গ্রীষ্মের 'সুপারফুড' এই সস্তার ফল! দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, দাঁতকে করে মজবুত, বীজও ফেলনা নয়...জানুন উপকারিতা

Last Updated:
Superfood Of Summer: ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব লোকাল 18-কে বলেন যে, সুগার নিয়ন্ত্রণে সস্তার এই ফল খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ক্যারোটিন পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
1/10
গ্রীষ্মের 'সুপারফুড' এই সস্তার ফল! স্বাদে টক-মিষ্টি, আবার বিপুল পুষ্টিগুণের জন্য জনপ্রিয়। পাওয়া যায় অত্যন্ত সস্তায়। গাছ থেকে পড়ে নষ্ট হয় অবহেলায়। শুধু ফল নয়, এর বীজ ও খোসাতেও লুকিয়ে থাকে নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান। জানেন কোন ফল?
গ্রীষ্মের 'সুপারফুড' এই সস্তার ফল! স্বাদে টক-মিষ্টি, আবার বিপুল পুষ্টিগুণের জন্য জনপ্রিয়। পাওয়া যায় অত্যন্ত সস্তায়। গাছ থেকে পড়ে নষ্ট হয় অবহেলায়। শুধু ফল নয়, এর বীজ ও খোসাতেও লুকিয়ে থাকে নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান। জানেন কোন ফল?
advertisement
2/10
ক্যালোরি কম থাকায় এগুলি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী বলে মনে করা হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এগুলিকে ঔষধি গুণসম্পন্ন বলে বিবেচনা করা হয়। প্রাকৃতিকভাবে এতে ইনসুলিনের পরিমাণ বেশি থাকায় রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
ক্যালোরি কম থাকায় এগুলি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী বলে মনে করা হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এগুলিকে ঔষধি গুণসম্পন্ন বলে বিবেচনা করা হয়। প্রাকৃতিকভাবে এতে ইনসুলিনের পরিমাণ বেশি থাকায় রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
advertisement
3/10
গ্রীষ্মের ফল বললেই তাই আমের সঙ্গে জামের কথাও ওঠে। জামের বীজ এবং খোসাও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদে একে ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। এতে প্রাকৃতিকভাবে প্রচুর পরিমাণে ইনসুলিন পাওয়া যায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।  
গ্রীষ্মের ফল বললেই তাই আমের সঙ্গে জামের কথাও ওঠে। জামের বীজ এবং খোসাও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদে একে ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। এতে প্রাকৃতিকভাবে প্রচুর পরিমাণে ইনসুলিন পাওয়া যায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
advertisement
4/10
রায়বরেলি জেলার শিবগড় সরকারি আয়ুষ হাসপাতালের অফিসার ইনচার্জ ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব লোকাল 18-কে বলেন যে, জামের বীজ এবং ছাল সবই ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ৷ এমন অনেক পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী রাখে এবং মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল এটি নাইট্রোজেন এবং সালফার অক্সাইডের মতো বিষাক্ত গ্যাস শোষণ করে অক্সিজেনে রূপান্তরিত করে।
রায়বরেলি জেলার শিবগড় সরকারি আয়ুষ হাসপাতালের অফিসার ইনচার্জ ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব লোকাল 18-কে বলেন যে, জামের বীজ এবং ছাল সবই ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ৷ এমন অনেক পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী রাখে এবং মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল এটি নাইট্রোজেন এবং সালফার অক্সাইডের মতো বিষাক্ত গ্যাস শোষণ করে অক্সিজেনে রূপান্তরিত করে। 
advertisement
5/10
ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব লোকাল 18-কে বলেন যে, সুগার নিয়ন্ত্রণে জাম খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ক্যারোটিন পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। জামে উপস্থিত জ্যাম্বোলিন নামক একটি যৌগ রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি নিয়মিত সেবন করলে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় ৩০ শতাংশ কমানো যায়। এছাড়াও এতে উপস্থিত জ্যাম্বোসিন নামের যৌগও রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক।
ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব লোকাল 18-কে বলেন যে, সুগার নিয়ন্ত্রণে জাম খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ক্যারোটিন পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। জামে উপস্থিত জ্যাম্বোলিন নামক একটি যৌগ রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি নিয়মিত সেবন করলে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় ৩০ শতাংশ কমানো যায়। এছাড়াও এতে উপস্থিত জ্যাম্বোসিন নামের যৌগও রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক।
advertisement
6/10
এছাড়াও ডায়াবেটিসের পাশাপাশি জাম ত্বকের সমস্যা, রক্তশূন্যতা, ওজন নিয়ন্ত্রণ, দাঁত, মাড়ি, হৃদরোগের চিকিৎসায়ও উপকারী। ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব বলেন যে, প্রতিদিন জাম খেলে শরীর অনেক পুষ্টি পায়, যাতে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য শরীরকে নানা সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও ডায়াবেটিসের পাশাপাশি জাম ত্বকের সমস্যা, রক্তশূন্যতা, ওজন নিয়ন্ত্রণ, দাঁত, মাড়ি, হৃদরোগের চিকিৎসায়ও উপকারী। ডা. স্মিতা শ্রীবাস্তব বলেন যে, প্রতিদিন জাম খেলে শরীর অনেক পুষ্টি পায়, যাতে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য শরীরকে নানা সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
advertisement
7/10
তিনি আরও বলেন যে, সকালে খালি পেটে জাম খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে উচ্চ পরিমাণে হিমোগ্লোবিন রয়েছে, যা শুধু দৃষ্টিশক্তিই তীক্ষ্ণ করে না, ত্বককেও কোমল করে তোলে। মাড়ি মজবুত করতে জাম পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো বানিয়ে টুথপেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং মুখের ঘা থেকেও মুক্তি দেয়।
তিনি আরও বলেন যে, সকালে খালি পেটে জাম খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে উচ্চ পরিমাণে হিমোগ্লোবিন রয়েছে, যা শুধু দৃষ্টিশক্তিই তীক্ষ্ণ করে না, ত্বককেও কোমল করে তোলে। মাড়ি মজবুত করতে জাম পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো বানিয়ে টুথপেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং মুখের ঘা থেকেও মুক্তি দেয়।
advertisement
8/10
ওজন কমাতে জাম খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা হজমশক্তি বাড়ায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। নিয়মিত জাম খেলে তা শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং মেটাবলিজম ত্বরান্বিত হয়।
ওজন কমাতে জাম খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা হজমশক্তি বাড়ায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। নিয়মিত জাম খেলে তা শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং মেটাবলিজম ত্বরান্বিত হয়।
advertisement
9/10
জাম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। এতে উপস্থিত পটাসিয়াম হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।
জাম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। এতে উপস্থিত পটাসিয়াম হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।
advertisement
10/10
জামের বীজও অনেক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এর বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করা হয়, যা বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ ভারসাম্য বজায় থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী হয়।
জামের বীজও অনেক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এর বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করা হয়, যা বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ ভারসাম্য বজায় থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী হয়।
advertisement
advertisement
advertisement