগ্রহ করে বানিয়েছিলেন ঔষধি বনাঞ্চল। গোটা ভারত থেকে বোটানিস্টরা ওষুধ নিয়ে গবেষণা করতে এই জঙ্গলে আসেন।
1/7
*জামবনী, ঝাড়গ্রাম, তন্ময় নন্দী: ঝাড়গ্রাম শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে গভীর জঙ্গল। তার মধ্যেই ঝলমল করে সবুজে ঘেরা একটি মন্দির। শাল পলাশের কুঁজকানন শোভা বাড়াচ্ছে অরণ্যের। পাশ দিয়েই বইছে ডুলুং নদী। ডুলুংয়ের এপারে বনভূমি-ঘেরা কনক দুর্গা মন্দির।
*জামবনী, ঝাড়গ্রাম, তন্ময় নন্দী: ঝাড়গ্রাম শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে গভীর জঙ্গল। তার মধ্যেই ঝলমল করে সবুজে ঘেরা একটি মন্দির। শাল পলাশের কুঁজকানন শোভা বাড়াচ্ছে অরণ্যের। পাশ দিয়েই বইছে ডুলুং নদী। ডুলুংয়ের এপারে বনভূমি-ঘেরা কনক দুর্গা মন্দির।
advertisement
2/7
*প্রায় ৭০ একর বনভূমি সম্পূর্ণ ঔষধি গাছ দিয়ে ঘেরা। গোটা ভারত থেকে বোটানিস্টরা ওষুধ নিয়ে গবেষণা করতে এই জঙ্গলে আসেন।
*প্রায় ৭০ একর বনভূমি সম্পূর্ণ ঔষধি গাছ দিয়ে ঘেরা। গোটা ভারত থেকে বোটানিস্টরা ওষুধ নিয়ে গবেষণা করতে এই জঙ্গলে আসেন।
advertisement
3/7
*জনশ্রুতি, কনক-দুর্গা মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাজা গোপীনাথ সিংহ রায়ের উত্তরসূরীরা নাকি আয়ুর্বেদিক চর্চায় পারদর্শী ছিলেন। তাই তাঁরাই বিভিন্ন ঔষধি গাছ সংগ্রহ করে বানিয়েছিলেন ঔষধি বনাঞ্চল।
*জনশ্রুতি, কনক-দুর্গা মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাজা গোপীনাথ সিংহ রায়ের উত্তরসূরীরা নাকি আয়ুর্বেদিক চর্চায় পারদর্শী ছিলেন। তাই তাঁরাই বিভিন্ন ঔষধি গাছ সংগ্রহ করে বানিয়েছিলেন ঔষধি বনাঞ্চল।
advertisement
4/7
*জানা যায়, ৪৩৩ ধরনের ঔষধি গাছ এই বনাঞ্চলকে ঘিরে রেখেছে। মন্দিরের পশ্চিম দিকে এই ঔষধি জঙ্গল। আর পূর্বে খরস্রোতা ডুলুং।
*জানা যায়, ৪৩৩ ধরনের ঔষধি গাছ এই বনাঞ্চলকে ঘিরে রেখেছে। মন্দিরের পশ্চিম দিকে এই ঔষধি জঙ্গল। আর পূর্বে খরস্রোতা ডুলুং।
advertisement
5/7
*এই পরিবেশের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য বানর, কেউ ক্ষতি করে না। এই বানরগুলি এই রহস্যময় এবং সুন্দর জায়গার ইকোসিস্টেমের মূল্যবান অংশ। তারা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রেখে চলেছে।
*এই পরিবেশের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য বানর, কেউ ক্ষতি করে না। এই বানরগুলি এই রহস্যময় এবং সুন্দর জায়গার ইকোসিস্টেমের মূল্যবান অংশ। তারা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রেখে চলেছে।
advertisement
6/7
*২০০৭-২০০৮ সাল থেকে নতুন করে তৈরি হয় চেকপোস্ট, থাকেন রক্ষী। গাছেদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও নিযুক্ত করা হয়েছে কিছু মানুষকে। জঙ্গলের মাঝে হয়েছে রাস্তা তার দু-পাশে রেলিং। এভাবেই ইতিহাসকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
*২০০৭-২০০৮ সাল থেকে নতুন করে তৈরি হয় চেকপোস্ট, থাকেন রক্ষী। গাছেদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও নিযুক্ত করা হয়েছে কিছু মানুষকে। জঙ্গলের মাঝে হয়েছে রাস্তা তার দু-পাশে রেলিং। এভাবেই ইতিহাসকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
advertisement
7/7
*স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় ইতিমধ্যে সেখানে নৌযান চলাচল, বাচ্চাদের জন্য খেলার পার্ক এবং মূল মন্দির সংলগ্ন অতিথি নিবাস গড়ে উঠেছে। পরিবেশ পর্যটনে বিকাশের জন্য এসব পদক্ষেপ।
*স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় ইতিমধ্যে সেখানে নৌযান চলাচল, বাচ্চাদের জন্য খেলার পার্ক এবং মূল মন্দির সংলগ্ন অতিথি নিবাস গড়ে উঠেছে। পরিবেশ পর্যটনে বিকাশের জন্য এসব পদক্ষেপ।
advertisement
advertisement
advertisement