Best Time To Check Weight: যে কোনও সময় 'বডি ওয়েট' মাপছেন? জানেন পরীক্ষার সঠিক সময় কোনটি? ৯০% মানুষই ভুল জানেন

Last Updated:
Best Time To Check Weight: ওজন পরিমাপের জন্য কোন সবচেয়ে ভাল সময় বলে মনে করা হয়? এই সময়ে, শরীর তার সবচেয়ে হালকা এবং স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে। ভুল সময়ে ওজন পরিমাপ করলে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় না।
1/6
*How To Check Your Weight: পুজোয় প্রচুর বাইরের খাওয়া-দাওয়া হয়েছে, আর তাতেই হুড়মুড়িয়ে বেড়েছে ওজন। এবারে শুরু করতে হবে ফের ওজন কমানোর যাত্রা। তবে, যখনই মানুষ ওজন কমানোর যাত্রা শুরু করে, তখন তারা সারাদিন ধরে বারবার তাদের কমে যাওয়া ওজন পরীক্ষা করে। যার কারণে প্রতিবারই বিভিন্ন ওজন দেখা যায়। কিন্তু সঠিক ওজন জানার জন্য কখন পরীক্ষা করতে হবে আদৌ জানেন? 
*How To Check Your Weight: পুজোয় প্রচুর বাইরের খাওয়া-দাওয়া হয়েছে, আর তাতেই হুড়মুড়িয়ে বেড়েছে ওজন। এবারে শুরু করতে হবে ফের ওজন কমানোর যাত্রা। তবে, যখনই মানুষ ওজন কমানোর যাত্রা শুরু করে, তখন তারা সারাদিন ধরে বারবার তাদের কমে যাওয়া ওজন পরীক্ষা করে। যার কারণে প্রতিবারই বিভিন্ন ওজন দেখা যায়। কিন্তু সঠিক ওজন জানার জন্য কখন পরীক্ষা করতে হবে আদৌ জানেন?
advertisement
2/6
*স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনি যদি আপনার ওজন পরীক্ষা করতে চান, তাহলে সকালের খালি পেটে সবচেয়ে ভাল সময়। এই সময়ে, শরীরে কোনও খাবার বা জল থাকে না, তাই ওজন সবচেয়ে সঠিকভাবে বেরিয়ে আসে। রাতভর হজমের পর, শরীর হালকা থাকে এবং তরলও কম থাকে। এই কারণেই সকালে ওজন পরীক্ষা করা সবচেয়ে ভাল বলে মনে করা হয়। আপনি যদি প্রতিদিন আপনার ওজন পর্যবেক্ষণ করতে চান, তাহলে প্রতিদিন একই সময়ে করুন, প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে ওজন পরীক্ষা করলে বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
*স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনি যদি আপনার ওজন পরীক্ষা করতে চান, তাহলে সকালের খালি পেটে সবচেয়ে ভাল সময়। এই সময়ে, শরীরে কোনও খাবার বা জল থাকে না, তাই ওজন সবচেয়ে সঠিকভাবে বেরিয়ে আসে। রাতভর হজমের পর, শরীর হালকা থাকে এবং তরলও কম থাকে। এই কারণেই সকালে ওজন পরীক্ষা করা সবচেয়ে ভাল বলে মনে করা হয়। আপনি যদি প্রতিদিন আপনার ওজন পর্যবেক্ষণ করতে চান, তাহলে প্রতিদিন একই সময়ে করুন, প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে ওজন পরীক্ষা করলে বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
advertisement
3/6
*আমাদের শরীরের ওজন সারাদিন অনেকবার পরিবর্তিত হয়। এই পরিস্থিতিতে, যদি আপনি আপনার ওজন ট্র্যাক করতে চান, তাহলে প্রতিদিন একই সময়ে, একই স্কেলে এবং একই পরিস্থিতিতে ওজন পরীক্ষা করুন। খাবারের পরপরই বা বেশি জল পান করার পরপরই ওজন করলে আপনার ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি দেখাতে পারে। খাবার এবং তরল শরীরের ভেতরে থাকে এবং তাদের ওজন তাৎক্ষণিকভাবে প্রভাবিত হয়। এটি আপনার প্রকৃত ওজন দেখায় না এবং আপনি ভাবতে পারেন যে আপনার ওজন বেড়েছে।
