Hooghly News: মাত্র ১০ টাকায় পেট ভরে খেতে চান? এই দোকান হবে আপনার ঠিকানা

Last Updated:
১০ টাকায় পেট ভরে প্রাতরাশ করতে চাইলে আপনার ঠিকানা হবে হুগলির শ্রীরামপুর। যেখানে দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে পরোটা বিক্রি করছেন মানিক সরকার ও তার ভাই সঞ্জয় সরকার। এখানে পাবেন এক টাকা পিস পরোটা !
1/6
পকেটে রয়েছে ১০ টাকা, কিন্তু সেই টাকাতেই চাই পেট ভরে প্রাতরাশ! এটা কি সম্ভব? হ্যাঁ! ১০ টাকায় পেট ভরে প্রাতরাশ করতে চাইলে আপনার ঠিকানা হবে হুগলির শ্রীরামপুর। যেখানে দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে পরোটা বিক্রি করছেন মানিক সরকার ও তার ভাই সঞ্জয় সরকার। এখানে পাবেন এক টাকা পিস পরোটা !
পকেটে রয়েছে ১০ টাকা, কিন্তু সেই টাকাতেই চাই পেট ভরে প্রাতরাশ! এটা কি সম্ভব? হ্যাঁ! ১০ টাকায় পেট ভরে প্রাতরাশ করতে চাইলে আপনার ঠিকানা হবে হুগলির শ্রীরামপুর। যেখানে দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে পরোটা বিক্রি করছেন মানিক সরকার ও তার ভাই সঞ্জয় সরকার। এখানে পাবেন এক টাকা পিস পরোটা !
advertisement
2/6
বর্তমান মূল্য বৃদ্ধির বাজারে সবকিছুর দামই প্রায় আকাশ ছোঁয়া। সেখানে এক টাকার মূল্য কতটা! আদৌ কিছু পাওয়া যায় আজকালকার দিনে! এক টাকায় এখন বাচ্চাদের লজেন্সও পাওয়া যায় না, সেখানে এক টাকায় মিলছে পরোটা! সঙ্গে আবার তরকারি ফ্রি!
বর্তমান মূল্য বৃদ্ধির বাজারে সবকিছুর দামই প্রায় আকাশ ছোঁয়া। সেখানে এক টাকার মূল্য কতটা! আদৌ কিছু পাওয়া যায় আজকালকার দিনে! এক টাকায় এখন বাচ্চাদের লজেন্সও পাওয়া যায় না, সেখানে এক টাকায় মিলছে পরোটা! সঙ্গে আবার তরকারি ফ্রি!
advertisement
3/6
দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে মানিক সরকার ও তার ভাই সঞ্জয় সরকার বিক্রি করে আসছেন এক টাকার পরোটা। শ্রীরামপুর বেলটিং বাজার বাসস্ট্যান্ডের ঠিক পাশেই রয়েছে মানিক সরকারের পরোটার দোকান। ।
দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে মানিক সরকার ও তার ভাই সঞ্জয় সরকার বিক্রি করে আসছেন এক টাকার পরোটা। শ্রীরামপুর বেলটিং বাজার বাসস্ট্যান্ডের ঠিক পাশেই রয়েছে মানিক সরকারের পরোটার দোকান। ।
advertisement
4/6
সেখানেই সকাল ৭টা থেকে ভিড় লেগে যায় ১ টাকার পরোটা খাওয়ার জন্য। পুলিশ কর্মী থেকে রিকশা চালক, পথচারী থেকে অফিস যাত্রী সকলেরই পছন্দের জলখারের জায়গা এই মনিকদার ১ টাকার পরোটা।
সেখানেই সকাল ৭টা থেকে ভিড় লেগে যায় ১ টাকার পরোটা খাওয়ার জন্য। পুলিশ কর্মী থেকে রিকশা চালক, পথচারী থেকে অফিস যাত্রী সকলেরই পছন্দের জলখারের জায়গা এই মনিকদার ১ টাকার পরোটা।
advertisement
5/6
প্রতিদিন প্রায় ২৫০০ থেকে ২৬০০ পরোটা বাড়ি থেকেই বানিয়ে নিয়ে আসেন মানিকবাবু। তরকারি তৈরি হয় দোকানের মধ্যে। এক টাকার পরোটা বিক্রি করেও লাভ হয় মানিকবাবুর।
প্রতিদিন প্রায় ২৫০০ থেকে ২৬০০ পরোটা বাড়ি থেকেই বানিয়ে নিয়ে আসেন মানিক বাবু। তরকারি তৈরি হয় দোকানের মধ্যে। এক টাকার পরোটা বিক্রি করেও লাভ হয় মানিকবাবুর।
advertisement
6/6
মানিকবাবু জানান, বর্তমান সময়ে তার যা পরোটা চাহিদা তাতে তিনি বিক্রি করে কুলিয়ে উঠতে পারেন না। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ তার কাছে ছুটে আসে এই এক টাকার পরোটা খেতে। প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৮০০ পরোটা শুধু পার্সেলেই চলে যায়। সকাল ১১ টার মধ্যেই তাঁর সমস্ত পরোটা শেষ হয়ে যায়
মানিকবাবু জানান, বর্তমান সময়ে তার যা পরোটা চাহিদা তাতে তিনি বিক্রি করে কুলিয়ে উঠতে পারেন না। দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ তার কাছে ছুটে আসে এই এক টাকার পরোটা খেতে। প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৮০০ পরোটা শুধু পার্সেলেই চলে যায়। সকাল ১১ টার মধ্যেই তাঁর সমস্ত পরোটা শেষ হয়ে যায়
advertisement
advertisement
advertisement