Biriyani: এই ৬ টা টিপস মেনে বাড়িতে বানান বিরিয়ানি, স্বাদ হবে হুবহু দোকানের মত

লম্বা-লম্বা, ঝরঝরে খুশবুদার চাল, নরম তুলতুলে মাংসের টুকরো আর রসাল ইয়া বড় একখানা আলু... উফফফ এর থেকে তৃপ্তি আর কিসে আছে! বিরিয়ানি! মুখে দিলেই মন খুশ! কিন্তু সমস্যা হল, বাড়িতে বানানো বিরিয়ানির স্বাদ কিছুতেই দোকানের মত হচ্ছে না? টেনশন শিকেয় তুলুন। মেনে চলুন এই ৬ টি টিপস, বুঝতেই পারবেন না বিরিয়ানি বাড়িতে বানানো না দোকানের...

বিরিয়ানিতে ঘিয়ের পরিমাণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঘিয়ের মাপ ঠিক না হলে বিরিয়ানি শুকনো হয়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত মাত্রায় ঘি ব্যবহার করুন। মুরগি হোক কিংবা পাঁঠা, বিরিয়ানি রাঁধার সময় চর্বিযুক্ত মাংস ব্যবহার করুন।

বাজার থেকে কেনা বিরিয়ানি মশলা দিয়ে মোটে বিরিয়ানি বানাবেন না। বিরিয়ানির মশলা মানে লবঙ্গ, ছোট এলাচ, শাজিরে, শামরিচ, জায়ফল, জৈয়িত্রী, বড় এলাচ, কবাবচিনি পরিমাণ মতো নিয়ে শুকনো তাওয়ায় ভেজে বেটে নিন। এই টাটকা মশলা দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করুন।

বিরিয়ানির ভাত ঝরঝরে রাখতে রান্নার ৩০ মিনিট আগে চাল ভিজিয়ে রাখুন। চাল ফোটানোর সময় ভিনিগার আর নুন দিয়ে ফোটাবেন, তা হলেই ভাত সাদা, ঝরঝরে হবে।

দম বিরিয়ানির ক্ষেত্রে চাল পুরোপুরি সেদ্ধ করবেন না, ৮০ শতাংশ সেদ্ধ করুন প্রথমে। বাকিটা দমেই হয়ে যাবে।

বিরিয়ানির মাংস রান্নার আগে দই দিয়ে ম্যারিনেট কররে রাখুন। দেখবেন মাংস নরম, তুলতুলে হবে। বিরিয়ানি রান্নার সময় যে গ্রেভিটা বানাবেন, তাতে দই মেশান।

যে পাত্রে বিরিয়ানি দম-এ বসাবেন, সেটির তলাটা যেন পুরু হয়, নইলে বিরিয়ানি পুড়ে যেতে পারে। নীচে একটি তাওয়া রেখে তার উপর হাঁড়িটি বসাতে পারলে আরও ভাল, সরাসরি পাত্রের গায়ে আঁচ লাগবে না।