Bankura Saree: বাঁকুড়ার 'ত্রিকুট শাড়ি' পাড়ি দিচ্ছে বিদেশ, দাম এক লক্ষ টাকা, কী আছে এই শাড়িতে? পড়ুন

Last Updated:
এই শাড়িতে রয়েছে বাঁকুড়া জেলার জিআই প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহ্যবাহী শিল্প--টেরাকোটার আর্চ, পোড়ামাটির ঘোড়া এবং ডোকরার ময়ূর।
1/6
এই শাড়িতে রয়েছে বাঁকুড়া জেলার জিআই প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহ্যবাহী শিল্প--টেরাকোটার আর্চ, পোড়ামাটির ঘোড়া এবং ডোকরার ময়ূর।
এই শাড়িতে রয়েছে বাঁকুড়া জেলার জিআই প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহ্যবাহী শিল্প--টেরাকোটার আর্চ, পোড়ামাটির ঘোড়া এবং ডোকরার ময়ূর।
advertisement
2/6
 এই শাড়ির নাম ট্রিকুট, দাম এক লক্ষ টাকা। বানিয়েছেন শিল্পী অমিতাভ পাল। 
এই শাড়ির নাম ট্রিকুট, দাম এক লক্ষ টাকা। বানিয়েছেন শিল্পী অমিতাভ পাল।
advertisement
3/6
বিষ্ণুপুরে বিভিন্ন ধরনের বালুচরি শাড়ি তৈরি হয়। প্রতিটি শাড়ি একটি করে গল্প বলে। ত্রিকূট শাড়িও তার অন্যতম। তবে এই শাড়িতে ব্যাবহার করা হয়েছে একাধিক জৈব রং। ব্যবহার করা হয়েছে হরিতকি, পাতা এবং তেঁতুল। কালো রং তৈরি হয়েছে টিন ভাঙা, লোহা ভাঙা এবং গুড়ের মিশ্রণে। এই শাড়ি তৈরি করতে সময় লেগেছে ৫ মাস।
বিষ্ণুপুরে বিভিন্ন ধরনের বালুচরি শাড়ি তৈরি হয়। প্রতিটি শাড়ি একটি করে গল্প বলে। ত্রিকূট শাড়িও তার অন্যতম। তবে এই শাড়িতে ব্যাবহার করা হয়েছে একাধিক জৈব রং। ব্যবহার করা হয়েছে হরিতকি, পাতা এবং তেঁতুল। কালো রং তৈরি হয়েছে টিন ভাঙা, লোহা ভাঙা এবং গুড়ের মিশ্রণে। এই শাড়ি তৈরি করতে সময় লেগেছে ৫ মাস।
advertisement
4/6
বিষ্ণুপুরে বিভিন্ন ধরনের বালুচরি শাড়ি তৈরি হয়। প্রতিটি শাড়ি একটি করে গল্প বলে। ত্রিকূট শাড়িও তার অন্যতম। তবে এই শাড়িতে ব্যাবহার করা হয়েছে একাধিক জৈব রং। ব্যবহার করা হয়েছে হরিতকি, পাতা এবং তেঁতুল। কালো রং তৈরি হয়েছে টিন ভাঙা, লোহা ভাঙা এবং গুড়ের মিশ্রণে। এই শাড়ি তৈরি করতে সময় লেগেছে ৫ মাস।
বিষ্ণুপুরে বিভিন্ন ধরনের বালুচরি শাড়ি তৈরি হয়। প্রতিটি শাড়ি একটি করে গল্প বলে। ত্রিকূট শাড়িও তার অন্যতম। তবে এই শাড়িতে ব্যাবহার করা হয়েছে একাধিক জৈব রং। ব্যবহার করা হয়েছে হরিতকি, পাতা এবং তেঁতুল। কালো রং তৈরি হয়েছে টিন ভাঙা, লোহা ভাঙা এবং গুড়ের মিশ্রণে। এই শাড়ি তৈরি করতে সময় লেগেছে ৫ মাস।
advertisement
5/6
এই শাড়ি বাঁকুড়ার 'টোকেন অফ লাভ'। শাড়িটি পড়লে মনে হবে যেন পরণে ধারণ করেছেন গোটা জেলার শিল্পের ইতিহাস। এই শাড়ি যাচ্ছে বিদেশেও। বালুচরি শাড়িটি তৈরি হয়েছে বিষ্ণুপুরে। 
এই শাড়ি বাঁকুড়ার 'টোকেন অফ লাভ'। শাড়িটি পড়লে মনে হবে যেন পরণে ধারণ করেছেন গোটা জেলার শিল্পের ইতিহাস। এই শাড়ি যাচ্ছে বিদেশেও। বালুচরি শাড়িটি তৈরি হয়েছে বিষ্ণুপুরে। 
advertisement
6/6
বালুচরি শাড়ি হাতে বুনে তৈরি করা হয়। ব্যবহার করা হয় জ্যাকার্ড মেশিন। জ্যাকার্ড মেশিনের মধ্যে ধাতুর পাতের উপরে বিভিন্ন ডিজাইন করা থাকে এবং সেই ডিজাইনগুলি অনুসরণ করে হাতে বুনে তৈরি করতে হয় বালুচরি। শিল্পী জানান, "এক একটি ভাল বালুচরি শাড়ি তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় তিন মাস। ব্যবহার করা হয় প্রাকৃতিক রং।''
বালুচরি শাড়ি হাতে বুনে তৈরি করা হয়। ব্যবহার করা হয় জ্যাকার্ড মেশিন। জ্যাকার্ড মেশিনের মধ্যে ধাতুর পাতের উপরে বিভিন্ন ডিজাইন করা থাকে এবং সেই ডিজাইনগুলি অনুসরণ করে হাতে বুনে তৈরি করতে হয় বালুচরি। শিল্পী জানান, "এক একটি ভাল বালুচরি শাড়ি তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় তিন মাস। ব্যবহার করা হয় প্রাকৃতিক রং।''
advertisement
advertisement
advertisement