Diabetes Control: রাতের অন্ধকারে এই মহা ভুল করলেই চরম বিপদ! চড়চড়িয়ে বাড়বে ব্লাড সুগার! নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে ডায়াবেটিস!

Last Updated:
Diabetes Control: আজকের পরিবর্তিত জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ছে। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন যে ডায়াবেটিস কেবল খাবারের কারণে হয়, ভুল ভাবেন
1/5
ডায়াবেটিসের সমস্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ এর শিকার হয়েছেন। আজকের পরিবর্তিত জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ছে। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন যে ডায়াবেটিস কেবল খাবারের কারণে হয়, তবে রাতে ভাল ঘুম না হওয়া বা অনিদ্রাও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
ডায়াবেটিসের সমস্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ এর শিকার হয়েছেন। আজকের পরিবর্তিত জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ছে। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন যে ডায়াবেটিস কেবল খাবারের কারণে হয়, তবে রাতে ভাল ঘুম না হওয়া বা অনিদ্রাও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
advertisement
2/5
ঘুম আমাদের শরীরের জন্য খাবার এবং জলের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভাল ঘুম পাওয়া উচিত। তা না করলে চিনির মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে। নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস বিভাগের পরিচালক ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ১৮-কে বলেন, ঘুমের অভাব আমাদের শরীরে ইনসুলিন হরমোনের ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। ইনসুলিন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
ঘুম আমাদের শরীরের জন্য খাবার এবং জলের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভাল ঘুম পাওয়া উচিত। তা না করলে চিনির মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে। নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস বিভাগের পরিচালক ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ১৮-কে বলেন, ঘুমের অভাব আমাদের শরীরে ইনসুলিন হরমোনের ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। ইনসুলিন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
3/5
যখন একজন ব্যক্তি ৭-৮ ঘণ্টার কম ঘুমান, তখন শরীর সঠিকভাবে ইনসুলিন ব্যবহার করতে অক্ষম হয়। এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। ধীরে ধীরে, এই অবস্থা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে পরিণত হতে পারে। যারা দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ থাকে। এ ছাড়া, যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের জন্য ঘুম সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম না পান, তাহলে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে। ঘুমের অভাবে চিনির মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে।
যখন একজন ব্যক্তি ৭-৮ ঘণ্টার কম ঘুমান, তখন শরীর সঠিকভাবে ইনসুলিন ব্যবহার করতে অক্ষম হয়। এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। ধীরে ধীরে, এই অবস্থা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে পরিণত হতে পারে। যারা দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ থাকে। এ ছাড়া, যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের জন্য ঘুম সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম না পান, তাহলে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে। ঘুমের অভাবে চিনির মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে।
advertisement
4/5
 ডাঃ রাওয়াত বলেন, ঘুমের অভাব মানসিক চাপ বাড়ায় এবং শরীরে কর্টিসল নামক হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই হরমোন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়াকেও বাধাগ্রস্ত করে। এছাড়াও, ঘুমের অভাবে ক্ষুধা বৃদ্ধি পায় এবং মানুষ বেশি ক্যালোরিযুক্ত খাবার খায়, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। এর ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়ে। রাত পর্যন্ত জেগে থাকা বা ঘুম না হওয়া আমাদের শরীরের সার্কাডিয়ান ছন্দকে ব্যাহত করে। যখন এই জৈবিক ঘড়িটি সঠিকভাবে কাজ করে না, তখন হরমোনের ভারসাম্য ভেঙে যায় এবং শর্করার মাত্রা ব্যাহত হয়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
ডাঃ রাওয়াত বলেন, ঘুমের অভাব মানসিক চাপ বাড়ায় এবং শরীরে কর্টিসল নামক হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই হরমোন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়াকেও বাধাগ্রস্ত করে। এছাড়াও, ঘুমের অভাবে ক্ষুধা বৃদ্ধি পায় এবং মানুষ বেশি ক্যালোরিযুক্ত খাবার খায়, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। এর ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়ে। রাত পর্যন্ত জেগে থাকা বা ঘুম না হওয়া আমাদের শরীরের সার্কাডিয়ান ছন্দকে ব্যাহত করে। যখন এই জৈবিক ঘড়িটি সঠিকভাবে কাজ করে না, তখন হরমোনের ভারসাম্য ভেঙে যায় এবং শর্করার মাত্রা ব্যাহত হয়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
advertisement
5/5
বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস এড়াতে এবং চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমের সঠিক সময়ও গুরুত্বপূর্ণ। রাত ১০ থেকে ১১ টার মধ্যে ঘুমানো এবং সকালে সময়মতো ঘুম থেকে ওঠা শরীরের জন্য উপকারী। ঘুমানোর আগে মোবাইল বা টিভির ব্যবহার কমানো উচিত যাতে ভাল ঘুম হয়। যদি কারও ঘুমের সমস্যা হয়, তাহলে যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং হালকা হাঁটার মতো অভ্যাস গ্রহণ করা উচিত। ঘুমানোর আগে ক্যাফেইন বা ভারী খাবার খাবেন না। এই সমস্ত ব্যবস্থা ঘুমের উন্নতিতে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস এড়াতে এবং চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমের সঠিক সময়ও গুরুত্বপূর্ণ। রাত ১০ থেকে ১১ টার মধ্যে ঘুমানো এবং সকালে সময়মতো ঘুম থেকে ওঠা শরীরের জন্য উপকারী। ঘুমানোর আগে মোবাইল বা টিভির ব্যবহার কমানো উচিত যাতে ভাল ঘুম হয়। যদি কারও ঘুমের সমস্যা হয়, তাহলে যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং হালকা হাঁটার মতো অভ্যাস গ্রহণ করা উচিত। ঘুমানোর আগে ক্যাফেইন বা ভারী খাবার খাবেন না। এই সমস্ত ব্যবস্থা ঘুমের উন্নতিতে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
advertisement
advertisement