Parenting Tips: সন্তান হবে সেরার সেরা! পড়ানোর সময় মাথায় রাখুন 'এই' মোক্ষম টিপস! সবাইকে টেক্কা দেবে ক্লাসে

Last Updated:
Parenting Tips: বাবা-মায়েরা প্রায়ই বিশ্বাস করেন যে সকালের সময়টি পড়াশোনার জন্য সেরা সময়। তাঁরা মনে করেন, এই সময় শিশুর মন সতেজ ও শান্ত থাকে, যার কারণে সে আরও ভালভাবে শিখতে পারে।
1/6
সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তায় থাকে সব বাবা-মায়েরা। বাবা-মায়েরা প্রায়ই বিশ্বাস করেন যে সকালের সময়টি পড়াশোনার জন্য সেরা সময়। তাঁরা মনে করেন, এই সময় শিশুর মন সতেজ ও শান্ত থাকে, যার কারণে সে আরও ভালভাবে শিখতে পারে।
সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তায় থাকে সব বাবা-মায়েরা। বাবা-মায়েরা প্রায়ই বিশ্বাস করেন যে সকালের সময়টি পড়াশোনার জন্য সেরা সময়। তাঁরা মনে করেন, এই সময় শিশুর মন সতেজ ও শান্ত থাকে, যার কারণে সে আরও ভালভাবে শিখতে পারে।
advertisement
2/6
তবে, প্রতিটি শিশুর জীবনযাত্রা ও শেখার ক্ষমতা ভিন্ন। সকালে ঘুম থেকে ওঠা এবং পড়াশোনা করা কিছু শিশুর জন্য উপকারী হতে পারে তবে সবার জন্য নয়। আসুন জেনে নিই কেন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সব শিশুর পড়াশোনা করা ঠিক নয়।
তবে, প্রতিটি শিশুর জীবনযাত্রা ও শেখার ক্ষমতা ভিন্ন। সকালে ঘুম থেকে ওঠা এবং পড়াশোনা করা কিছু শিশুর জন্য উপকারী হতে পারে তবে সবার জন্য নয়। আসুন জেনে নিই কেন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সব শিশুর পড়াশোনা করা ঠিক নয়।
advertisement
3/6
ঘুমের অভাববিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শিশুদের স্বাস্থ্য ও বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের প্রতি রাতে কমপক্ষে ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম পাওয়া উচিত। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসের কারণে তারা পর্যাপ্ত ঘুম পায় না, যা তাদের স্বাস্থ্য এবং শেখার ক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
ঘুমের অভাববিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শিশুদের স্বাস্থ্য ও বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের প্রতি রাতে কমপক্ষে ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম পাওয়া উচিত। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসের কারণে তারা পর্যাপ্ত ঘুম পায় না, যা তাদের স্বাস্থ্য এবং শেখার ক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
advertisement
4/6
বায়োলজিক্যাল ক্লক আলাদাপ্রতিটি শিশুর সক্রিয়তার সবসময় আলাদা হয়। কিছু শিশু সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে ভাল পড়াশোনা করে, আবার কিছু রাতে আরও ভাল পড়াশোনা করে। তাই, অভিভাবকদের উচিত শিশুদের স্বাভাবিক প্রবণতা বুঝে নেওয়া এবং সেটা বুঝে অনুযায়ী তাঁদের পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করা।
বায়োলজিক্যাল ক্লক আলাদাপ্রতিটি শিশুর সক্রিয়তার সবসময় আলাদা হয়। কিছু শিশু সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে ভাল পড়াশোনা করে, আবার কিছু রাতে আরও ভাল পড়াশোনা করে। তাই, অভিভাবকদের উচিত শিশুদের স্বাভাবিক প্রবণতা বুঝে নেওয়া এবং সেটা বুঝে অনুযায়ী তাঁদের পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করা।
advertisement
5/6
রাতে দেরি করে ঘুমানোমন সতেজ থাকে বলে সকালের সময়টা পড়াশোনার জন্য ভাল। তবে, যদি শিশুরা গভীর রাতে ঘুমায় তবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় তারা ক্লান্ত এবং চাপ অনুভব করতে পারে। প্রতিটি শিশুর ঘুম বিভিন্ন আলাদা সময় আছএ। সকালে ঘুম থেকে উঠে লেখাপড়া করা ভাল, তবে শিশুরা যদি গভীর রাতে ঘুমিয়ে থাকে তাহলে জোর করে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা উচিত নয়।
রাতে দেরি করে ঘুমানোমন সতেজ থাকে বলে সকালের সময়টা পড়াশোনার জন্য ভাল। তবে, যদি শিশুরা গভীর রাতে ঘুমায় তবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় তারা ক্লান্ত এবং চাপ অনুভব করতে পারে। প্রতিটি শিশুর ঘুম বিভিন্ন আলাদা সময় আছএ। সকালে ঘুম থেকে উঠে লেখাপড়া করা ভাল, তবে শিশুরা যদি গভীর রাতে ঘুমিয়ে থাকে তাহলে জোর করে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা উচিত নয়।
advertisement
6/6
এটি তাদের ক্লান্ত এবং খিটখিটে করে তুলতে পারে এবং তারা পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে সক্ষম হবে না। বাচ্চাদের পর্যাপ্ত ঘুম পেতে দেওয়া এবং তাদের ঘুমের ধরণ অনুযায়ী অধ্যয়নের সময় নির্ধারণ করা ভাল। এতে করে শিশুরা সতেজ বোধ করবে এবং পড়াশোনার প্রতিও আগ্রহী হবে।
এটি তাদের ক্লান্ত এবং খিটখিটে করে তুলতে পারে এবং তারা পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে সক্ষম হবে না। বাচ্চাদের পর্যাপ্ত ঘুম পেতে দেওয়া এবং তাদের ঘুমের ধরণ অনুযায়ী অধ্যয়নের সময় নির্ধারণ করা ভাল। এতে করে শিশুরা সতেজ বোধ করবে এবং পড়াশোনার প্রতিও আগ্রহী হবে।
advertisement
advertisement
advertisement