Ladies Finger: সস্তার 'এই' সবজিকে অবহেলা করলেই বিপদ! খেলেই জব্দ হাজারো রোগ, ব্লাড সুগারেরও যম! একবার লাগালেই সারাবছর ফলন

Last Updated:
Ladies Finger: ঢ্যাঁড়শ স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলেন,ঢ্যাঁড়শ মানবদেহে ল্যাক্সিটিভের কাজ করে। অন্যদিকে ঢ্যাঁড়শ খেলে নাকি রক্তের শর্করা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
1/6
ঢ্যাঁড়শ স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলেন,ঢ্যাঁড়শ মানবদেহে ল্যাক্সিটিভের কাজ করে। অন্যদিকে ঢ্যাঁড়শ খেলে নাকি রক্তের শর্করা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ঢ্যাঁড়শএমন একটা সবজি যা মরশুমি হিসেবে বাজারে পাওয়া যায়। তাই ঢ্যাঁড়শের যোগান বাজারে বরাবরই অনেকটাই কম থাকে।ফলে দামটা বেশ চড়া হয়।
ঢ্যাঁড়শ স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলেন,ঢ্যাঁড়শ মানবদেহে ল্যাক্সিটিভের কাজ করে। অন্যদিকে ঢ্যাঁড়শ খেলে নাকি রক্তের শর্করা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ঢ্যাঁড়শএমন একটা সবজি যা মরশুমি হিসেবে বাজারে পাওয়া যায়। তাই ঢ্যাঁড়শের যোগান বাজারে বরাবরই অনেকটাই কম থাকে।ফলে দামটা বেশ চড়া হয়।
advertisement
2/6
তবে ঢ্যাঁড়শের প্রজাতি অনেকের অজানা।  ঢ্যাঁড়শ মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ,ত্রিপুরা,উড়িষ্যা এইসব জায়গাতে প্রচুর পরিমাণে চাষ হয়। যেসব চাষিরা ঢ্যাঁড়শ চাষ করেন,তাদেরঢ্যাঁড়শ গাছ ছয় মাসের বেশি থাকে না।কিন্তু মৎস্য বিজ্ঞানী ড. বিজয় কালী মহাপাত্র তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঢ্যাঁড়শ গাছ চাষ করেছেন। যে ঢ্যাঁড়শ গাছ তিন থেকে সাড়ে তিন বছর পর্যন্ত বাঁচে ও ফলন দেয়।
তবে ঢ্যাঁড়শের প্রজাতি অনেকের অজানা।  ঢ্যাঁড়শ মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ,ত্রিপুরা,উড়িষ্যা এইসব জায়গাতে প্রচুর পরিমাণে চাষ হয়। যেসব চাষিরা ঢ্যাঁড়শ চাষ করেন,তাদেরঢ্যাঁড়শ গাছ ছয় মাসের বেশি থাকে না।কিন্তু মৎস্য বিজ্ঞানী ড. বিজয় কালী মহাপাত্র তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঢ্যাঁড়শ গাছ চাষ করেছেন। যে ঢ্যাঁড়শ গাছ তিন থেকে সাড়ে তিন বছর পর্যন্ত বাঁচে ও ফলন দেয়।
advertisement
3/6
এই ঢ্যাঁড়শ গাছ ১৫ থেকে ১৮ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। তার দাবি,কোনও পরিবার একবার  চাষ করলে তিন বছর ধরে ঢ্যাঁড়শ খেতে পারবে।  বিজয় কালী বাবুর বাগানে গিয়ে দেখা গেল,সত্যি ঢ্যাঁড়শ গাছগুলি ১৫ ফিটের বেশি লম্বা হয়েছে ।এক একটি পরিণত ঢেঁড়স ২০ থেকে ২৫ গ্রাম অবধি ওজন হবে।
এই ঢ্যাঁড়শ গাছ ১৫ থেকে ১৮ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। তার দাবি,কোনও পরিবার একবার চাষ করলে তিন বছর ধরে ঢ্যাঁড়শ খেতে পারবে।  বিজয় কালী বাবুর বাগানে গিয়ে দেখা গেল,সত্যি ঢ্যাঁড়শ গাছগুলি ১৫ ফিটের বেশি লম্বা হয়েছে ।এক একটি পরিণত ঢেঁড়স ২০ থেকে ২৫ গ্রাম অবধি ওজন হবে।
advertisement
4/6
তিনি দাবি করেন ,'অর্থকরি ভাবে এই ঢ্যাঁড়শ চাষ করলে অনেক বেশি লাভবান হবেন।' এতে সার, বিষ লাগে না।প্রয়োজন মত জল এবং পরিচর্যা করলে গাছ বেঁচে থাকবে। তিন বছর ধরে ফলন দিতে থাকবে।সব থেকে বড় ব্যাপার সার বিষ হীন ঢ্যাঁড়শ খেতে পারবে মানুষ।' 
তিনি দাবি করেন ,'অর্থকরি ভাবে এই ঢ্যাঁড়শ চাষ করলে অনেক বেশি লাভবান হবেন।' এতে সার, বিষ লাগে না।প্রয়োজন মত জল এবং পরিচর্যা করলে গাছ বেঁচে থাকবে। তিন বছর ধরে ফলন দিতে থাকবে।সব থেকে বড় ব্যাপার সার বিষ হীন ঢ্যাঁড়শ খেতে পারবে মানুষ।' 
advertisement
5/6
ডক্টর বিজয় কালী মহাপাত্র তার চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর, গড়িয়ার বাড়িতে এইরকম বিভিন্ন গাছ চাষ করছেন।তিনি এও বলেন, ' আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমি চাষিদের সাধ্যমত বীজ সরবরাহ করব। এইভাবে যদি ঢ্যাঁড়শ চাষ করা যায়। তাহলে চাষিরাও উপকৃত হবেন।
ডক্টর বিজয় কালী মহাপাত্র তার চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর, গড়িয়ার বাড়িতে এইরকম বিভিন্ন গাছ চাষ করছেন।তিনি এও বলেন, ' আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমি চাষিদের সাধ্যমত বীজ সরবরাহ করব। এইভাবে যদি ঢ্যাঁড়শ চাষ করা যায়। তাহলে চাষিরাও উপকৃত হবেন।
advertisement
6/6
তিনি আরও বলেন, তার সঙ্গে সাধারণ মানুষ সারা বছর অল্প মূল্যে ঢ্যাঁড়শ পাবে।'  বিষয়টি জানার পর পশ্চিমবঙ্গ টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান'আমি চাষিদের উৎসাহ দেব ,এই ধরনের ঢ্যাঁড়শ চাষ করবার জন্য। তাহলে চাষিরা উপকৃত হবে।'   
তিনি আরও বলেন, তার সঙ্গে সাধারণ মানুষ সারা বছর অল্প মূল্যে ঢ্যাঁড়শ পাবে।'  বিষয়টি জানার পর পশ্চিমবঙ্গ টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান'আমি চাষিদের উৎসাহ দেব ,এই ধরনের ঢ্যাঁড়শ চাষ করবার জন্য। তাহলে চাষিরা উপকৃত হবে।'   
advertisement
advertisement
advertisement