অতিবেগুনি আলো বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে গতি দেয়। আর এটা তাড়াতাড়ি কুঁচকে যাওয়া চামড়ার অন্যতম কারণ। অতিবেগুনি রশ্মির সংস্পর্শে ত্বকের গভীর স্তরগুলিতে থাকা ত্বকের সংযোগকারী টিস্যুগুলিকে ভেঙে দেয়। এই টিস্যুগুলি ছাড়া ত্বক তার শক্তি এবং নমনীয়তা হারায়। ত্বক ঝুলে যেতে শুরু করে এবং অকালে কুঁচকে যায়।
বারবার মুখের অভিব্যক্তি যেমন কুঁচকানো বা দীর্ঘ সময় ধরে হাসির ফলে সেই জায়গায় কোলাজেন ভেঙে যায় এবং এর ফলে ত্বক স্থিতিস্থাপকতা হারায়। প্রতিবার যখন আমরা মুখের পেশী ব্যবহার করি, ত্বকের পৃষ্ঠের নীচে একটি খাঁজ তৈরি হয়। এবং ত্বকের বয়স বাড়ার সাথে সাথে এটি তার নমনীয়তা হারায় এবং সেই জায়গায় আর ফিরে আসতে সক্ষম হয় না। পরে, এই খাঁজগুলি আমাদের মুখের একটি স্থায়ী বৈশিষ্ট্য হয়ে ওঠে।