Black Carrot Health Benefits: বাজারে কালো গাজর দেখেও কিনতে ভয় করে? এই সবজির উপকার জানলে চমকে যাবেন! আজই কিনে খান

Last Updated:
Black Carrot Health Benefits: বাজারে আমরা সাধারণত লাল কিংবা কমলা গাজর দেখতে পাই। কিন্তু কালো গাজরের কথা কি কেউ শুনেছেন? দেখলেও হয়তো কিনতে ভয় পান। অবশ্যই কিনে খান, প্রচুর উপকার।
1/7
ফ্রায়েড রাইস, মিক্সড ভেজ, স্যালাড, স্যুপ-সহ নানা সুস্বাদু খাবারে গাজরের উপস্থিতি চোখে পড়ে। এমনকী গাজর দিয়ে তৈরি হয় মিষ্টিও। আসলে গাজরের হালুয়া দেখলেই তো রীতিমতো জিভে জল এসে যায়! খাবারের স্বাদ বাড়াতে তো বটেই, সেই সঙ্গে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়াতেও গাজরের জুড়ি মেলা ভার!
ফ্রায়েড রাইস, মিক্সড ভেজ, স্যালাড, স্যুপ-সহ নানা সুস্বাদু খাবারে গাজরের উপস্থিতি চোখে পড়ে। এমনকী গাজর দিয়ে তৈরি হয় মিষ্টিও। আসলে গাজরের হালুয়া দেখলেই তো রীতিমতো জিভে জল এসে যায়! খাবারের স্বাদ বাড়াতে তো বটেই, সেই সঙ্গে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়াতেও গাজরের জুড়ি মেলা ভার!
advertisement
2/7
বাজারে আমরা সাধারণত লাল কিংবা কমলা গাজর দেখতে পাই। কিন্তু কালো গাজরের কথা কি কেউ শুনেছেন? হ্যাঁ, কালো গাজরও হয়! আর কালো গাজর কিন্তু লাল কিংবা কমলা গাজরের তুলনায় অনেক বেশি সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণেও ভরপুর। শুধু কি তা-ই! কালো গাজর কিন্তু আজকের দিনে কৃষকদের লক্ষ্মীলাভের পথও দেখাচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসি এবং এর আশপাশের জেলার কৃষকরা কালো গাজর চাষ করে বিপুল মুনাফা অর্জন করছেন। আজ সেই কালো গাজরের গুণাগুণই জেনে নেওয়া যাক।
বাজারে আমরা সাধারণত লাল কিংবা কমলা গাজর দেখতে পাই। কিন্তু কালো গাজরের কথা কি কেউ শুনেছেন? হ্যাঁ, কালো গাজরও হয়! আর কালো গাজর কিন্তু লাল কিংবা কমলা গাজরের তুলনায় অনেক বেশি সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণেও ভরপুর। শুধু কি তা-ই! কালো গাজর কিন্তু আজকের দিনে কৃষকদের লক্ষ্মীলাভের পথও দেখাচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসি এবং এর আশপাশের জেলার কৃষকরা কালো গাজর চাষ করে বিপুল মুনাফা অর্জন করছেন। আজ সেই কালো গাজরের গুণাগুণই জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
3/7
আসলে কালো রঙের গাজর সাধারণত বন্য প্রজাতির হয়ে থাকে। যে জমিতে জল নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে কৃষকরা অনায়াসে এই সবজি চাষ করতে পারেন। এর সবথেকে ভাল প্রজাতি হল পুসা কৃষ্ণা। বছরের অগাস্ট মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে শুরু করা যায় কালো রঙের গাজরের চাষ। এর ৩-৪ মাসের মধ্যেই ফসল প্রস্তুত হয়ে যায়।
আসলে কালো রঙের গাজর সাধারণত বন্য প্রজাতির হয়ে থাকে। যে জমিতে জল নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে কৃষকরা অনায়াসে এই সবজি চাষ করতে পারেন। এর সবথেকে ভাল প্রজাতি হল পুসা কৃষ্ণা। বছরের অগাস্ট মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে শুরু করা যায় কালো রঙের গাজরের চাষ। এর ৩-৪ মাসের মধ্যেই ফসল প্রস্তুত হয়ে যায়।
advertisement
4/7
কালো গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি কালো গাজরের মধ্যে থাকে আয়রন, কপার, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মতো জরুরি পুষ্টি উপাদানও। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি এই বন্য প্রজাতির গাজর ডায়াবেটিস, হাই সুগার লেভেল এবং চোখের রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে।
কালো গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি কালো গাজরের মধ্যে থাকে আয়রন, কপার, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মতো জরুরি পুষ্টি উপাদানও। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি এই বন্য প্রজাতির গাজর ডায়াবেটিস, হাই সুগার লেভেল এবং চোখের রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে।
advertisement
5/7
এখানেই শেষ নয়, আরও গুণ রয়েছে কালো গাজরে। কারণ এর মধ্যে ফাইটোকেমিক্যালের মতো উপাদানও থাকে। প্রতিদিন এই সবজি পাতে থাকলে ক্যানসারের মতো মারণ রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, শরীর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন কালো গাজর খাওয়া উচিত।
এখানেই শেষ নয়, আরও গুণ রয়েছে কালো গাজরে। কারণ এর মধ্যে ফাইটোকেমিক্যালের মতো উপাদানও থাকে। প্রতিদিন এই সবজি পাতে থাকলে ক্যানসারের মতো মারণ রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, শরীর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন কালো গাজর খাওয়া উচিত।
advertisement
6/7
কিন্তু কালো গাজর কীভাবে খাওয়া যায়? এই বন্য সবজি দিয়ে তরকারি তো বানানো যায়ই। সেই সঙ্গে আচার, জ্যাম, স্যালাড, জ্যুস, পুডিং বা অন্যান্য মিষ্টি খাবারও প্রস্তুত করা যায় কালো গাজর দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, লাল কিংবা কমলা গাজরের মতো এটিও কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যেতে পারে।
কিন্তু কালো গাজর কীভাবে খাওয়া যায়? এই বন্য সবজি দিয়ে তরকারি তো বানানো যায়ই। সেই সঙ্গে আচার, জ্যাম, স্যালাড, জ্যুস, পুডিং বা অন্যান্য মিষ্টি খাবারও প্রস্তুত করা যায় কালো গাজর দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, লাল কিংবা কমলা গাজরের মতো এটিও কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
7/7
স্থানীয়দের বক্তব্য, কালো গাজর চাষ করে কৃষকরা ধনী হতে পারেন। কারণ এর চাষে তেমন খরচও হয় না। তবে এটি বিক্রি করতে গেলে ভাল দর পান কৃষকরা। আসলে বাজারে কালো গাজর বিক্রি হয় ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা কেজি দরে।
স্থানীয়দের বক্তব্য, কালো গাজর চাষ করে কৃষকরা ধনী হতে পারেন। কারণ এর চাষে তেমন খরচও হয় না। তবে এটি বিক্রি করতে গেলে ভাল দর পান কৃষকরা। আসলে বাজারে কালো গাজর বিক্রি হয় ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা কেজি দরে।
advertisement
advertisement
advertisement