Ayurvedic Treatment Of Epilepsy: মৃগীরোগ-কে ভয় পাবেন না, মেনে চলুন এই কয়েকটা নিয়ম, থাকবেন একেবারে সুস্থ

Last Updated:
মৃগী একটি দীর্ঘস্থায়ী মস্তিষ্কের রোগ। আক্রান্তের মধ্যে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। তার মধ্যে ঘন ঘন খিঁচুনি অন্যতম।
1/8
মৃগী— এই রোগ নিয়ে আজও মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে। সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কুসংস্কার। অথচ, অন্য আর পাঁচটি অসুখের মতো এটিও একটি অসুখ, যার চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
মৃগী— এই রোগ নিয়ে আজও মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে। সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কুসংস্কার। অথচ, অন্য আর পাঁচটি অসুখের মতো এটিও একটি অসুখ, যার চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
advertisement
2/8
মৃগী একটি দীর্ঘস্থায়ী মস্তিষ্কের রোগ। আক্রান্তের মধ্যে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। তার মধ্যে ঘন ঘন খিঁচুনি অন্যতম। এর ফলেই রোগীর জীবনে ভয়ঙ্কর পরিণতি ঘটতে পারে। তাই মৃগী রোগ থাকলে জলে নামা, গাড়ি চালানো ইত্যাদি কাজের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। যখন তখন মৃগীতে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যা থাকলে যেকোনও মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হবে।
মৃগী একটি দীর্ঘস্থায়ী মস্তিষ্কের রোগ। আক্রান্তের মধ্যে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। তার মধ্যে ঘন ঘন খিঁচুনি অন্যতম। এর ফলেই রোগীর জীবনে ভয়ঙ্কর পরিণতি ঘটতে পারে। তাই মৃগী রোগ থাকলে জলে নামা, গাড়ি চালানো ইত্যাদি কাজের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। যখন তখন মৃগীতে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যা থাকলে যেকোনও মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হবে।
advertisement
3/8
কিন্তু এই মৃগী রোগ হল পৃথিবীর সব থেকে সাধারণ রোগগুলির মধ্যে একটি। সারা বিশ্বে প্রায় ৫ কোটির বেশি মানুষ এই রোগে ভুগছেন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মৃগীরোগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কম আয়ের দেশগুলিতে। ভারতে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত।
কিন্তু এই মৃগী রোগ হল পৃথিবীর সব থেকে সাধারণ রোগগুলির মধ্যে একটি। সারা বিশ্বে প্রায় ৫ কোটির বেশি মানুষ এই রোগে ভুগছেন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মৃগীরোগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কম আয়ের দেশগুলিতে। ভারতে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত।
advertisement
4/8
মৃগী— নামটা শুনলেই মানুষ ভয় পেয়ে যান, ভাবেন এই মারাত্মক রোগ সারানো যায় না। কিন্তু এটি ভুল। অ্যালোপ্যাথির পাশাপাশি ভারতীয় আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও এই রোগের চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে জানালেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. নগেন্দ্রনারায়ণ শর্মা।
মৃগী— নামটা শুনলেই মানুষ ভয় পেয়ে যান, ভাবেন এই মারাত্মক রোগ সারানো যায় না। কিন্তু এটি ভুল। অ্যালোপ্যাথির পাশাপাশি ভারতীয় আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও এই রোগের চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে জানালেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. নগেন্দ্রনারায়ণ শর্মা।
advertisement
5/8
ডা. নগেন্দ্রনারায়ণ শর্মা বলেন, মৃগী স্নায়ুতন্ত্র সম্পর্কিত একটি ব্যাধি। এটি রোগীর মস্তিষ্কের কাজ এবং মনকে প্রভাবিত করতে পারে। আয়ুর্বেদে মৃগী রোগকে অপস্মার হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। যেখানে অপ একটি নেতিবাচক উপসর্গ স্মার অর্থাৎ চেতনা। আয়ুর্বেদে উল্লেখিত ঐতিহ্যবাহী ঔষধি ব্যবহার করে রোগী এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
ডা. নগেন্দ্রনারায়ণ শর্মা বলেন, মৃগী স্নায়ুতন্ত্র সম্পর্কিত একটি ব্যাধি। এটি রোগীর মস্তিষ্কের কাজ এবং মনকে প্রভাবিত করতে পারে। আয়ুর্বেদে মৃগী রোগকে অপস্মার হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। যেখানে অপ একটি নেতিবাচক উপসর্গ স্মার অর্থাৎ চেতনা। আয়ুর্বেদে উল্লেখিত ঐতিহ্যবাহী ঔষধি ব্যবহার করে রোগী এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
advertisement
6/8
ডা. শর্মা জানান, শুধু ওষুধ নয়। কিছু যোগাসন নিয়মিত অভ্যাস করলে মৃগীরোগী নিজেই নিজের খিঁচুনি বন্ধ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোনও রোগী নিয়মিত বজ্রাসন, পশ্চিমোত্থনাসন, শীর্ষাসন, সূর্য নমস্কার করতে পারেন। এর পাশাপাশি অভ্যাস করতে হবে অনুলোম বিলোম। অনুলোম বিলোমকে মৃগীরোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে জীবনদায়ী হিসেবে প্রমাণিত।
ডা. শর্মা জানান, শুধু ওষুধ নয়। কিছু যোগাসন নিয়মিত অভ্যাস করলে মৃগীরোগী নিজেই নিজের খিঁচুনি বন্ধ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোনও রোগী নিয়মিত বজ্রাসন, পশ্চিমোত্থনাসন, শীর্ষাসন, সূর্য নমস্কার করতে পারেন। এর পাশাপাশি অভ্যাস করতে হবে অনুলোম বিলোম। অনুলোম বিলোমকে মৃগীরোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে জীবনদায়ী হিসেবে প্রমাণিত।
advertisement
7/8
মৃগীরোগ থেকে মুক্তি পেতে আয়ুর্বেদিক প্রতিকার— মেধাবটি ও অশ্বগন্ধা ক্যাপসুল সেবন করলে রোগী আরাম পেতে পারেন। দুধে এক চামচ বাদাম তেল মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। এক চামচ অমৃত রসায়ন নিয়মিত পান করা যেতে পারে।
মৃগীরোগ থেকে মুক্তি পেতে আয়ুর্বেদিক প্রতিকার— মেধাবটি ও অশ্বগন্ধা ক্যাপসুল সেবন করলে রোগী আরাম পেতে পারেন। দুধে এক চামচ বাদাম তেল মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। এক চামচ অমৃত রসায়ন নিয়মিত পান করা যেতে পারে।
advertisement
8/8
প্রতিদিন গরুর দুধ থেকে তৈরি ঘি ও মাখন খাদ্যাভ্যাসে রাখা যেতে পারে। ব্রাহ্মী শাক, শঙ্খপুষ্পী, বংশলোচন, যষ্ঠীমধু, অশ্বগন্ধা ইত্যাদি মৃগীরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কার্যকর।
প্রতিদিন গরুর দুধ থেকে তৈরি ঘি ও মাখন খাদ্যাভ্যাসে রাখা যেতে পারে। ব্রাহ্মী শাক, শঙ্খপুষ্পী, বংশলোচন, যষ্ঠীমধু, অশ্বগন্ধা ইত্যাদি মৃগীরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কার্যকর।
advertisement
advertisement
advertisement