Boil Treatment: ফোঁড়ার ব্যথায় কাবু! বাড়িতেই করুন এই সহজ কাজ! দু'দিনে গায়েব হবে!

Last Updated:
Boil Treatment: গরম পড়তেই ফোঁড়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই! তবে এই সহজ উপায় জানা থাকলে পালাবে ফোঁড়া! জানুন
1/6
যেকোনও সময় শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফোঁড়া হতে পারে। আর ফোঁড়ার ব্যথা সহ্য করা কতটা কষ্টকর তা শুধু ভুক্তভোগীরাই জানবেন! ফোঁড়া হল একটি অঙ্গ বা টিস্যুর মধ্যে তৈরি হওয়া বা জমে থাকা পুঁজের গঠন। ফোঁড়া শরীরের যেকোনও অংশে হতে পারে, যেমন মুখমণ্ডলে, মুখে, দাঁতে, তাছাড়া পেট পিঠ ইত্যাদি অঙ্গগুলোতেও হতে পারে।ঘরোয়া উপায়ে যেভাবে ফোঁড়ার ব্যথা কমবে। photo source collected
যেকোনও সময় শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফোঁড়া হতে পারে। আর ফোঁড়ার ব্যথা সহ্য করা কতটা কষ্টকর তা শুধু ভুক্তভোগীরাই জানবেন! ফোঁড়া হল একটি অঙ্গ বা টিস্যুর মধ্যে তৈরি হওয়া বা জমে থাকা পুঁজের গঠন। ফোঁড়া শরীরের যেকোনও অংশে হতে পারে, যেমন মুখমণ্ডলে, মুখে, দাঁতে, তাছাড়া পেট পিঠ ইত্যাদি অঙ্গগুলোতেও হতে পারে।ঘরোয়া উপায়ে যেভাবে ফোঁড়ার ব্যথা কমবে। photo source collected
advertisement
2/6
গরম ভাপ: ফোঁড়ার স্থানে গরম ভাপ নিলে ওই স্থানে রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ বাড়বে। ফোঁড়ার ব্যথার শুরু থেকেই গরম ভাপ নেওয়া শুরু করলে দ্রুত ব্যথা কমবে। প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট করে ৩-৪ বার ফোঁড়ার স্থানে গরম ভাপ নিন।photo source collected
গরম ভাপ: ফোঁড়ার স্থানে গরম ভাপ নিলে ওই স্থানে রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ বাড়বে। ফোঁড়ার ব্যথার শুরু থেকেই গরম ভাপ নেওয়া শুরু করলে দ্রুত ব্যথা কমবে। প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট করে ৩-৪ বার ফোঁড়ার স্থানে গরম ভাপ নিন।photo source collected
advertisement
3/6
হলুদ গুঁড়ো: এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। এসব বৈশিষ্ট্য ফোঁড়ার ব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়। এজন্য এক চা চামচ হলুদের গুঁড়োর সঙ্গে জল বা সামান্য দুধ মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে ফোঁড়ার স্থানে ব্যবহার করলে উপকার মিলবে। প্রতিদিন অন্তত ৩ বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।photo source collected
হলুদ গুঁড়ো: এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। এসব বৈশিষ্ট্য ফোঁড়ার ব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়। এজন্য এক চা চামচ হলুদের গুঁড়োর সঙ্গে জল বা সামান্য দুধ মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে ফোঁড়ার স্থানে ব্যবহার করলে উপকার মিলবে। প্রতিদিন অন্তত ৩ বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।photo source collected
advertisement
4/6
ইপসম লবণ: এই লবণের কার্যকারিতা অনেক। ফোঁড়ার ব্যথা এবং এটি শুকিয়ে যেতে সাহায্য করে লবণ। ফোঁড়ার পুঁজ শুকিয়ে নেয় ইপসোম লবণ। এজন্য গরম জলতে ইপসম লবণ মিশিয়ে ফোঁড়ার স্থানে কটনপ্যাডের সাহায্যে ব্যবহার করুন। দিনে অন্তত ৩ বার করে ২০ মিনিটের জন্য আক্রান্ত স্থানে এই লবণ জল ব্যবহার করুন।photo source collected
ইপসম লবণ: এই লবণের কার্যকারিতা অনেক। ফোঁড়ার ব্যথা এবং এটি শুকিয়ে যেতে সাহায্য করে লবণ। ফোঁড়ার পুঁজ শুকিয়ে নেয় ইপসোম লবণ। এজন্য গরম জলতে ইপসম লবণ মিশিয়ে ফোঁড়ার স্থানে কটনপ্যাডের সাহায্যে ব্যবহার করুন। দিনে অন্তত ৩ বার করে ২০ মিনিটের জন্য আক্রান্ত স্থানে এই লবণ জল ব্যবহার করুন।photo source collected
advertisement
5/6
ক্যাস্টর অয়েল: সাধারণত চুল ঘন করতে ব্যবহৃত হয় ক্যাস্টর অয়েল। জানেন কি, এই তেলে আছে শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য। যা ফোঁড়া সারাতে দুর্দান্ত কাজ করে। ফোঁড়া না পাকা অব্দি প্রতিদিন এই তেল ব্যবহার করুন। ব্যথা মুক্ত থাকবেন এবং দ্রুত পেকে ফোঁড়ার ঘা শুকিয়ে যাবে।photo source collected
ক্যাস্টর অয়েল: সাধারণত চুল ঘন করতে ব্যবহৃত হয় ক্যাস্টর অয়েল। জানেন কি, এই তেলে আছে শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য। যা ফোঁড়া সারাতে দুর্দান্ত কাজ করে। ফোঁড়া না পাকা অব্দি প্রতিদিন এই তেল ব্যবহার করুন। ব্যথা মুক্ত থাকবেন এবং দ্রুত পেকে ফোঁড়ার ঘা শুকিয়ে যাবে।photo source collected
advertisement
6/6
নিম তেল: এই তেলে আছে অ্যান্টি-সেপটিক, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যসমূহ। যা ফোঁড়াসহ ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে। দিনে ৩-৪ বার নিম তেল ফোঁড়ার স্থানে ব্যবহার করলে ব্যথাও কমবে এবং ঘা শুকাবে দ্রুত। (Reported By: Suvojit Ghosh)
নিম তেল: এই তেলে আছে অ্যান্টি-সেপটিক, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যসমূহ। যা ফোঁড়াসহ ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে। দিনে ৩-৪ বার নিম তেল ফোঁড়ার স্থানে ব্যবহার করলে ব্যথাও কমবে এবং ঘা শুকাবে দ্রুত। (Reported By: Suvojit Ghosh)
advertisement
advertisement
advertisement