*আমাদের শরীরের ওজন সারাদিন অনেকবার পরিবর্তিত হয়। এই পরিস্থিতিতে, যদি আপনি আপনার ওজন ট্র্যাক করতে চান, তাহলে প্রতিদিন একই সময়ে, একই স্কেলে এবং একই পরিস্থিতিতে ওজন পরীক্ষা করুন। খাবারের পরপরই বা বেশি জল পান করার পরপরই ওজন করলে আপনার ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি দেখাতে পারে। খাবার এবং তরল শরীরের ভেতরে থাকে এবং তাদের ওজন তাৎক্ষণিকভাবে প্রভাবিত হয়। এটি আপনার প্রকৃত ওজন দেখায় না এবং আপনি ভাবতে পারেন যে আপনার ওজন বেড়েছে।
advertisement
4/6
*ব্যায়ামের পরপরই আপনার ওজন পরীক্ষা করা উচিত নয়। ব্যায়ামের সময় ঘাম হয়, যার কারণে শরীর থেকে পানি কমে যায় এবং ওজন কিছুটা কম দেখাতে পারে। আসলে, এটি প্রকৃত ওজন নয়, বরং জলের অভাবের কারণে একটি পরিবর্তন। অতএব, ব্যায়ামের পরপরই আপনার ওজন পরীক্ষা করা এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এটি সঠিক পরিসংখ্যান দেয় না।
*ব্যায়ামের পরপরই আপনার ওজন পরীক্ষা করা উচিত নয়। ব্যায়ামের সময় ঘাম হয়, যার কারণে শরীর থেকে পানি কমে যায় এবং ওজন কিছুটা কম দেখাতে পারে। আসলে, এটি প্রকৃত ওজন নয়, বরং জলের অভাবের কারণে একটি পরিবর্তন। অতএব, ব্যায়ামের পরপরই আপনার ওজন পরীক্ষা করা এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এটি সঠিক পরিসংখ্যান দেয় না।
advertisement
5/6
*আপনি যদি ওজন কমাতে বা বাড়ানোর চেষ্টা করেন, তাহলে প্রতিদিন নিজেকে ওজন করার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে একবার বা দু'বার ওজন করাই যথেষ্ট। এটি আপনাকে আপনার অগ্রগতির সঠিক অনুমান দেবে। প্রতিদিন নিজেকে ওজন করাও মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, কারণ সামান্য ফোলাভাব এবং ওঠানামা স্বাভাবিক।
*আপনি যদি ওজন কমাতে বা বাড়ানোর চেষ্টা করেন, তাহলে প্রতিদিন নিজেকে ওজন করার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে একবার বা দু'বার ওজন করাই যথেষ্ট। এটি আপনাকে আপনার অগ্রগতির সঠিক অনুমান দেবে। প্রতিদিন নিজেকে ওজন করাও মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, কারণ সামান্য ফোলাভাব এবং ওঠানামা স্বাভাবিক।
advertisement
6/6
*বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে সুস্থ ওজনই সুস্বাস্থ্যের একমাত্র মাপকাঠি নয়। পেশীর শক্তি, চর্বির শতাংশ, শরীরের আকৃতি এবং শক্তির স্তরও সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কখনও কখনও মানুষের ওজন স্থিতিশীল থাকে, কিন্তু শরীর ভেতর থেকে শক্তিশালী এবং ফিট থাকে। তাই সঠিক সময়ে ওজন পরিমাপ করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে এটিকে স্বাস্থ্যের একমাত্র মাপকাঠি হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক নয়। ওজনের চেয়ে স্বাস্থ্যের দিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত।
*বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে সুস্থ ওজনই সুস্বাস্থ্যের একমাত্র মাপকাঠি নয়। পেশীর শক্তি, চর্বির শতাংশ, শরীরের আকৃতি এবং শক্তির স্তরও সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কখনও কখনও মানুষের ওজন স্থিতিশীল থাকে, কিন্তু শরীর ভেতর থেকে শক্তিশালী এবং ফিট থাকে। তাই সঠিক সময়ে ওজন পরিমাপ করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে এটিকে স্বাস্থ্যের একমাত্র মাপকাঠি হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক নয়। ওজনের চেয়ে স্বাস্থ্যের দিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement